মাঝে মাঝে মনে হয় - জীবন যেন অনেকগুলো পাসওয়ার্ডে আঁটকে আছে। ইয়াহুর দু'টা, হটমেইলের একটা, জি-মেইলের একটা, ইন্টারনেট লগ ইনের একটা; এরকম অনেকগুলো পাসওয়ার্ড। সিক্যুরিটির জন্য সব আলাদা আলাদা। অনেকদিন পর ইয়াহু চ্যাটে ঢুকতে গিয়ে পাসওয়ার্ড এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল। শেষে মিললো - 'আকাশনীলা'। সরণের পাসওয়ার্ডগুলো এরকম। সব বাংলায়, কেউ অনুমান করতে পারবে না। এই যেমন 'আকাশনীলা' লিখতে গিয়ে শেষে এ দিতে হবে দু'টা!
ইয়াহু চ্যাটের বাংলাদেশ রূমগুলো জমজমাট। খালি নেই। সতের ন
বিজয় কি ভাবে আসলো এটা বিবেচ্য নয়, জয়ী হওয়াটাই সবকিছু, এমন ভাবনা সঙ্গত নয় এখন, বিজয়ের লক্ষে গৃহীত পদক্ষেপ নিয়ে ভাববার কারণ বিদ্যমান এখন। বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে এমনটাই মনে হচ্ছে আমার।
বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা দিয়ে সেটাকে নিয়ন্ত্রনের অপচেষ্টা করেছিলো সামরিক সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গতকালের হাইকোর্টের আদেশে সে নাগপাশ থেকে মুক্ত হলো বিচার বিভাগ।
জরুরী অবস্থার সময়সীমার শেষ পর্যায়ে এসে সব লেজে গোবরে করে ফেলেছে সরকার, তবে এত কিছুর পরও ব্য মইনুল হোসেনের হাসি অমলিন। নির্লজ্জ বেহায়া আইন উপদেষ্টা গত কাল সরকারের রাজনৈতিক সংস্কারের পক্ষে সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তিনি এখনও জলপাই মামাদের তালে তাল মিলিয়ে যাচ্ছেন।
যৌথ বাহিনীর হাতে আটক রা
।।১।।
‘ডেভলপমেন্ট ইকোনমিকস্’-এর ক্লাসে খুব ঘুম পাচ্ছিল হাসানের।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের ইতিহাস যে দিকেই গড়াক, নিজের আর পরিবারের আর্থিক সামর্থ ক্রমশ: তলানীতে এসে ঠেকছে- হঠাৎ মনে পড়তেই খুব শীত শীত করছিল হাসানের। ইচ্ছে করছিল সামনের ডেস্কের একেবারে কোণায় বসা প্রতীতির চুলে মুখ ডুবিয়ে ঘ্রান নেয়ার ।
মায়ের অসুখটা ক্রমশ: বাড়ছে। জলের মত টাকা খরচ হচ্ছে। অনার্সের পর এম.বি.এ করার জন্য জমিয়ে রাখা বাবার পেনশনের টাকা এবার যাচ্ছে। তবু হচ্ছে না। হাসানের নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। আর নিঃশ্বাসের সমস্যা হলেই প্রতীতির চুলে মুখ ডুবানোর ইচ্ছেটা ও খুব তীব্র হয় ইদানিং । আর সে মেয়েও হাসানের ইচ্ছে’র ঘ্রান পায়।
চোখের পাতা একটুও না কাঁপিয়ে যে ছেলে চোখে চোখ রা
মেসবাহ আমাকে ফোন করে বললেন,ব্যাপার কী জেবতিক?আমার সমস্যাটার সমাধানটা তো আপনারা করলেন না?আজ প্রায় একমাস হয়ে গেল...আমি শুধু লেখা পড়েই যাচ্ছি..পড়েই যাচ্ছি....কিন্তু নিজের ব্লগ খুলতে পারছি না।
------------------
স্যরি মেসবাহ য়াজাদ।
এই ব্লগে আমরা শুধু কথা শুনি।সবার কথাই শুনি।
কারো কথার উত্তর দেই না।
ব্যাপারটা ঈশ্বরকে ফলো করে তৈরী করা।ঈশ্বর সবার প্রার্থনা শুনেন,ইচ্ছে হলে কবুল করেন ,বেশির ভাগই কবুল করেন না...
আপনি বার বার ঈশ্বরকে ডাকবেন,এটই তার আনন্দ।
ব্যাপারটা ভুলে যান।এই ব্লগে সবার জায়গা হয় না।
(বেশি বাড়াবাড়ি করলে আপনাকে সান সার্টিফায়েড দেখাইয়া দেব।)
যতবার আমি তোমার ঠোঁট তুলে নেই
আমার ঠোঁটের ভেতর-
দীর্ঘ বিরহের পর,
ততবারই মনে হয়, যেনো এক
প্রেমের চিঠি পোষ্ট করেছি
লাল ডাকবাক্সের ভেতর । ।
[ কার লেখা, সেটা মুখ্য নয় । তবূ কোন একদিন অবসরে, অবসর সত্যি এলে পরে কোনদিন- তাকে নিয়ে ও না হয় লেখা যেতে পারে কয়েক ছত্র ]
(আজ রাতের সত্য ঘটনা অবলম্বনে.. হয়তো প্রত্যুৎপন্নমত্তি-র পোস্টে একটু আভাস পেয়েছেন।)
খুব প্রয়োজনীয় একটা কাজে জামাল ভাস্করকে ফোন করা দরকার।না না বিতং করে তার নাম্বার যোগাঢ় করেছি।
ফোন করলাম।্ওপাশ থেকে কেউ ধরলেন একজন।আমি কন্ঠটাকে মোলায়েম করে জানতে চাইলাম,`এটা কি জামাল ভাস্কর সাহেবের নাম্বার?' তিনি বলে উঠলেন `হ্যা,মাহবুব সুমন,আমি ভাস্কর বলছি,আপনি কোথায়?'
আমি ভালো টাসকি খেলাম।হায়,হায়,তবে কোন গোপন ষড়যন্ত্র চলছে কোথাও! মাহবুব সুমন ঢাকা শহরে আড্ডা মেরে বেড়াচ্ছে,আর আমি জানি না!!!আমি কোন কাজে ফোন করেছিলাম সেটা ভুলে গেলাম।তারস্বরে চিতকার করে ভাস্করের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করতে থাকলাম।ভাস্কর মিনমিন করে বললেন,`আপনি ও চলে আসুন'।
আমার তখন
সেই সব দিনের কথা বলছি,যখন লাক্কাতুরা কুলি পাড়ায় হাড়িয়া গিলি,রুপালি কাচাঁ ছোলা আর ধবল জোৎস্না সহযোগে...।
একটা সারারাত পাহাড়ে কাটাবো বলে,দরগা থেকে আঠাশ টাকার গাজাঁ আর তিনটি কেরু নিয়ে
আমরা অনেকেই গলফ ক্লাবের পেছনের পাহাড়ে চড়েছিলাম।ধূ ধূ প্রান্তর,আকাশ ফাটিয়ে দেয়া জোৎস্না আর মাইল খানেক জুড়ে জনমানুষ শুন্যতা...
রাত ঘনায়,আমাদের কান্না চাপে,আমাদের কন্ঠে আসে গান।রাধা রাসেল তখন বুদঁ হয়ে পড়েছিল ঢাকার বিহারি পট্টির ইমপোর্টেড জিনিষে।
এভাবেই সময় কেটে যায়,রাত্রি দ্বিপ্রহর বিদায় জানাতে উদগ্রীব হয়।হঠাৎ আমাদের মাঝে কেউ একজন খেয়াল করে রাসেল আমাদের মাঝে নেই।খোজঁ,খোজঁ,খোজঁ....
তাকে প্ওায়া যায় বেশ দূরে,এক পাহাড়ের কোনে। এক পথভুলা নেড়ি সারমেয়কে
সম্মানিত ব্লগার আশরাফ রহমান ঝানু সাংবাদিক ।
ইরানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, বাংলাদেশে 'র' এর অপারেশনের মতো হাই সিকিউরড সব তথ্য তার কাছে আছে ।
এহেন 'টপরেটেড' সাংবাদিকের কাছে কেবল একটা তথ্য নেই ।
রাজাকার , আল-বদরের নেতৃত্বে কারা ছিলো? তথ্য না থাকায় ভদ্রলোক দালালদের নাম বলতে পারেননি ।
আমার মতো অভাজনের কাছে জানতে চেয়েছেন । আমি আমার সাধ্যমতো জানালাম ৭১ এ ঘাতক দালাল কয়েকজনের নাম ।
সহব্লগার গন আশঅরাফ রহমানের সদিচ্ছাকে সম্মান জানিয়ে আপনারা এ তালিকা দীঘায়িত করতে পারেন ।
------------------------------------------------------
১। গোলাম আজমঃ কেন্দ্রীয় শান্তিকমিটির সদস্য ।
২।মতিউর রহমান নিজামীঃ ইসলামী ছাত্রসংঘ ও আল-বদর বাহিন
কী করলে কী হইত,সেই প্যাচাল আর না টানি।ব্লগেন বেটা ভার্সন নিয়ে বহুত চিল্লাচিল্লি করেছি।সমালোচনা যখন করেছি,প্রশংসা করাটাও দায়িত্বের মধ্য পড়ে।
নতুন ব্লগের কিছু জিনিষ সুপার্ব।
১.ইজি লগইন করা যায়। (আমার পোস্ট এর সংখ্যা বেড়ে যাওয়াই এর প্রমান।)
২.সাম্প্রতিক কারা ব্লগ দেখেছেন,তাদের তালিকাটা চমৎকার একটা সংযোজন।
৩.নিজস্ব ব্লগের জন্য একটা আলাদা সাম্প্রতিক মন্তব্যের কলামটা জোশ।অনেক সময় পুরানো পোস্টে অনেকেই কমেন্ট করে থাকেন।আগে সেগুলো দেখা হতো না,হলেও দেরিতে হতো,তখন জবাব দেয়াটা অপ্রয়োজনী
(লাক্কাতুরা চা বাগানের কুলীবস্তিতে হাড়িয়া গিলি কাঁচাছোলা আর ধবল জোছনা সহযোগে ।
কিরে আরিফ, যাবি নাকি ফিরে সেই সবদিনে? ফিরতে বল সব ঘরছাড়াগুলোকে, আয় আবার মাতাল হই, দেখি তামশা, দেখাই তামশা )
_______________________________________________
১৪১৪ সনের প্রথম প্রহরে তামশা দেখালো ভালোই সামহোয়ার ইন । ব্লগ দুনিয়ায় বেঁচেবর্তে থাকতে হলে নাকি 'ইউনিকোডিত' হবার
কোনো বিকল্প নেই ।
তত্থাস্তু মহাজনগন । 'ইউনিকোড ' কিরুপ সঞ্জীবনী দশমুলারিষ্ট, কি প্রকারে ইউনিকোডিত হতে হয়, তার কোনো ছবক
নাদান ব্লগারদের দেয়ার কোনো দায় 'তাহাদের' ছিলোনা। 'তাহারা' বলিলেন 'হও' , আর হইয়া গেলো । আমরা নাদানরাও হাছড়ে পাঁচড়ে
একজন আরেকজনকে ধরে টরে 'ইউনি' হবার চেষ্টায় আ