একে একটা পরিবার ভাবা যেতে পারে ।
আদতে পরিবার , গোত্র, সমাজ, রাষ্ট্র-- সকল সংগঠনই মানুষ গড়েছে তার বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় পার্থিব প্রয়োজনে ।
পরিবারে কি পরিবার প্রধান থাকেনা? সদস্যদের কেউ প্রজ্ঞায়, কেউ অর্থ উপার্জনে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে । পরিবার প্রধানের দায়িত্ব হচ্ছে সকল সদস্যকে পরিবারের সাথে আত্নীকরন ঘটানো । যে সর্বকনিষ্ঠ, সবকিছুতে পিছিয়ে আছে সে ও যেনো ভাবে এই পরিবারের আমি একজন । এ রকম পরিবারগুলোই টিকে থাকে । আর প্রধান যদি ন
আব্দুল জলিল না ।
আমাদের ব্লগের প্রিয় কবি শেখ জলিল ।
কবিতা ও ছন্দ বিষয়ে আমার কোন ভেদবুদ্ধি নাই । কষ্ট করে দু' চারটা প্রবন্ধ পড়েছিলাম । মাথার উপর দিয়ে হাওয়া ।
ভাবছি, জলিল ভাইয়ের সাথে এ বিষয়ে একটা আড্ডা হলে কেমন হয় । সরাসরি আলাপচারীতা থেকে হয়তো কিছু ধরতে পারবো ।
আর কে কে আগ্রহী আছেন, আওয়াজ দেন ।
জলিল ভাই, দিন তারিখ সময় বলেন । আপনার পছন্দ মতো ।
15 জানুয়ারী সোমবার এমন সময় কি হতে পারে?
প্রেম,
করতে গেলো দুই দিন
আর,
ভাঙ্গলো সে প্রেম এক দিনে।।
তবু,
ভাবে জেবতিক হৃিষ্ট মনে;
তিন দিবসের প্রেমের দেখাই
কয়জনা পায় এক জীবনে...?
যদিও আমি স্বনামে লেখি, তবু ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাসত্দবতার স্পর্শ দেয়ার বিষয়ে অনিচ্ছুকই ছিলাম আমি। কয়েক মাস আগে স্কটল্যান্ড থেকে ঈদের বন্ধে লন্ডনের কাছাকাছি এসে হাসান মোরশেদ যখন সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে ফোন দিলেন তখন একটু দেরি না করেও রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। হাসানের সাথে সেই স্বল্পদৈর্ঘ সাক্ষাতটি পরে অমূল্য মনে হয়েছে। জার্মানি থেকে রেজওয়ান বেড়াতে এসেছিলেন লন্ডনে আমাদের ফ্যাটে। বেশ ক'ঘন্টা তার সাথে সেই আলাপ নি:সন্দেহে বস্নগীয় বন্ধুত্বকে আরো প্রশস্থ করেছে। আর এবার বাংলাদেশে আসার আগেই অরূপের ফোন নাম্বার নিয়ে রেখেছিলাম। সুতরাং ঢাকায় আসার পর আজিজ মার্কেটে আড্ডার আয়োজন হয়ে গেলো। দেখা হলো একে একে অমি রহমান পিয়াল, এস এম মাহবুব মুর্শেদ সুমন, ঠুনকো ও হিমু'র সা
যদিও আমি স্বনামে লেখি, তবু ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাসত্দবতার স্পর্শ দেয়ার বিষয়ে অনিচ্ছুকই ছিলাম আমি। কয়েক মাস আগে স্কটল্যান্ড থেকে ঈদের বন্ধে লন্ডনের কাছাকাছি এসে হাসান মোরশেদ যখন সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে ফোন দিলেন তখন একটু দেরি না করেও রাজি হয়ে গিয়েছিলাম। হাসানের সাথে সেই স্বল্পদৈর্ঘ সাক্ষাতটি পরে অমূল্য মনে হয়েছে। জার্মানি থেকে রেজওয়ান বেড়াতে এসেছিলেন লন্ডনে আমাদের ফ্যাটে। বেশ ক'ঘন্টা তার সাথে সেই আলাপ নি:সন্দেহে বস্নগীয় বন্ধুত্বকে আরো প্রশস্থ করেছে। আর এবার বাংলাদেশে আসার আগেই অরূপের ফোন নাম্বার নিয়ে রেখেছিলাম। সুতরাং ঢাকায় আসার পর আজিজ মার্কেটে আড্ডার আয়োজন হয়ে গেলো। দেখা হলো একে একে অমি রহমান পিয়াল, এস এম মাহবুব মুর্শেদ সুমন, ঠুনকো ও হিমু'র সা
আরে, আমি না!
এইটা লর্ড ভানু ।
সাধু সাদিক 'রম্য' করনের ঘোষনা দিছে ।
তো, হের সম্মানে লর্ড ভানু শুনতেছি ।
জন গন শুনতে চাইলে ক্লিক মারেন ।
ভানু'র ঝাকমারি
আগে যারা শুনছেন তারা ও শুনেন ।
একাধিকবার ভোটার হওতার মতো ই, একাধিকবার 'রম্য' শোনা গনতন্ত্রের জন্য মঙ্গলময় ।
কেউ কোন কারনে শুনতে না পারলে আমার ক
বুকেরও ভিতরে পাখি ঝিম মাইরা থাকে
গভীরও আন্ধারে পাখির আপনা মনে ডাকে।।
কতো হাস্য,কতো ভাষ্য,কতো লীলা খেলা,
সকলই ফুরাইছে পাখি, রইয়াছে একেলা।
ডানা ঝাপটাইয়া যুদি আসমান যাইতো ধরা,
'পক্ষির তবে কী হইতো সংসার শিকল পরা !
শিকল পরিয়ারে পাখি, বাচো চিরন্তন;
পুরান কালের দুষ্ক তোমার,তবু কেন্ আপন?
বুকেরও ভিতরে পাখি ঝিম মাইরা থাকে
গভীরও আন্ধারে পাখির আপনা মনে ডাকে।।
কতো হাস্য,কতো ভাষ্য,কতো লীলা খেলা,
সকলই ফুরাইছে, পাখি রইয়াছে একেলা।
ডানা ঝাপটাইযা যুদি আসমান যাইতো ধরা,
পক্ষির তবে কী হইতো, সংসার শিকল পরা !
শিকল পরিয়ারে পাখি বাচো চিরন্তন,
পুরান কালের দুষ্ক তোমার,তবু কেন্ আপন?
অনুগ্রহ করে জুতা খুলে প্রবেশ করুন
এক.
প্রতিদিন সকালে অফিসে পা দেয়ার আগেই নোটিশটি আপনার দিকে তাকিয়ে থাকে। মাঝে মাঝে আপনিও। একে অন্যের দিকে তাকিয়ে অপলক...।
আজ তিন বছর পূর্ণ হলো; আপনি জুতা খুলছেন, অফিস করছেন নিয়মিত। অথচ আপনি বসে আছেন সে-ই একই চেয়ারে। এক বছর - দুই বছর করে তিন বছর কেটে গেছে...।
আবার কাজ শুরু করলেন আজ...।
সাইলেন্স প্লিজ!
চুপ করুন।
সবাই চুপ থাকুন, প্লিজ!
দুই.
কাজ করতে বসে কেবলই নোটিশটির দ
রাতের আকাশ তারা ভরা।
পাশে লাশ, একাকী বেহুলা।
নাচে কংকাল তা-ধিন-ধিন।
পরাণ বন্ধু বাজায় বীন।
বীনের সাথে বাজছে বাঁশি।
কিসের বাঁশি? হাড়ের তৈরি।
মাথার খুলি এসট্রে হলে,
ফিল্টার হবে হাতের হাড়ে।
আলবাব হলে লখিন্দর,
বেহুলা তবে কে? তুমি হবে?
স্কেচ: নীলু সিনহা