নতুনকে স্বাগত:। তবে ত্রুটিমুক্ত হোক আমাদের প্রিয় ব্লগসাইট এই-তো চাই। প্রশংসার অনেককিছুই আছে। তবে হঠাত করে চেনা পদ্ধতিতে ঝামেলা বেঁধে যাওয়াতে অসুবিধা হচ্ছে অনেক।
পয়েন্ট আকারে অসুবিধাগুলো এই পোস্টে সাজিয়ে রাখতে চাই। যাতে কর্তৃপক্ষের সুবিধা হয়।
সহজ কথায় আপনাদের অসুবিধাগুলোও লিখে রাখুন
1. বাংলা সংখ্যা উধাও।
2. কি-বোর্ডের নাম বিজয় দেখালেও কাজে বিজয় না।
3. খন্ড-ত উধাও।
1.ছবি আপলোড হচ্ছে না বলে স্ক্রীন শট দিতে পারছি না।আমি ব্যবহার করছি এক্সপ্লোরার।
2,ফায়ার ফক্স ট্রাই দিয়েছি।কিন্তু সেখানে শব্দ ভেঙ্গে যাচ্ছে ইউনিকোড বানান রীতিতে। `জেবতিক' হয়ে যাচ্ছে `জবেতকি'।আমার কাছে সোলায়মান লিপি আছে।
সমাধান দিন।
(আবার চষ্টা করছি এই পোস্টে ছবি আপলোড দিতে।।দেখা যাক...)
তোমার শেখানো লেখাপড়ার ঐটুকু অন্তত মনে আছে ।
স্ক্রীনে যে বানান দেখছ,এটা বাংলা ভাষা না।এটার নাম ইউনিকোড।
এটা আরবি হরফে বাংলা লেখার পাকিস্তানী প্রচেষ্টারই একটা নতুন ভার্সন।
আমি খুব দ্রুত সামহোয়্যার এর বিকল্প খুজতে চেষ্টা করছি।
কম্পুকানা মানুষ,তাই সহজে এ কাজ পারবো না।আমাকে এমন একটি সাইটের কথা বলে দিন,যেখানের সাইট এডমিন কালার ব্লাইন্ড না এবং যিনি মাঝে মাঝে ইউজারদের কথার দু-এক আনা হলেও দাম দিয়ে থাকেন।..
গুরুচন্ডালি ছাড়া,ওটা আমার পছন্দ না।
সামহোয়্যারকে ইউনিকোডে নেয়ার পেছনে কারনটা কী?
কী সুবিধা এমন পাওয়া যাচ্ছে যার বিনিময়ে এই ফালতু ও ভাঙ্গা ভাঙ্গা ফন্ট,শত শত ব্লগারের বাধ্য হয়ে ব্লগ ছেড়ে দেয়ার মতো ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে?
আগের ব্লগটি কার কী ক্ষতি করছিল,সেই ক্ষতিগুলো কী কী???
বর্তমান তত্বাবধায়ক সরকার দেশকে নিয়ে কী করতে চাচ্ছেন বুঝতে পারি নি এতোদিন।তারা নাকি দেশকে একেবারে উন্নত করার পর হাল ছাড়বেন।কিন্তু কেমনে কী,ধরতে পারি নাই।
গতরাত থেকে বুঝতে পারছি।
তারা দেশকে উন্নত করে একেবারে ইউনিকোড করে ফেলবেন।
ইউনিকোড ব্লগ ছেড়ে দিতে পারবো,কিন্তু ইউনিকোড দেশ ছাড়বে কেমনে বুঝতে পারছি না।
আসুন দাদা সেন্টু খাই।
কুকুর সামলান,ভিক্ষা না চাই!!
-------------
ধুর, বিরক্ত লাগছে ।
অতো টেক ফেক বোঝিনা । সোজা কথা অতো রং আমার ভাল্লাগেনি, কেমন সোডিয়াম লাইটের মত জন্ডিস জন্ডিস লাগছে ।
আমি ইউনিকোডে লিখতে জানি। লেখার কাজ চালাতে পারব । ইউনিকোডে যাওয়াটা জরুরি সেটা ও বোঝলাম ।
বোঝলাম না 'টপরেটেড' পোষ্টের মহিমা । ব্লগ খুলেই চোখের সামনে এইসব যন্ত্রনা ঝুলতে থাকলে তো মহাসমস্যা ।
বোঝলাম না মন্তব্য গুলো কি হল? এটা কি সাময়িক? নাকি আর কখনই ফেরত পাওয়া যাবেনা হারিয়ে যাওয়া মন্তব্য গুলো ।
তাহলে কিন্তু গভীর সমস্যা । এমন প্রযুক্তির নিকুচি করি!!!
আর লিখতে ভাল্লাগছেনা । ক'দিন কোন পোষ্ট না করে অপেক্ষা করি বরং। আমাদের মত অধ্মদের জন্য উপযোগি পরিবেশ ফিরে আসি যদি, তখন না হ্য় শুরু করা যাবে আবার ।
সংগীসাথি-ভালো ল
লিখতে শিখেছিলাম সেই ৩ বছর বয়েসে। মা খুব যত্ন করে আমার প্রথম লেখার খাতাটি রেখে দিয়েছিলেন,কিন্তু অবোধ আমি ৭ বছর বয়েসে সেই খাতা বেচে কটকটি কিনে খেয়ে ফেলেছি।
শৈশব থেকেই আমার নিজের লেখার প্রতি কোন মমতা নেই। অনেককেই দেখি নিজের লেখাগুলো ছাপা হলে,সেগুলো খুব যতœ করে রেখে দেয়।আমার এক বান্ধবী তার পত্রিকায় ছাপা হওয়া লেখাগুলো কেটে কেটে লাগিয়ে রাখে খুব দামী একটা এলবামে।গোটা ব্যাপারটাই আমার কাছে খুব হাস্যকর মনে হয়।
আমার কাছে তাই নেই জীবনে প্রথম ছাপা হওয়া শিশু পত্রিকার সেই ছড়াটির কোন কপি।নেই স্কুল ম্যাগাজিন,পাড়ার ম্যাগাজিন,কলেজ ম্যাগাজিন,ভোরের কাগজ,প্রথম আলো,আর অন্যান্য পত্রিকায় ছাপা হওয়া রাশি রাশি লেখাগুলোর কোনটিই।আমি জানি,আমি হচ্ছি কামলা কাটা
হঠাৎ যখন সামহোয়ার ইন পেয়ে মেতে উঠলাম,অর্না বলেছিল তোমার আগ্রহতো কোন কিছুতেই টিকে না। দেখব,৬ মাস টিকতে পারো কি না।
আমি হেসেছিলাম। সত্যিই,এক অভিশপ্ত কপাল নিয়ে এসেছি । কোন কিছুতেই টিকে থাকতে পারি না। কেউ কেউ আমাকে বেধে রাখতে পারে না,আর কখনো কখনো কাউকে কাউকে আমিই ধরে রাখতে পারি না।
এক সন্ধ্যায় বাসায় ফিরতে গিয়ে,‘ধুত্তোরি ’ বলে পলিটিক্স ছেড়ে দিয়েছিলাম। দলের সবাই ভোরে সে খবর শুনে বিষ্মিত হয়েছিল খুব।ছেড়েছিলাম স্বপ্নের ভোরের কাগজ,নাটকের দল,লোভনীয় চাকরি,বানিজ্যিক লেখালেখির অভ্যাস।
অন্যদিকে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ছাদে একসময় আড্ডা দিতাম সারাটা বিকেল। আমরা ছিলাম প্রায় ৩০ জন। শুক্্রবার দুপুরে খাওয়া দাওয়াটাও সেখানেই সারতাম।তো,স্যার এসব