বাংলাদেশের রাষ্ট্র নীতিতে এখন মুক্ত বাজার অর্থনীতির গ্রহন, বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়ার দাবিটা অনেক সময় অনেক ভাবেই উত্থাপিত হয়েছে, আমাদের নিজস্ব ভঙ্গুর অর্থনীতিতে বলিষ্ট না করে বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়ার পন্থাটা আমার নিজের পছন্দ নয়, তবে এবারের বাজেটে আমদানি শুল্ক দিয়ে রাষ্ট্রীয় আয় বৃদ্ধির একটা প্রকল্প গৃহীত হয়েছে- এর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীরা শোরগোল তুলেছেন- তবে তাদের দাবিটা শুল্ক হার কমানোর দাবি- তাদের অভিমত এর জন্য দেশের ভেতরে কর্ম সংস্থান কমে যাবে- আমি এ বিষয় নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না এ মুহূর্তে।
এ বছর বাজেটে তেমন অভিনবত্ব নেই- আমার নিজেরও তেমন প্রত্যাশা ছিলো না- মূলত যে প্রশ্নগুলো বাজেট সম্পর্কে উত্থাপিত হয়েছে সেগুলো বেশ আগে থেকেই প্র
ভেলরিকে নিয়ে আমি যখন "সাড়ে সাতহাজারের ভেলরি "লেখাটি লেখি তখন মাঝরাত পেরিয়ে গেছে।নিজের ভেতরের ক্রোধ,লজ্জা,অসহায় বোধ মিশিয়ে তখনকার মনের ভাব আমি প্রকাশ
করেছিলাম।লেখাটি অনেকটাই হঠাৎ করে লেখা,কোন আলাদা ভাবনা চিন্তা নেই,হুট করে এফ.সি.আর.পি'কে মেইল দেবার পর মনে হলো এ বিষয়টি ব্লগেও শেয়ার করা উচিত,আর তাই একটি পোস্ট দেয়া।
এরই মাঝে পেরিয়ে গেছে ২ সপ্তাহ,বুড়িগঙা দিয়ে গড়িয়ে গেছে অনেক ঘোলাজল,তাই এ প্রসঙ্গে আরেকটি লেখা দেবার প্রয়োজন মনে করছি।
প্রথমেই আসি ভেলরি প্রসঙ্গে।
বর্তমানে পরিস্থিতি অনেক পাল্টেছে,আমাদের সকলের সমবেত চেষ্ঠায় সি.আর.পি'তে সমন্বয়ক হিসেবে ভেলরির আংশিক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।সংশ্লিষ্ঠ সকলের সাথে কথাবার্তা বলে যতোদূর বুঝতে প