একাত্তরে পাকসেনারা নৃশংস তাণ্ডবের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশে যতোগুলো বধ্যভূমি সৃষ্টি করেছে তার অন্যতম একটি হলো কুমিল্লা জেলার লাকসাম রেল জংশনের বেলতলী বধ্যভূমি। এই বধ্যভূমিতে 8 থেকে 10 হাজার নিরীহ-নিরপরাধ বাঙালিকে পৈশাচিক অত্যাচারের মাধ্যমে হত্যা করে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। এই গণহত্যার শিকার হতভাগ্যরা অধিকাংশই চাঁদপুর, কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের বাসিন্দা। বেলতলীর এই বধ্যভূমিটি প্রায় 4 হাজার বর্গমিটার সীমানা বিসত্দৃত।
মূলত, এপ্রিলের শুরুতেই রেল জ
একাত্তরের 7 মে যশোর জেলার তেঘরিয়া গ্রামে ঘটে ভয়াবহ এক নারকীয় গণহত্যার ঘটনা। ঐ দিন পাকহানাদার বাহিনী যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসে পুরো তেঘরিয়া গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয়। এর কারণ হিসেবে জানা যায়, আগেরদিন 6 মে ভোরে 4 পাকহানাদার যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে বেরিয়ে এসে 4 কিলোমিটার দূরবতর্ী তেঘরিয়া গ্রামে ঢুকে এক মহিলাকে ধর্ষণ করে। মহিলার স্বামী তার চোখের সামনে ঘটে যাওয়া এই মর্মানত্দিক ঘটনার প্রতিবাদ জানালে হানাদার পাকবাহিনী তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্য
সম্রাট আকবর একদিন বিকেলে যমুনা তীরে এক প্রাসাদে দাঁড়িয়ে প্রকৃতির রূপসুধা পান করছিলেন, হঠাৎ কোত্থেকে এসে হাজির হলো বীরবল। বীরবল যথারীতি সস্তা চুটকি ফুটকি শোনাচ্ছিলেন, কিন্তু আকবর কিছুটা আনমনা হয়ে রইলেন। শেষটায় বীরবল বললেন, "জাঁহাপনা, আপনি কী নিয়ে চিন্তিত?"
আকবর বললেন, "সেলিম বড় বাড়াবাড়ি করছে বীরবল। আমি শুনেছি সে ছোটখাটো মনসবদারদের খেপিয়ে তুলছে আমার বিরূদ্ধে। কে জানে, হয়তো শিগগীরই ওর বিরূদ্ধে তলোয়ার ধরতে হবে আমাকে।"
বীরবল বললেন, "না জাঁহাপনা! তলোয়ার কেন ধরবেন এই বিজ্ঞানের যুগে? আপনি কি আমাদের হালফ্যাশনের কবীরা গুলতি [1] দ্যাখেননি?"
আকবর সন্দিগ্ধ গলায় বললেন, "সগীরা গুলতি [2] দিয়ে ছোটকালে বিস্তর তিতির মেরে পুড়িয়ে খেয়েছি, কিন্ত
ব্লগে শতক হাঁকানো উপলক্ষে একটি বাধ্যতামূলক বক্তৃতা দিতে হয়। অনেকেই উশ-খুশ করেছেন আমার সেরকম বক্তৃতা নেই দেখে। আমাদের নেতা হীরক লস্কর একটি বিশাল লেখা লিখেছিলেন তার আগের লেখাগুলোর চারিত্র বিশ্লেষণ করে। সেরকম ইচ্ছা ও ক্ষমতা কোনোটাই আমার নেই। তো আমি মনস্থির করেছি 'কুটিল উত্তর-2' তে নিজের বিষয়ে যে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলাম তার একটা জবাব দেবো। তাতে নিজের কথা বলা হবে। আর বিষয়টা বক্তৃতার মতও শোনাবে।
সেখানে প্রশ্ন ছিল "শোহেইল মতাহির চৌধুরীর এত বিচিত্র জ্
ব্লগে শতক হাঁকানো উপলক্ষে একটি বাধ্যতামূলক বক্তৃতা দিতে হয়। অনেকেই উশ-খুশ করেছেন আমার সেরকম বক্তৃতা নেই দেখে। আমাদের নেতা হীরক লস্কর একটি বিশাল লেখা লিখেছিলেন তার আগের লেখাগুলোর চারিত্র বিশ্লেষণ করে। সেরকম ইচ্ছা ও ক্ষমতা কোনোটাই আমার নেই। তো আমি মনস্থির করেছি 'কুটিল উত্তর-2' তে নিজের বিষয়ে যে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলাম তার একটা জবাব দেবো। তাতে নিজের কথা বলা হবে। আর বিষয়টা বক্তৃতার মতও শোনাবে।
সেখানে প্রশ্ন ছিল "শোহেইল মতাহির চৌধুরীর এত বিচিত্র জ্
সিঙ্গাপুরে এসেছি গত বছরের একদম শুরুতে। National University of Singapore এ। আসার পরপরই খুব মন খারাপ ছিল। মাকে ছেড়ে আসা, অপুকে ছেড়ে আসা (তাও আবার আসার আগে কুৎসিত ঝগড়া করে এসেছি), ঢাকার অসংখ্য বন্ধুকে ছেড়ে...বিশেষ করে বহুদিন ফুচকা খাওয়া যাবে না এই দুঃখে দিন খুবই খারাপ ভাবে কাটা শুরু হল। সারাক্ষণই দেখি খারাপ লাগে। কিছুতেই মন ভাল হয় না। কবে আবার দেশে যাব - চিন্তাভাবনা মোটামুটি এই এক ট্র্যাকে আটকে গেল।
যাই হোক, আসার প্রথম সপ্তাহেই নবীনদের জন্য এ
[প্রথমেই বলে নেয়া ভালো যে, কারো প্রতি বিরাগভাজন হয়ে বা কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এই প্রবন্ধটি আমি লিখছি না। যারা ধর্ম সম্পর্কে অতিরিক্ত সংবেদনশীল, অল্পেই মনে আঘাত পান ও মুষড়ে পড়েন, সময় ও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ধর্মের সংশোধনে বিশ্বাসী নন তাদের এই লেখা না পড়াটাই উচিত। তথ্য ও যুক্তি দিয়ে যারা ধর্মকে জীবন-যাপনের সাথে মেলাতে ইচ্ছুক তাদেরকে স্বাগতম জানাই। আমার লেখায় উল্লেখ করা সব তথ্যের সূত্র দিতে চেষ্টা করবো। তবে সবাই জানেন এ ধরনের তথ্যের সূত্র খু
সরকার ধরেই নিয়েছিল যে এভাবে দেশে একদিন মডার্ন ইসলাম কায়েম করা যাবে। অনেকটা মালয়েশিয়ার মতো, ফ্যাশন শো, ক্যাটওয়ার্ক, ফ্রি পোর্ট, ফ্রি মিক্সিং চলবে। আবার ধম্ম কম্মও চলবে। কিন' ফ্রাঙ্কেনস্টাইন যখন বুমেরাং হয়ে উঠলো সরকার তখন সসত্দা হিন্দি ছায়াছবির নায়িকার মতো_ 'মুঝে বাঁচাও' 'মুঝে বাঁচাও' বলে চিৎকার করতে থাকলো এবং হঠাৎ ময়দান গরম করে মানুষের জঠোর জ্বালা, মনের জ্বালা, দেহের জ্বালা ভুলিয়ে দিতে আফিম সরবরাহের ঢঙে বাংলাভাই, শায়খদের গর্ত থেকে টেনে বার করলো এ
সুপ্রিয় ব্লগারু অ.র.পিয়াল মুক্তিযুদ্ধের ডায়েরি প্রকাশে ছিলেন। হঠাৎ কেনো জানি তিনি তুই রাজাকার নামে একটি বিমূর্ত পত্র লিখলেন। মনে হলো কোনো কারণে তার মোহভঙ্গ ঘটেছে। তার এই ক্ষোভ, ক্রোধ ও মোহভঙ্গের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার প্রদর্শিত কায়দায় আমি রাজাকার ও আলবদরদের তালিকা দিচ্ছি এই ব্লগে। আশা করি অ.র. পিয়াল বুঝতে পারবেন তিনি একা নন। আমরাও আছি।
সুপ্রিয় ব্লগারু অ.র.পিয়াল মুক্তিযুদ্ধের ডায়েরি প্রকাশে ছিলেন। হঠাৎ কেনো জানি তিনি তুই রাজাকার নামে একটি বিমূর্ত পত্র লিখলেন। মনে হলো কোনো কারণে তার মোহভঙ্গ ঘটেছে। তার এই ক্ষোভ, ক্রোধ ও মোহভঙ্গের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার প্রদর্শিত কায়দায় আমি রাজাকার ও আলবদরদের তালিকা দিচ্ছি এই ব্লগে। আশা করি অ.র. পিয়াল বুঝতে পারবেন তিনি একা নন। আমরাও আছি।