ফাঁস করে নিজেও ফেঁসে যাবে, তাতে ভ্যানেসার হয়তো হারানোর কিছু ছিলো না, কিন্তু রশিদের ইচ্ছে নয় ঝামেলায় জড়ানোর। দাবি পূরণ না করে তার উপায় থাকে না। কথা হয়েছিলো, ঠিক এক মাস পরে দু’জনে যাবে ইমিগ্রেশন অফিসে গ্রীন...
মাসিক কিস্তির টাকা দিতে না পারায় আসাদের শখের মাজদা আরএক্স-সেভেন গাড়ি গেছে, এখন আছে একটা পুরনো হোন্ডা সিভিক। একবার বাসাভাড়া বাকি পড়লে অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সের লোকজন এসে টিভি-ভিসিআর আটকে রেখেছিলো, রশি...
প্রায় ১৫ লাখ বছরের প্রাচীন এবং মানুষের বসবাসের উপযোগী প্রাকৃতিক পরিবেশ ও ভূমিরূপের দেশ হওয়া সত্ত্বেও কেউ কেউ বাংলাদেশের ইতিহাসকে প্রাচীন বলতে নারাজ। এরা বাংলাদেশকে বলেন নতুন ভূমির দেশ, যেন পরশু বিকেলে সমুদ্রের গর্ভ থেকে বাংলাদেশের জন্ম হলো।
১.
সমাজের দর্পণ বলে বিবেচিত সংবাদপত্র কেনো তার নিজস্বদায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলো- গত ১৫ বছরে তথ্যস্বাধীনতার সুযোগ পেয়েও কেনো তারা দায়িত্বশীলতা শিখলো না এসব প্রশ্নের উত্তর আসলে সংবাদপত্র কর্মীদের দিতে হবে-
দুঃখজনক সত্য হলো চা চক্ট আর সুশীল আলোচনার ভেতরেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে তথ্যের উপরে পর্দারোপ এবং তথ্য তছরূপের একটা প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে-
কেনো এই বাস্তবতার জন্ম হলো এই সংক্রান্ত আলোচনা হতেই পারে- গণমাধ্যম কেনো তার যথাযোগ্য ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে- কেনো আমাদের সাংবাদিকতার সাথে জড়িত মানুষদের সাংস্কৃতিক বোধ আর সংস্কৃতি চর্চার মাণ ছুটা কাজের বুয়া পর্যায়েই সীমাবদ্ধ থাকলো( যদিও ছুটা কাজের বুয়ারা অপমানিত বোধ করতে পারে আমার কথায়) ছুটা কাজের বুয়
আমাদের গণমাধ্যম গনসচেতনতা গড়ে তুলতে ভীষণভাবে ব্যর্থ, তাদের কাছে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীলতা এবং দায়বদ্ধতার প্রত্যাশা তারা পূরণ করতে পারে নি- ব্যবসায়িক ধারণা থেকে পরিচালিত জনসচেতনতামূলককার্যক্রম আমাদের সামান্য আনন্দ দিলেও সেটা আসলে একধরনের আই ওয়াশ- তেমন ভাবেই বাণিজ্যিকতা আচ্ছন্ন শব্দ হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা- ১০ জন লেখকের বই ঘেঁটে গত ১০ বছরে ধরে একই ঘটনার বর্ণনা চলছে- প্রতিবছর সংবাদ পত্র আসছে বাজারে- এ বছর মার্চ- ডিসেম্বর ফেব্রুয়ারীতে প্রকাশিত প্রবন্ধ নিবন্ধের কাটিং জমিয়ে অন্তত ২ যুগ স্বাধীনতার সাংবাদিকতা করা যাবে-
মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে কিংবা এ রকম যত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কলাম সেখানে ইতিহাস বিশ্লেষণের কোনো স্থান নেই- ইতিহাস মানুষের স্মৃতিকথা