এই লিংকটা কেন যে বুকমার্ক করেছিলাম, জানি না।
ছবিগুলো সাদা-কালো, খুবই প্রফেশনাল হাতে তোলা অবশ্যই। আলো-আধাঁরির সমন্বয়ের অভাব অনুভূত হবার কোন সুযোগ নেই।
অল্প কিছু মুখ, অনেকগুলো মুখের প্রতিনিধি।
১. বোল্ড, ইটালিক, আন্ডারলাইন
যে অংশটুকু বোল্ড করতে চান সে অংশটার আগে এবং পরে লিখতে হবে ।
উদাহরন: ১
রঙপুকুরের নাম কেন রঙপুকুর হলো ।
দেখাবে, রঙপুকুরের নাম কেন রঙপুকুর হলো ।
এরকমভাবে ইটালিক বা আন্ডারলাইন করতে গেলে bএর জায়গায় যথাক্রমে i ও u বসাতে হবে ।
উদাহরন: ২
[notag]রঙপুকুরের নাম কেন রঙ...
মিম্বর পেছনে রেখে নাক বরাবর এসে যেই ঘুরেছি সমকোণে, সখী সহযোগে কলকল ছলছল রত ঠিক যেন গাওয়া ঘিয়ে ভাজা শন পাপড়ি; কুড়মুড় কুড়মুড় করে আস্তব্যস্ত নেমকহারাম চোখ সমাজের সর্বরন্ধ্রে অঙ্গুলি প্রদর্শন পূর্বক ফ্যালফ্যাল করে গুঁড়ো হয়ে যাওয়া, ঝরঝরে তৃপ্তিতে জিরিয়ে জিরিয়ে দমকে দমকে চুমুক দিচ্ছিলো। অতিসাংবিধানিকদের সসতর্ক দৃষ্টিবাদের গুল্লিমেরে বলতে চাই
আকণ্ঠ পানই সর্বশ্রেষ্ঠ পান
"আপনি জনগণের প্রতিনিধি, আপনি আগে যাবেন।"
"না, আপনি সরকারের প্রতিনিধি, আপনি আগে।"
রঙপুকুরের নাম কেন রঙপুকুর হলো, সেই প্রশ্নের জবাব গত ১০ বছরে আমি পাইনি। তবে এই পুকুরের ঘাট রবীন্দ্রনাথের কাছে গিয়ে যদি “ঘাটের কথা” বলতো, তবে ঘাটের কথা গল্প না হয়ে নির্ঘাত ৭৭২ খণ্ডের উপন্যাস হতো!
চন্দ্রাবতী দেবীর ছিল রাগপ্রধান মেজাজ। তা সত্ত্বেও যখন তার চতুবর্গীয় (মদ্য- মাংসাদি চারটি বিষয়ে সিদ্ধকর্ম) স্বামী এপাড়া ওপাড়ায় নিমকি লুসিদের সাথে গোপন সিন্ডিকেটের সিটিং সাটিয়ে গ্লাক্সো বেবী সেজে দাম্পত্য জীবনের সাড়ে তেইশটি বছর দিব্যি কাটিয়ে দিতে পারলেন তখন ভদ্রলোকের ইয়ার বন্ধুরা মানতে বাধ্য হলেন ভদ্রমহিলার মনটি বেজায় সরলা। কিন্তু দাম্পত্য মানেই সাড়ে তেইশটি বছর নয়। কত অনা
সে এক বৃক্ষ প্রাচীন
বাতাসে যে ছড়িয়ে দেয় প্রাচীনতা
আমরা সেই বৃক্ষের করতলে সমর্পন
করি আমাদের বোধ...
...যতক্ষন না আমরা মাতাল হয়ে যাই
যতক্ষন না বাতাসে সওয়ার হয় আমাদের আত্মা
ততক্ষন সেই বৃক্ষের কাছে পড়ে থাকি।
যখন ফিরে পাই বোধ
তখন আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করি সে
আগের চেয়ে অনেকটা হাল্কা হয়ে গেছে...
পড়তে শেখার পর থেকেই পড়ি।
তারো আগে পড়তে জানতাম না। কি জানি, নইলে হয়তো তখন থেকেই পড়তাম।
অল্প-বিস্তর বানান করতে শেখার পর থেকেই যন্ত্রনা শুরু করে দিয়েছিলাম। বাবার সাথে বের হলে রিকশা থামিয়ে দোকানের সাইনবোর্ড পড়তাম, অথবা দেয়াল লিখন।
এটা শুধু আমার কথা নয়। আসলে আমাদের সবার ছোটবেলাই প্রায় এরকম। মানে,যারা পড়তে আগ্রহী- তাদের কথা বলছি।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সামহোয়্যার ইন এ বইপাগল নিক নিয়ে কেউ একজন ফ্লাডিং করে যাচ্ছে। আমার বইপাগল সিরিজ এর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই, এবং আমি এভাবে আমার সিরিজের নাম ছিনতাই হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ। ওর উপর আল্লার গজব পড়ুক, লা'নত পড়ুক, ওর বাড়ির কড়িকাঠ খসে পড়ুক।
যাই হোক।
মন্তব্য এডিট করা যাচ্ছে! এটা কি ইচ্ছা করে রাখা হয়েছে। না কোন বাগ ভাল্লুক? এইটা ভালো লাগছেনা। জরুরি ভিত্তিতে এইটা বাদ দেন। আমি আইজ দুইটা মন্তব্য এডিট করলাম! এর সুবিধা নিয়ে ভবিষ্যতে সমস্যা তৈরি করতে পারে অনেকেই।
কিবোর্ড সিলেক্টটা আরেকটু ইজি করা দরকার মনে হয়। সামহ্যোয়ারকে উদাহারন ধরা যায়।