সহ্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম। পানির মধ্যে শরীর হালকা লাগায় শরীরের জোড়াগুলো সহজেই পুরোপুরি নাড়াচাড়া করা যায়। সেইসাথে মাটির তুলনায় কম কষ্টে মাসল ও কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম শক্ত করা যায়। যেহেতু সাঁতার কাটতে হাত ব্যবহার করতে হয় সেহেতু যেসব লোকের ফুসফুসের অসুখ আছে তাদের জন্য অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। তবুও, যাদের হাঁপানি আছে, তাদের জন্য সাঁতার একটা ভালো ব্যায়াম কারণ পানির কারণে শ্বাসকষ্ট কম হয়। যাদের হার্টের অসুখ আছে, বা হা
আপনার হার্ট ও ফুসফুসের অবস্থা ঠিক রাখতে, হাড় ও মাসল শক্ত করতে, টেনশন কমাতে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হাঁটা খুব কাজে দেয়। সাধারণভাবে এর ফলে আপনার ভালো লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হয়। হাঁটা সহজ, কম খরচের, নিরাপদ এবং সহজেই করা যায়। আপনি নিজে নিজে বা কাউকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে পারেন এবং যেখানেই যান না কেন সেখানেও আপনি এই ব্যায়াম করতে পারেন। জগিং বা দেঁৗড়ানোর চেয়ে হাঁটা নিরাপদ এবং শরীরের উপর কম চাপ ফেলে। আপনি যদি বয়স্ক, বেশিরভাগ সময় ঘরে বসে কাটান বা আপনার শরীরের জোড়
আপনার হার্ট ও ফুসফুসের অবস্থা ঠিক রাখতে, হাড় ও মাসল শক্ত করতে, টেনশন কমাতে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হাঁটা খুব কাজে দেয়। সাধারণভাবে এর ফলে আপনার ভালো লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হয়। হাঁটা সহজ, কম খরচের, নিরাপদ এবং সহজেই করা যায়। আপনি নিজে নিজে বা কাউকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে পারেন এবং যেখানেই যান না কেন সেখানেও আপনি এই ব্যায়াম করতে পারেন। জগিং বা দেঁৗড়ানোর চেয়ে হাঁটা নিরাপদ এবং শরীরের উপর কম চাপ ফেলে। আপনি যদি বয়স্ক, বেশিরভাগ সময় ঘরে বসে কাটান বা আপনার শরীরের জোড়
জুতার পেছনে অনেক টাকা খরচ করার দরকার নেই। লম্বায় ও পাশে ঠিক মাপের জুতা পরুন। যে জুতার মধ্যে আঘাত (শক) সহ্য করার মত সোল বা ইনসোল আছে। জুতায় আপনার পায়ের আঙুলের জন্য যেন বেশ জায়গা থাকে। "সাধারণ নিয়ম" হচ্ছে সবচে লম্বা পায়ের আঙুল ও এবং জুতার মধ্যে ফাঁক হবে বুড়া আঙুলের চওড়ার সমান। আপনার পায়ের আঙুলের উপরে বা পাশে যেন কোন চাপ না লাগে। যখন আপনি হাঁটেন তখন আপনার গোড়ালি যেন জুতার মধ্যে ঠিকমত আটকে থাকে।
ভালো সোলের ভালো জুতা পরুন। লেদার সোলের জুতা যেগু
জুতার পেছনে অনেক টাকা খরচ করার দরকার নেই। লম্বায় ও পাশে ঠিক মাপের জুতা পরুন। যে জুতার মধ্যে আঘাত (শক) সহ্য করার মত সোল বা ইনসোল আছে। জুতায় আপনার পায়ের আঙুলের জন্য যেন বেশ জায়গা থাকে। "সাধারণ নিয়ম" হচ্ছে সবচে লম্বা পায়ের আঙুল ও এবং জুতার মধ্যে ফাঁক হবে বুড়া আঙুলের চওড়ার সমান। আপনার পায়ের আঙুলের উপরে বা পাশে যেন কোন চাপ না লাগে। যখন আপনি হাঁটেন তখন আপনার গোড়ালি যেন জুতার মধ্যে ঠিকমত আটকে থাকে।
ভালো সোলের ভালো জুতা পরুন। লেদার সোলের জুতা যেগু
স্বাস্থ্য ও ফিটনেস কাজে আসে। তবু যখন শারীরিকভাবে আরো কাজ করার কথা ওঠে তখন বেশির ভাগ লোকজন নানা অজুহাত এবং দুশ্চিন্তার কথা বলে। এইসব বাধার জন্য আমরা পা ফেলতে পারি না। নীচে কিছু সাধারণ বাধা এবং এসবের সম্ভাব্য সমাধান দেয়া হলো:
"আমার যথেষ্ট সময় নাই।" সবারই সময় সমান। আমরা শুধু আলাদাভাবে এটা ব্যবহার করি। এটা হচ্ছে গুরুত্ব ঠিক করার বিষয়। অনেকে টেলিভিশন দেখার জন্য অনেক সময় পান কিন্তু ফিটনেসের জন্য সময় পান না। এর জন্য অনেক সময় লাগে না। দিনে পাঁচ মিন
স্বাস্থ্য ও ফিটনেস কাজে আসে। তবু যখন শারীরিকভাবে আরো কাজ করার কথা ওঠে তখন বেশির ভাগ লোকজন নানা অজুহাত এবং দুশ্চিন্তার কথা বলে। এইসব বাধার জন্য আমরা পা ফেলতে পারি না। নীচে কিছু সাধারণ বাধা এবং এসবের সম্ভাব্য সমাধান দেয়া হলো:
"আমার যথেষ্ট সময় নাই।" সবারই সময় সমান। আমরা শুধু আলাদাভাবে এটা ব্যবহার করি। এটা হচ্ছে গুরুত্ব ঠিক করার বিষয়। অনেকে টেলিভিশন দেখার জন্য অনেক সময় পান কিন্তু ফিটনেসের জন্য সময় পান না। এর জন্য অনেক সময় লাগে না। দিনে পাঁচ মিন
ধ্যান বা মেডিটেশন অনেক রকম হয়। প্রায় সব ধর্মেই কোন না কোন ভাবে ধ্যান করার কথা বলা আছে। এতে মনে শান্তি আসে, শরীরকে শান্ত করা বা ব্যথা, ক্লান্তি, স্ট্রেস, শ্বাস কষ্ট এসব ম্যানেজ করা সহজ। মন দিয়ে ধ্যান করা এক রকমের মেডিটেশন। এটা করা খুব সোজা। মন দিয়ে ধ্যান বা মেডিটেশন করতে হলে আপনার লাগবে একটা চুপচাপ জায়গা আর পাঁচ মিনিট সময়। মাটিতে পা সমান করে রেখে চেয়ারে বসুন। হাত কোলে, বা হাঁটুর উপর রাখুন। ইচ্ছে করলে, আর যদি পারেন তবেই, আপনি পায়ের উপর পা তুলে আসন
ধ্যান বা মেডিটেশন অনেক রকম হয়। প্রায় সব ধর্মেই কোন না কোন ভাবে ধ্যান করার কথা বলা আছে। এতে মনে শান্তি আসে, শরীরকে শান্ত করা বা ব্যথা, ক্লান্তি, স্ট্রেস, শ্বাস কষ্ট এসব ম্যানেজ করা সহজ। মন দিয়ে ধ্যান করা এক রকমের মেডিটেশন। এটা করা খুব সোজা। মন দিয়ে ধ্যান বা মেডিটেশন করতে হলে আপনার লাগবে একটা চুপচাপ জায়গা আর পাঁচ মিনিট সময়। মাটিতে পা সমান করে রেখে চেয়ারে বসুন। হাত কোলে, বা হাঁটুর উপর রাখুন। ইচ্ছে করলে, আর যদি পারেন তবেই, আপনি পায়ের উপর পা তুলে আসন
শরীরের নানা অসুবিধায়, পুরনো/ক্রনিক অসুখ থাকলে রাগ হওয়া খুব স্বাভাবিক। শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে মন-খারাপ হতে পারে, অসহায় ও হতাশ (ডিপ্রেশন) লাগতে পারে। আপনি হয়ত নিজেকে প্রশ্ন করবেন, "কেন আমি?" ঠিকমত শরীরের যত্ন নেন নি বলে নিজের উপর আপনার রাগ হতে পারে। পরিবারের সবাই ঠিকমত দেখাশুনা করছে না বলে তাদের উপর রাগ হতে পারে। ডাক্তারের উপর রাগ হতে পারে যে তিনি আপনার সমস্যা ভালো করতে পারছেন না। মাঝেমাঝে দেখতে পারেন যে, আপনি অন্য জায়গায় রাগ দেখাচ্ছেন;