আঠারো মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা নিজেই এটা জানিয়েছেন। কারণ তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে ঐ সময় তার লাগবে। তাহলে কি জনপ্রতিনিধি নন এমন একটি শাসক গোষ্ঠীর নির্দেশে এই 18 মাস বাংলাদেশ চলবে? সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশই যেখানে আমাদের প্রত্যাশা সেখানে এই সংবাদ নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিকর। কে দেবে জবাব?
জরম্নরি অবস্থা চলছে দেশে। সাংবিধানিক রীতি মেনেই ঘোষিত হয়েছে জর
আঠারো মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন সম্ভব নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা নিজেই এটা জানিয়েছেন। কারণ তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে ঐ সময় তার লাগবে। তাহলে কি জনপ্রতিনিধি নন এমন একটি শাসক গোষ্ঠীর নির্দেশে এই 18 মাস বাংলাদেশ চলবে? সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশই যেখানে আমাদের প্রত্যাশা সেখানে এই সংবাদ নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিকর। কে দেবে জবাব?
জরম্নরি অবস্থা চলছে দেশে। সাংবিধানিক রীতি মেনেই ঘোষিত হয়েছে জর
পমি রহমান চৌরাসিয়াকে কয়েকদিন যাবৎ বড় গুঁতাইতেছিলো। চৌরাসিয়া ভোগান্তি পান করিয়া তিষ্ঠাইতে পারিতেছিলেন না। পমি রহমান সকাল বিকাল দুই বেলা আসিয়া, "কী হলো, উল্মারের কেসটার কোন গতি করতে পারলেন?" বলিয়া এমন হইচই জুড়িয়া দিতো যে গাব্রিয়েল মগাদিশু চৌরাসিয়ার মেজাজ বিষাইয়া উঠিয়াছে।
আজ সকালে নাস্তা খাইয়া সবে মাত্র টেলিভিশন ছাড়িয়া হিন্দি নাচগান দেখা শুরু করিয়াছেন, এমন সময় পমি রহমান আসিয়া হাজির।
"কী হলো, উল্মারের কেসটার কোন গতি করতে পারলেন?" পমি রহমান তোতার মতো গড়গড় করিয়া জিজ্ঞাসিলো।
চৌরাসিয়া ভোগান্তির গেলাসে চুমুক দিয়া কহিলেন, "হুঁ!"
পমি রহমান লাফাইয়া উঠিলো, "কে কে কে?"
চৌরাসিয়া কহিলেন, "পাকিস্তান ক্রিকেট দল!"
পমি রহ
বিকৃত ঐশী গ্রন্থ তাওরাত বা ওলড টেস্টামেন্ট হিসাবে পরিচিত মুসার বানী সংকলিত হয়েছিলো তার মৃতু্যর হাজার বছর পরে।
সেখানে একটা তথ্য আছে- মুসাকে কিংবা মুসার আত্মাকে তৈরি করার পর ইশ্বর বিশ্ব তৈরিতে আগ্রহী হলেন। তার আত্মা বয়েসে মহাবিশ্বের চেয়ে বড়। তার উপর ইশ্বরের অনুগ্রহ এবং তার সাম্ভাব্য পূর্বপুরুষদের নিয়ে বিশাল মাপের সংকলনটা যেহেতু হাজার বছর পরে করা হয়েছে তাই সেখানে আসল কথাবার্তা নেই। এটা বিকৃত হয়েছে সেজন্যই। সেই একই কারণে নিউ টেস্টামেন্ট গ্রহন যোগ্য না। ওটা আবার কতিপয় ইশা সাহাবাদের রচিত জীবনিগ্রন্থ।
এ কারণেই কোরান মহান। এটা অবিকৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। সমস্যা অনেকগুলো আছে। সুমেরীয় আর ব্যাবীলনীয় সভ্যতার গালগপ্পের সাথে এই সব গ্রন্থের বর্ণনার মি
( মানুষের পয়গম্বর হয়ে ওঠা ধারাবাহিকের অংশ নয় এই লেখা। পয়গম্বরের সংখ্যা নিয়ে অপ বাক একটি পোস্ট দিয়েছেন। তার প্রতিক্রিয়া এটি। )
অপ বাকের মূল প্রশ্ন পয়গম্বরের সংখ্যাটি কোথা থেকে এলো? সেই সাথে অপ বাক এই ব্লগ সাইটে আলোচিত সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতেও আলো ফেলেছেন। অপ বাকের লেখা দীর্ঘ হলেও তার প্রশ্নগুলো বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না। যদিও তিনি দক্ষ সাতারুর মত এক বিষয় থেকে অন্য বিষয়ে যাওয়া-আসা করেন, তবু বিভিন্ন ফুল দিয়ে গাঁথা তার মালাটি খুবই শিল্প শিল্প হয়।
মানুষের বিশ্বাস অচেতন প্রক্রিয়া। সেখানে যুক্তিবাদিতা নেই, অনেক সময় কোনো লিখিত ভিত্তি নেই। উৎসের নির্দেশ না করে যেকোনো বক্তব্য দেওয়াটা যখন কোনো ভাবেই সমর্থনযোগ্য আচরণ না তখন আমার ভেতরে একটাই প্রশ্ন জাগলো- এই যে আমাদের নশ্বর, ববর্র মানুষের জন্য যুগে যুগে প্রতিটা জাতিকে পথপ্রদর্শক পাঠানো হলো- কিংবা কোরানের একটা আয়াতে বলা আছে- সবার জন্য সকল জাতির জন্য পথপ্রদর্শক পাঠানো হয় নি- তাদের সম্মিলিত সংখ্যা 1 লাখ 24 হাজার কিংবা মতান্তরে 2 লাখ 24 হাজার- এই সংখ্যাটা কিভাবে আসলো? এর ভিত্তি আসলে কোথায়?
অনেক জায়গায় বলা আছে আমরা অসংখ্য নবী রসুল পাঠিয়েছি এবং অচেতন মানুষ সব সময়ই তাদের মিথ্যাবাদী বলেছে, অবিশ্বাস করেছে- অস্বীকার করেছে- সেই নবীদের তালিকায় ইব্রাহি
বহু আগে থেকেই মনোবিজ্ঞানীরা কিছু পয়গম্বরদের অস্বাভাবিক আচরণ নিয়ে গবেষণা করছেন। এ বিষয়ে সবচে' বেশি গবেষণা হয়েছে নবী ইজিকিয়েলকে নিয়ে। নবী ইজিকিয়েল প্রায় 2600 বছর আগে বাইবেলের 'ইজিকিয়েলের বই' অংশটুকু লিখেছেন। সানডিয়েগোর ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির নিউরোসাইন্সের অধ্যাপক এরিক আলটশুলার বলছেন ইজিকিয়েল হচ্ছেন এপিলেপটিক রোগীর ক্ল্যাসিক্যাল উদাহরণ (নিউ সাইন্টিস্ট, 17 নভেম্বর 2001)। বাইবেলে বর্ণিত উদাহরণ থেকেই অধ্যাপক এরিক জানাচ্ছেন, ইজিকিয়েল যে ঘন ঘন অজ্
পয়গম্বররা মানুষ। মানুষ ছাড়া অন্য কেউ মানুষের আকার-আকৃতির প্রাণীর জন্ম দিতে পারে, এর কোনো প্রমাণ এখনও পাওয়া যায়নি। পয়গম্বররা মানুষের গর্ভে ইম্প্ল্যান্ট করা ভিনগ্রহের কোনো প্রাণীর ভ্রুণ এমনও জানা যায়নি। সোজা কথায়, তারা অতি-অবশ্যই মানুষ, পুরষের ঔরসে নারীর গর্ভে হওয়া রক্তমাংসের মানুষ। তাদের নামে কিছু অলৌকিক কাহিনী চালু আছে। যা মানুষরা করতে পারে না বলেই আমরা জানি। তবে তেমন গল্প আমরা সামপ্রতিককালের উত্তরা-টঙ্গির বালক পীরের ক্ষেত্রেও শুনেছি। সাভারের ম
অপেক্ষা করছিলাম মাস দুয়েক ধরে ।
এক বন্ধু গিয়েছিলো দেশে । 'অপর বাস্তব' এবং আরো কিছু বই পত্র আসবে তার সাথে । বেচারা বন্ধু গিয়েছিলো বিয়ে করতে । তাই ফেরার কথা অনেক আগে হলে ও ফিরে আসা নিয়ে এটা সেটা টাল বাহানা । এদিকে আমার মেজাজ খারাপ হচ্ছে ক্রমশ: । 'ব্যাটা আমরা যেনো আর বিয়ে করিনি, আর যেনো করবোনা... '
যাহোক পেয়ে গেলাম অবশেষে ।
এর আগে 'অপর বাস্তব' এর রিভিউ জেনেছিলাম । অনেক সমালোচনা । সসংকোচে বলি, সমালোচকদের দলে আমি ও ছিলাম । এবার বলি, বাস্ত
(উৎসর্গ: সহ ব্লগার 'অন্ধকার'।)
এক.
আমি খুব খেয়াল করে দেখি,পাপলু মোবাইলটা কানে লাগিয়ে খুম মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা শুনছে। মাঝে মাঝে 'হ্যালো' 'হ্যালো' বলছে।মনে হয় ওপাশের কথা পরিষ্কার শোনা যাচ্ছে না।
আমি জিজ্ঞেস করি,'দোস্ত,কার সাথে কথা কস?' পাপলু হেসে বলে একটা মেয়ের সাথে।'আচ্ছা!!!!তা মেয়েটা কী বলছে ?' পাপলু হেসে বলে,' মেয়েটা শুধু এক কথাই ঘ্যান ঘ্যান করে বলে যাচ্ছে। শুধু বলে,'মোবাইল ক্যান নট বি রিচ এট দ্যা মোমেন্ট। প্লিজ ট্রাই