(ভুমিকা: গত পর্বে আলোচনা ছিল শুধু ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে,আমার ইচ্ছা ছিল নিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা নিয়েই আলোচনাটা এগুবে। কিন্তুু কিছু কমেন্টকারি বন্ধু আলোচনাটিকে ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যেতে চাচ্ছিলেন। তাই আজকের লেখায় তারা হয়তো কিছু রসদ খুজে পেতে পারেন।এই ইস্যুটি আরো একাধিক পর্বে গড়াতে পারে।তারপর আবার মুলস্রোতে ফিরে আসা যাবে।গত পর্বে যারা কমেন্ট করে মতামত দিয়েছেন,তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।)
: আব্বু, তাহলে তো গনতন্ত্রের মুল মন্ত্র 'বাই দ্য পিপল,অফ দ্য পিপল' কথাটিকে নতুন ভাবে ভাবতে হবে?রাষ্ট্র যদি সংখ্যাগরিষ্টের মতামতে না চলে তাহলে তাকে রাষ্ট্র বলা কি উচিত হবে?
: তোমাকে মনে রাখতে হবে যে,
বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া অবশেষে শুরু হলো। রায় ঘোষিত হওয়ার 7 বছর অতিবাহিত হওয়ার পর এটা বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ নেয় নি নির্বাচিত সংসদ। প্রথম দফায় আওয়ামী লীগ এবং এর পরে চার দলীয় জোট এই বিচার বিভাগকে পৃথক করার সৎসাহস অর্জন করেন নি। 2001এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এই একটা বিষয়ে 2 নেত্রি সহমত ছিলেন, তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে এই রায় বাস্তবায়ন না করার অনুরোধ করে বলেছিলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের এটা বাস্তবায়নের সুযোগ দেওয়া হোক।অবশ্য এর পরও নোটিশ এবং সময় প্রর্থনা চলছিলো বিধিমতো। এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই রায় বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন।
যদিও বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে এই প্রশ্নটা থেকেই গেলো। পুলিশের ভূমিকা কি হবে? তাদের কি বিচার বিভাগের হাত
প্রাইমারি স্কুলে একটা বিষয় ছিল ছবি আঁকার। বাংলা স্যার মাঝে মাঝে কিছু একটা আঁকতে বলতেন। আমরা আলতো হাতে তা আঁকতাম।ক্লাস বলতে এই পর্যন্ত। কিন্তু পরীক্ষার সময় ছবি আঁকার আলাদা পরীক্ষা ঠিকই হতো। পরীক্ষার দিনে ক্লাসের সবাই রঙ, রঙ পেন্সিল, তুলি, স্কেল কত কি নিয়ে আসতো। ...আমার সে সব নেওয়া হতো না। বড় আপা কচি সীমপাতা তুলে দিত বেশ কটা, সাথে বাবার লাল কালির কলম। আর আমার লেখার কলমটাতো থাকতই। এ জন্য আমার আঁকা ছবি সব সময়ই তিন রঙের হতো। কচি সীমপাতা সবুজ, লাল আর