প্রোটিন বা আমিষ এ্যামিনো এসিড দিয়ে তৈরি (জীবকোষ গঠনের মৌলিক উপাদান)। খাবার হজম হওয়ার পর ভেঙ্গে এটা তৈরি হয় যা শরীর শুষে নেয়। প্রোটিন থেকে হরমোন ও এনজাইম তৈরি হয় যা আমাদের শরীরের কাজকর্মকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরের রোগ-প্রতিরোধ শক্তিকে বজায় রাখার জন্য এগুলো দরকার হয়। যা অসুখকে মোকাবেলা করে এবং শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত টিসু্যকে আবার ঠিক করে। প্রোটিন আমাদের শরীরকে শক্তি জোগায়। আমাদের শরীর কিছু প্রোটিন তৈরি করে। কিন্তু সব কাজ করার জন্য দরকারি সব প্রোটিন
স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়া-দাওয়া বলতে একথা বুঝায় না যে, আপনি আপনার প্রিয় খাবারগুলো আর খেতে পারবেন না বা আপনাকে "ডায়েট" করতে হবে বা "স্পেশাল" খাবার কিনতে হবে। বরং এর মানে হচ্ছে শরীরের জন্য ভালো খাবার বাছাই করতে শেখা এবং পরিমাণ মত খাওয়া। খাওয়া-দাওয়া আমাদের জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শুধু শক্তি (ক্যালরি) আর পুষ্টির জন্য খাবার খাওয়া হয় না, এর পেছনে আরো নানা কারণ রয়েছে। স্বাদ, গন্ধ, রং, এবং খাবার দেখতে কেমন এটাও গুরুত্বপূর্ণ। দাম, পাওয়া কতটা সহজ ও জীবন
স্বাস্থ্যসম্মত খাওয়া-দাওয়া বলতে একথা বুঝায় না যে, আপনি আপনার প্রিয় খাবারগুলো আর খেতে পারবেন না বা আপনাকে "ডায়েট" করতে হবে বা "স্পেশাল" খাবার কিনতে হবে। বরং এর মানে হচ্ছে শরীরের জন্য ভালো খাবার বাছাই করতে শেখা এবং পরিমাণ মত খাওয়া। খাওয়া-দাওয়া আমাদের জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শুধু শক্তি (ক্যালরি) আর পুষ্টির জন্য খাবার খাওয়া হয় না, এর পেছনে আরো নানা কারণ রয়েছে। স্বাদ, গন্ধ, রং, এবং খাবার দেখতে কেমন এটাও গুরুত্বপূর্ণ। দাম, পাওয়া কতটা সহজ ও জীবন
জুতা পড়ুন। অনেক স্টুডিও'র মেঝে নরম হতে পারে বা নরম কার্পেট থাকতে পারে। এতে আপনার খালি পায়ে যেতে ইচ্ছা করতে পারে। কিন্তু খালি পায়ে যাবেন না। জুতা আপনার পায়ের ছোট জোড়া ও মাসলগুলোকে রক্ষা করে এবং গোড়ালিকে দাঁড়ানোর জন্য একটা সমান ও দৃঢ় জায়গা দেয়।
আপনার হাঁটুকে রক্ষা করুন। হাঁটু সোজা করে দাঁড়ান কিন্তু রিল্যক্স থাকুন। অনেক লো-ইম্প্যাক্ট ব্যায়ামে টেন্সড হাঁটু বাঁকা করে প্রচুর ওপর-নীচ করা হয়। এটা খুব ব্যথার হতে পারে এবং অকারণে স্ট্রেসের হয়। এই অবস
জুতা পড়ুন। অনেক স্টুডিও'র মেঝে নরম হতে পারে বা নরম কার্পেট থাকতে পারে। এতে আপনার খালি পায়ে যেতে ইচ্ছা করতে পারে। কিন্তু খালি পায়ে যাবেন না। জুতা আপনার পায়ের ছোট জোড়া ও মাসলগুলোকে রক্ষা করে এবং গোড়ালিকে দাঁড়ানোর জন্য একটা সমান ও দৃঢ় জায়গা দেয়।
আপনার হাঁটুকে রক্ষা করুন। হাঁটু সোজা করে দাঁড়ান কিন্তু রিল্যক্স থাকুন। অনেক লো-ইম্প্যাক্ট ব্যায়ামে টেন্সড হাঁটু বাঁকা করে প্রচুর ওপর-নীচ করা হয়। এটা খুব ব্যথার হতে পারে এবং অকারণে স্ট্রেসের হয়। এই অবস
ব্যায়ামের সাইকেল থেকে সাইক্লিংয়ের সব সুফলগুলো পাওয়া যায় এবং ঘরের বাইরে যাওয়ার ঝামেলাগুলো থাকে না। যেসব লোকের জন্য রাস্তায় প্যাডেল মারা ও সাইকেল চালানোর মত নমনীয়তা, শক্তি বা ব্যালেন্স নাই তাদের জন্য ব্যায়ামের সাইকেল বেশি সুবিধাজনক। যাদের একটি হাত বা পা প্যারালাইজড তারা বিশেষ জিনিসপত্রের সাহায্য নিয়ে ব্যায়ামের সাইকেল দিয়ে ব্যায়াম করতে পারে। যারা খুব ঠান্ডা বা পাহাড়ি এলাকায় থাকেন তাদের জন্যও বাইরে সাইক্লিংয়ের চেয়ে ব্যায়ামের সাইকেল চালানো বেশি সুবিধ
ব্যায়ামের সাইকেল থেকে সাইক্লিংয়ের সব সুফলগুলো পাওয়া যায় এবং ঘরের বাইরে যাওয়ার ঝামেলাগুলো থাকে না। যেসব লোকের জন্য রাস্তায় প্যাডেল মারা ও সাইকেল চালানোর মত নমনীয়তা, শক্তি বা ব্যালেন্স নাই তাদের জন্য ব্যায়ামের সাইকেল বেশি সুবিধাজনক। যাদের একটি হাত বা পা প্যারালাইজড তারা বিশেষ জিনিসপত্রের সাহায্য নিয়ে ব্যায়ামের সাইকেল দিয়ে ব্যায়াম করতে পারে। যারা খুব ঠান্ডা বা পাহাড়ি এলাকায় থাকেন তাদের জন্যও বাইরে সাইক্লিংয়ের চেয়ে ব্যায়ামের সাইকেল চালানো বেশি সুবিধ
সুইমিংপুলের এবড়ো থেবড়ো মেঝে থেকে পা বাঁচানোর জন্য পায়ে কিছু পরে নিন (যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য জরুরি)। এতে পুলে বা পুলের আশেপাশে চলাফেরা করতে সুবিধা হবে। রাবারের সোলসহ টেরি ক্লথ স্লিপার (এগুলো পানিতে বাড়ে, সুতরাং আপনার পায়ের মাপের চেয়ে এক সাইজ ছোট কিনুন) থেকে শুরু করে পানিতে ব্যায়ামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি জুতা ব্যবহার করতে পারেন। কিছু কিছু জুতায় সহজে পরার জন্য ভেলক্রো টেপ লাগানো আছে। রাবারের সোলের বিচ সু্য এবং মেশ টপও ভালো কাজ দেয়।
যদি
সুইমিংপুলের এবড়ো থেবড়ো মেঝে থেকে পা বাঁচানোর জন্য পায়ে কিছু পরে নিন (যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য জরুরি)। এতে পুলে বা পুলের আশেপাশে চলাফেরা করতে সুবিধা হবে। রাবারের সোলসহ টেরি ক্লথ স্লিপার (এগুলো পানিতে বাড়ে, সুতরাং আপনার পায়ের মাপের চেয়ে এক সাইজ ছোট কিনুন) থেকে শুরু করে পানিতে ব্যায়ামের জন্য বিশেষভাবে তৈরি জুতা ব্যবহার করতে পারেন। কিছু কিছু জুতায় সহজে পরার জন্য ভেলক্রো টেপ লাগানো আছে। রাবারের সোলের বিচ সু্য এবং মেশ টপও ভালো কাজ দেয়।
যদি
সহ্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম। পানির মধ্যে শরীর হালকা লাগায় শরীরের জোড়াগুলো সহজেই পুরোপুরি নাড়াচাড়া করা যায়। সেইসাথে মাটির তুলনায় কম কষ্টে মাসল ও কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম শক্ত করা যায়। যেহেতু সাঁতার কাটতে হাত ব্যবহার করতে হয় সেহেতু যেসব লোকের ফুসফুসের অসুখ আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। তবুও, যাদের হাঁপানি আছে, তাদের জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম কারণ পানির কারণে শ্বাসকষ্ট কম হয়। যাদের হার্টের অসুখ আছে, বা হা