কাকে বলে মৌলবাদ?
মৌলবাদ মানে হচ্ছে নিজের কাছে যে ধর্মগ্রন্থ পবিত্র তার মূল শাব্দিক অর্থকে সরাসরি অনুসরণ করা। অন্যভাবে বলতে গেলে, মৌলবাদীরা ভাবেন তাদের নিজস্ব ধর্মগ্রন্থের কথাগুলোই হচ্ছে প্রকৃত সত্য। তারা ঘটনার অন্য কোনোরকম ব্যাখ্যা শুনতে নারাজ। হোক তা ইতিহাস, হোক তা বিজ্ঞান, হোক তা মিথ। ধর্মগ্রন্থে যেভাবে বলা আছে, সেভাবেই এটি সত্য। এসবের অন্য কোনোরকম ব্যাখ্যা করা যাবে না। ধার্মিকদের মধ্যে কিঞ্চিত পাশ্চাত্য পড়ালেখায় যারা নাম লিখিয়েছেন তারা ব
এই প্রশ্নটি মুখফোড়ের সৌজন্যে। দীর্ঘদিন নিখোঁজ থাকার পর সতীর্থ ব্লগার মঈন যে আবার আবির্ভূত হয়েছেন এবং যথারীতি ব্লগানো শুরু করেছেন তাতে ঈর্ষান্বিত হয়ে মুখফোড় প্রশ্নটি করেছেন বলে অনুমান করি।
সে যাক বিচার বিশ্লেষণের তাবৎ ক্ষমতা ও দায়-দায়িত্ব কূটকদের।
প্রশ্নটি হলো:
"নিখোঁজ মঈন ফিরে এসে নীল ছবি তারকার সন্ধান দেয় কেন?"
এই প্রশ্নটি মুখফোড়ের সৌজন্যে। দীর্ঘদিন নিখোঁজ থাকার পর সতীর্থ ব্লগার মঈন যে আবার আবির্ভূত হয়েছেন এবং যথারীতি ব্লগানো শুরু করেছেন তাতে ঈর্ষান্বিত হয়ে মুখফোড় প্রশ্নটি করেছেন বলে অনুমান করি।
সে যাক বিচার বিশ্লেষণের তাবৎ ক্ষমতা ও দায়-দায়িত্ব কূটকদের।
প্রশ্নটি হলো:
"নিখোঁজ মঈন ফিরে এসে নীল ছবি তারকার সন্ধান দেয় কেন?"
লবণ হচ্ছে খাবারে সোডিয়ামের প্রধান উৎস। আমরা বেশিরভাগ লোক দরকারের চেয়ে বেশি সোডিয়াম খেয়ে থাকি। খাবারের মধ্যে বেশি সোডিয়াম থাকলে উচ্চ রক্তচাপ (বা হাই ব্লাড প্রেসার) হতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা লবণ খাওয়া কমালে রক্তচাপ কমতে সাহায্য হবে ।
কম লবণ খাওয়ার উপায়ের উদাহরণ হলো:
1. রান্নায় কম লবণ ব্যবহার করুন।
2. টেবিলে খাবারের মধ্যে লবণ দেয়ার অভ্যাস বাদ দিন। লবণ দেয়ার আগে সবসময় খাবারের স্বাদ দেখবেন।
3. লবণের বদলে লেবুর রস, হার্ব,
লবণ হচ্ছে খাবারে সোডিয়ামের প্রধান উৎস। আমরা বেশিরভাগ লোক দরকারের চেয়ে বেশি সোডিয়াম খেয়ে থাকি। খাবারের মধ্যে বেশি সোডিয়াম থাকলে উচ্চ রক্তচাপ (বা হাই ব্লাড প্রেসার) হতে পারে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা লবণ খাওয়া কমালে রক্তচাপ কমতে সাহায্য হবে ।
কম লবণ খাওয়ার উপায়ের উদাহরণ হলো:
1. রান্নায় কম লবণ ব্যবহার করুন।
2. টেবিলে খাবারের মধ্যে লবণ দেয়ার অভ্যাস বাদ দিন। লবণ দেয়ার আগে সবসময় খাবারের স্বাদ দেখবেন।
3. লবণের বদলে লেবুর রস, হার্ব,
বেশি পরিমাণে চিনিযুক্ত খাবার খেলে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। সেইসাথে, আপনার যদি ওজন বেশি থাকে, তবে চিনি খাওয়া কমালে অন্যান্য পুষ্টি না হারিয়েও আপনি ক্যালরি কমাতে পারবেন।
কম চিনি খাওয়ার কয়েকটি উপায়ের উদাহরণ হলো:
1. চিনি ছাড়া চা ও কফি খাওয়ার চেষ্টা করুন। একবারে অল্প একটু করে কমানো আপনার জন্য সহজ হতে পারে। যদি দেখেন মিষ্টি না হলে ড্রিংক বা পানীয় খেতে ভালো লাগছে না তবে কৃত্রিম সুইটনার দিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন।
2. মিষ্টি ড্রিংক খাওয়ার চেয়ে ঠান
বেশি পরিমাণে চিনিযুক্ত খাবার খেলে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। সেইসাথে, আপনার যদি ওজন বেশি থাকে, তবে চিনি খাওয়া কমালে অন্যান্য পুষ্টি না হারিয়েও আপনি ক্যালরি কমাতে পারবেন।
কম চিনি খাওয়ার কয়েকটি উপায়ের উদাহরণ হলো:
1. চিনি ছাড়া চা ও কফি খাওয়ার চেষ্টা করুন। একবারে অল্প একটু করে কমানো আপনার জন্য সহজ হতে পারে। যদি দেখেন মিষ্টি না হলে ড্রিংক বা পানীয় খেতে ভালো লাগছে না তবে কৃত্রিম সুইটনার দিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন।
2. মিষ্টি ড্রিংক খাওয়ার চেয়ে ঠান
আমাদের খাবারে অল্প পরিমাণ চর্বি থাকা জরুরি। কিন্তু আমরা অনেকেই অনেক বেশি চর্বি খেয়ে থাকি। বেশি চর্বি, বিশেষভাবে স্যাচুরেটেড চর্বি খেলে, হার্টের করোনারি অসুখের ঝুঁকি বাড়ে। ঠিক করে বলতে গেলে, বেশি করে স্যাচুরেটেড চর্বি খেলে রক্তে কলেস্টরেলের পরিমাণ বেড়ে যায় যা হার্টের করোনারি অসুখের জন্য বিপদজনক । চর্বি বেশি আছে এমন খাবারে ক্যালোরির পরিমাণও বেশি থাকে এবং আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। যদি আপনার ওজন বেশি থাকে, তবে ওজন কমানোর জন্য যেকোনো ডায়েটের গুরুত্বপ
আমাদের খাবারে অল্প পরিমাণ চর্বি থাকা জরুরি। কিন্তু আমরা অনেকেই অনেক বেশি চর্বি খেয়ে থাকি। বেশি চর্বি, বিশেষভাবে স্যাচুরেটেড চর্বি খেলে, হার্টের করোনারি অসুখের ঝুঁকি বাড়ে। ঠিক করে বলতে গেলে, বেশি করে স্যাচুরেটেড চর্বি খেলে রক্তে কলেস্টরেলের পরিমাণ বেড়ে যায় যা হার্টের করোনারি অসুখের জন্য বিপদজনক । চর্বি বেশি আছে এমন খাবারে ক্যালোরির পরিমাণও বেশি থাকে এবং আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। যদি আপনার ওজন বেশি থাকে, তবে ওজন কমানোর জন্য যেকোনো ডায়েটের গুরুত্বপ
প্রোটিন বা আমিষ এ্যামিনো এসিড দিয়ে তৈরি (জীবকোষ গঠনের মৌলিক উপাদান)। খাবার হজম হওয়ার পর ভেঙ্গে এটা তৈরি হয় যা শরীর শুষে নেয়। প্রোটিন থেকে হরমোন ও এনজাইম তৈরি হয় যা আমাদের শরীরের কাজকর্মকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরের রোগ-প্রতিরোধ শক্তিকে বজায় রাখার জন্য এগুলো দরকার হয়। যা অসুখকে মোকাবেলা করে এবং শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত টিসু্যকে আবার ঠিক করে। প্রোটিন আমাদের শরীরকে শক্তি জোগায়। আমাদের শরীর কিছু প্রোটিন তৈরি করে। কিন্তু সব কাজ করার জন্য দরকারি সব প্রোটিন