গত সপ্তাহ পুরোটাই মারাত্মক ঝামেলা গেছে। ঝামেলার সাথে সাথে মজাও হয়েছে প্রচুর। শিলার বিয়ে হয়ে গেল রোমেলের সাথে। রোমেল ব্যাংকএশিয়ায় জয়েন করেছে, প্রোবেশনারী পিরিয়ড শেষ করে পার্মানেন্ট হয়েই মাথায় পাগড়ি। শিলাকেও অনেকটা শান্ত মনে হলো, আগের সেই অস্থিরতা নেই। রোমেলের সাথে পরিচয় হবার পর পাল্টে গেছে অনেক কিছু। গায়ে হলুদ, বিয়ে বৌভাত মিলিয়ে মোটামুটি ফেসটিভ-উইক গেলো। বেলা ভেবেছিল এই সপ্তায় সরণের অন্তত: দুটো মেইল জমা হবে। ইয়াহু-জিমেইল চেক করে দেখে কোন নতুন মেইল নেই। খানিকটা মন খারাপ হয়। সরণের মেইল না পেয়ে মন খারাপ করার কোন কারণ বেলা খুঁজে পায় না, মনে হয় এ এক নিছক ছেলেমানুষী। ইন্টারনেট এন্টিটির কাছে অহেতুক প্রত্যাশা। এসব ভাবতে ভাবতে হঠাৎ দেখা যায় - সরণ জিম
ইকবাল সাহেব প্রশ্নকর্তার মুখের দিকে আরেকবার চাইলেন।অফিসে এই ছেলেটার বদনাম আছে।বোর্ডরুমের মিটিঙে অধিকাংশ সময় গন্ডগোল লাগায় ছেলেটি।শুরু হয় আপাত: নিরীহ প্রশ্ন দিয়ে।তারপর প্ল্যানমতো ফাদে ফেলে দেয়।বিরক্তিকর।
ইদানিং এই নতুন স্টাইল শুরু হয়েছে।দেশী কোম্পানিগুলো বড়ো হচ্ছে,সেগুলোকে এটা কর্পোরেট আদল দেয়ার চেষ্টা হচ্ছে।এইচ.আর ডিপার্টমেন্ট হয়েছে।লোক নিতে হলে দস্তুরমতো ইন্টারভিউ নিয়ে লোক নিতে হয়।ছোট শালা,ফুফাতো ভাই,বোনের অকম্মা স্বামী এদেরকে চট করে নিয়োগ দেয়া যায় না।
দেশী কোম্পানিতে এতো ঢং কিসের।খাল নাই কুত্তা,নাম তার বাঘা।
"আমি জানতে চেয়েছিলাম কেন আমরা ৩ নাম্বার ক্যান্ডিডেটকে নিচ্ছি না।"ছেলেটি প্রশ্নটি আবার মৃদুস্বরে উচ্চারন করে।
উত্তর দে