কূটকরা সব নড়ে চড়ে বসেন। প্রশ্ন এসে গেছে। জটিল প্রশ্ন। খুবই জটিল। যারা নিয়মিত ক্লাসে আসেন না (অর্থাৎ ব্লগে আসেন না, ব্লগান না) তাদের জন্য খুব ই জটিল। সরল প্রশ্নের বিষয়ে আমাদের আগ্রহ কম। সরলের সাথে কুটিলতা যায় না। সুতরাং প্রশ্ন এবার খুব জটিল।
তবে তিনবারের প্রতিযোগিতায় মহিলা মহল বেশ পিছিয়ে আছেন। এখনও তারা সেরা কূটকের খেতাব ছিনিয়ে নিতে পারেন নি। যদিও তাদের অনেকেই বিখ্যাত কূটক বলে দাবী করেন। মাশীদ প্রায় ছিকা ছিঁড়ে ফেলেছিলো গতবার কিন্তু কালপুরুষ ভু
শিশির ভট্টাচার্য্য কে খুঁজে পাচ্ছি না। নাজমুল হুদার মত বেশ কিছু ক্যান্ডিডেট এই ব্লগে আছেন। তাদেরকে যদি খুশি করতে পারতাম একটা পুরষ্কার দিয়ে। পাকিস্তানের গণহত্যার পক্ষে আর স্বাধীনতা যুদ্ধের বিপক্ষে ব্লগাতে ব্লগাতে তাদের যে পিন্দনের কাপড় ভিজে যায়। কেউ নাই দিতে পারেন কিছু
নিশান-ই-পাকিস্তান......................
72-এ সংবিধান করে এসব উপাধি দেয়া বন্ধ করা হয়েছে। সুতরাং পদক ছাড়া বাংলাদেশ সরকার কিছু দেয় না। র্যাবকেও স্বাধীনতা পদক দিলো। শর্ষিনার পীরকে
সাড়ে একানব্বই হাজার বন্দী সৈন্যসহ হানাদার পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত সেই মাহেন্দ্রক্ষণে আত্মসমর্পণের দলিলেই তারা প্রথম বাংলাদেশের অস্তিত্ব মেনে নেয়। কিন্তু সেই প্রায় এক লাখ বন্দী সৈন্যের সাথে আমরা ব্যবহার করেছি বীর জাতির ব্যবহার। তারা যে প্রাণহানি ঘটিয়েছে এ দেশে তার জন্য কোনো আন্তর্জাতিক বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাইনি তাদের। পাকিস্তানে আটকে পড়া কিছু বাঙালি সৈন্যদের মুক্ত করে আনতে এসব হানাদার বাহিনী
ব্লগ লিখছি না কিন্তু পড়তে তো হয়ই। একধরনের অদৃশ্য আড্ডা হচ্ছে সবার সাথে। তর্ক-বিতর্ক জমছে; মন্তব্য রূপ নিচ্ছে গালাগালিতে; এ এক সাংঘাতিক প্রাণবন্ত অবস্থা। তো এসব রেখে গবেষণার কাজে যাই কি করে। কিন্তু গবেষণা তো সাংঘাতিক মনোযোগ দাবী করে। এই দোটানায় শেষ মেষ সিদ্ধান্ত নিলাম 'পাহাড়কে মুহাম্মদের কাছে' আসতে হবে। তাই এই লেখা। গবেষণার সময় ও ভাবনাকে আমি নিয়ে আসছি ব্লগে। তাতে আড্ডাটা বজায় থাকলো আবার ব্লগানোর অজুহাতে নিজের চিন্তাগুলোকে বিন্যস্ত করা গেলো।
যা
ব্লগ লিখছি না কিন্তু পড়তে তো হয়ই। একধরনের অদৃশ্য আড্ডা হচ্ছে সবার সাথে। তর্ক-বিতর্ক জমছে; মন্তব্য রূপ নিচ্ছে গালাগালিতে; এ এক সাংঘাতিক প্রাণবন্ত অবস্থা। তো এসব রেখে গবেষণার কাজে যাই কি করে। কিন্তু গবেষণা তো সাংঘাতিক মনোযোগ দাবী করে। এই দোটানায় শেষ মেষ সিদ্ধান্ত নিলাম 'পাহাড়কে মুহাম্মদের কাছে' আসতে হবে। তাই এই লেখা। গবেষণার সময় ও ভাবনাকে আমি নিয়ে আসছি ব্লগে। তাতে আড্ডাটা বজায় থাকলো আবার ব্লগানোর অজুহাতে নিজের চিন্তাগুলোকে বিন্যস্ত করা গেলো।
যা
উসমানের সংকলিত কোরান নিয়ে বিতর্ক এবং মুহাম্মদের কাছে শোনা কোরানের বানী নিয়ে উব্বায়ে ইবন মাসউদ এবং উসমানের সংকলিত কোরানের ভিতরের আয়াতের পার্থক্য , তাদের শাব্দিক পার্থক্য এবং আয়াত সংখ্যার পার্থক্য নিয়ে উসমানের সংকলিত কোরান বর্জন করে ইরাকের অধিবাসিরা। উসমানের মৃতু্যর পর আলি কোরান সংগ্রহ অভিযান শুরু করেন।
এ আলোচনার বিষয়বস্তু ওটাকে ঘিরেই থাকবে। এর আগে একজন প্রশ্ন করেছিলো এ বিষয়ের রেফারেন্সগুলোর উৎস কি? ওটার উত্তর হচ্ছে বেশির ভাগ তথ্যের প্রাথমিক উৎস তাবেরি- এই ভদ্্রলোক ইসলামের এইং ইসলামি ব্যাক্তিদের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেন 35 খন্ডের এক বিশাল সংগ্রহে। সেখান থেকে সংকলিত কিছু অংশ থেকে এ লেখা শুরু করেছি। আমি 35 খন্ড বইটির অনুবাদ পেলে সম্পুর্ন সঠিক বল
বাংলাদেশ দলের ক্রীড়াবিদ গিয়েছিলেন কয়েকজন। এর মধ্যে একজন তৌহিদুল রয়ে গেছেন, আরেকজন আলো ফিরে এসেছেন, তবে তাঁর ইজ্জৎ তৌহিদুলের মতোই নিখোঁজ। ক্রীড়াবিদ পিছু দুইতিনজন করে কর্মকতর্া গিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া, কারণ পদকগুলি অনেক ভারি, আলগাতে হবে তো ... কিন্তু একটি মাত্র রূপার পদক নিয়ে তারা কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ছেড়ে হালকা হয়ে ফিরেছেন।
প্রথম স্থান অর্জন করতে না পারলেও প্রথম রিপুকে চর্চিয়ে এসেছেন জনাব আলো, এক তরুণী ভলান্টিয়ারকে হামলে পড়ে জাপটে ধরেছিলেন, হয়তো ভেবেছিলেন শ্বেতাঙ্গ তরুণীও সাড়া দেবে তার আলিঙ্গনে, কিন্তু বেরসিক মাগী একেবারে পুলিশ ডেকে মামলা করে হামলার জবাব দিয়েছে। সুদর্শন আলো গোস্বা করেছেন, তবে জেল খাটতে হয়নি তাঁকে, হাজারখানেক ডলার
ভুলি নাই কারা আমার সোনার বাংলায় আগুন দিয়েছিল। ভুলি নাই কারা ইসলামের নামে এদেশের 30 লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছিলো। ভুলি নাই কারা বুদ্ধিজীবি হত্যা করেছিলো। ভুলি নাই কারা আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করেছিল। এই বাংলায় তাদের ঠাই নাই। তাদের তস্য তস্য সন্তান-সন্ততিদের জন্য রইলো ঘৃণা।
ভুলি নাই কারা আমার সোনার বাংলায় আগুন দিয়েছিল। ভুলি নাই কারা ইসলামের নামে এদেশের 30 লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছিলো। ভুলি নাই কারা বুদ্ধিজীবি হত্যা করেছিলো। ভুলি নাই কারা আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করেছিল। এই বাংলায় তাদের ঠাই নাই। তাদের তস্য তস্য সন্তান-সন্ততিদের জন্য রইলো ঘৃণা।
নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার দূরবতর্ী পাকুরিয়া গ্রামে '71-এর আগস্ট মাসের শেষ সপ্তাহে সংঘটিত হয় ভয়াবহ এক গণহত্যা। দিনটি ছিল শনিবার, তারিখ 28 আগস্ট। হানাদার পাকবাহিনী ও রাজাকাররা প্রথমে চারদিকে থেকে পাকুরিয়া গ্রামটি ঘিরে ফেলে এবং গান পাউডার ছিটিয়ে বেশ কিছু বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনায় অগি্নদগ্ধ হয়ে মারা যান বুলন খেওয়া নামক এক বৃদ্ধা। আরো অনেকেই আহত হন।
অগি্নসংযোগের মহোৎসবের পর শুরু হয় বর্বর পাকহানাদার বাহিনী ও রাজাকারদের গুলিবর্ষণের পালা। হামল