খালেদা ও হাসিনাকে বাইরে রাখলেই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি রাহুমুক্ত হবে এটা নিশ্চয়ই বর্তমান সরকারের মূলধারণা নয়। তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল। তবে তারা যে পথে এগুচ্ছিলেন তাতে তারা সফল হননি। যেমন তারা ব্যর্থ হয়েছেন ইউনুস উদ্যোগেও। প্রেসনোট প্রত্যাহার তাই শুভলক্ষণ। যদি না তারা নতুন ষড়যন্ত্রের দিকে মন দেন।
সেনাবাহিনীর মার্চ-পাস্টের বুদ্ধিতে আর পাকিস্তান ফর্মুলা অনুসরণ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কাজ করবে না এটা বুঝা উচিত। অন্য দেশের পদ্ধতি কপি করলে কিছু হয় না, এ কথা ফখরুদ্দিনেরই তো ভালো জানা থাকার কথা।
যারা নতুন পরিস্থিতিতে নতুন সমাধান দিতে পারে না, কপি করা ছাড়া, তারা কিসের উপদেষ্টা। বই দেখে, ধর্মগ্রন্থ দেখে উত্তর দিতে স্কুল-মাদ্রাসার ছেলে-মেয়ে
খালেদা ও হাসিনাকে বাইরে রাখলেই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি রাহুমুক্ত হবে এটা নিশ্চয়ই বর্তমান সরকারের মূলধারণা নয়। তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল। তবে তারা যে পথে এগুচ্ছিলেন তাতে তারা সফল হননি। যেমন তারা ব্যর্থ হয়েছেন ইউনুস উদ্যোগেও। প্রেসনোট প্রত্যাহার তাই শুভলক্ষণ। যদি না তারা নতুন ষড়যন্ত্রের দিকে মন দেন।
সেনাবাহিনীর মার্চ-পাস্টের বুদ্ধিতে আর পাকিস্তান ফর্মুলা অনুসরণ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কাজ করবে না এটা বুঝা উচিত। অন্য দেশের পদ্ধতি কপি করলে কিছু হয় না, এ কথা ফখরুদ্দিনেরই তো ভালো জানা থাকার কথা।
যারা নতুন পরিস্থিতিতে নতুন সমাধান দিতে পারে না, কপি করা ছাড়া, তারা কিসের উপদেষ্টা। বই দেখে, ধর্মগ্রন্থ দেখে উত্তর দিতে স্কুল-মাদ্রাসার ছেলে-মেয়ে
ব্লগারদেরকে নারী বা পুরুষ হিসেবে চিহ্নিত করাটা যৌক্তিক নয়। আরিলের পোস্টে চোরের মন্তব্যের সাথে একমত।
নারী-পুরুষের সমানাধিকারের চেষ্টা ও নারীর প্রতি পুরুষের অবহেলা কমানোর বিশ্বব্যাপী উদ্যোগে এখন বেশ কিছু জটিলতা দেখা যাচ্ছে।
১. রাগইমন যেমন পরিষ্কার করেই বলেছে নারীত্ব লুকানোর বিষয় নয়। আমরা এটা স্বীকার করি, মানিও এটা অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। কিন্তু পৌরুষ বলে যে বিষয়গুলো আমরা চিনি সেগুলোকে লুকাতেই বলা হয় বর্তমান বিশ্বে। এমন ধারণাই বিশ্বে চালু আছে যে পৌরুষত্বের প্রকাশটা অভব্য, অশ্লীল। বিষয়টা ভারসম নয়।
২. নারীত্ব বা পুরুষত্বের প্রকাশ হয়তো প্রাকৃতিক। সেটা গ্রহণযোগ্য সবার কাছে। কিন্তু নারীত্ব বা পুরুষত্ব ফলানোটা অভব্য। সমস্যা এই ফলানো
ব্লগারদেরকে নারী বা পুরুষ হিসেবে চিহ্নিত করাটা যৌক্তিক নয়। আরিলের পোস্টে চোরের মন্তব্যের সাথে একমত।
নারী-পুরুষের সমানাধিকারের চেষ্টা ও নারীর প্রতি পুরুষের অবহেলা কমানোর বিশ্বব্যাপী উদ্যোগে এখন বেশ কিছু জটিলতা দেখা যাচ্ছে।
১. রাগইমন যেমন পরিষ্কার করেই বলেছে নারীত্ব লুকানোর বিষয় নয়। আমরা এটা স্বীকার করি, মানিও এটা অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। কিন্তু পৌরুষ বলে যে বিষয়গুলো আমরা চিনি সেগুলোকে লুকাতেই বলা হয় বর্তমান বিশ্বে। এমন ধারণাই বিশ্বে চালু আছে যে পৌরুষত্বের প্রকাশটা অভব্য, অশ্লীল। বিষয়টা ভারসম নয়।
২. নারীত্ব বা পুরুষত্বের প্রকাশ হয়তো প্রাকৃতিক। সেটা গ্রহণযোগ্য সবার কাছে। কিন্তু নারীত্ব বা পুরুষত্ব ফলানোটা অভব্য। সমস্যা এই ফলানো