"আপনি জনগণের প্রতিনিধি, আপনি আগে যাবেন।"
"না, আপনি সরকারের প্রতিনিধি, আপনি আগে।"
রঙপুকুরের নাম কেন রঙপুকুর হলো, সেই প্রশ্নের জবাব গত ১০ বছরে আমি পাইনি। তবে এই পুকুরের ঘাট রবীন্দ্রনাথের কাছে গিয়ে যদি “ঘাটের কথা” বলতো, তবে ঘাটের কথা গল্প না হয়ে নির্ঘাত ৭৭২ খণ্ডের উপন্যাস হতো!
চন্দ্রাবতী দেবীর ছিল রাগপ্রধান মেজাজ। তা সত্ত্বেও যখন তার চতুবর্গীয় (মদ্য- মাংসাদি চারটি বিষয়ে সিদ্ধকর্ম) স্বামী এপাড়া ওপাড়ায় নিমকি লুসিদের সাথে গোপন সিন্ডিকেটের সিটিং সাটিয়ে গ্লাক্সো বেবী সেজে দাম্পত্য জীবনের সাড়ে তেইশটি বছর দিব্যি কাটিয়ে দিতে পারলেন তখন ভদ্রলোকের ইয়ার বন্ধুরা মানতে বাধ্য হলেন ভদ্রমহিলার মনটি বেজায় সরলা। কিন্তু দাম্পত্য মানেই সাড়ে তেইশটি বছর নয়। কত অনা
সে এক বৃক্ষ প্রাচীন
বাতাসে যে ছড়িয়ে দেয় প্রাচীনতা
আমরা সেই বৃক্ষের করতলে সমর্পন
করি আমাদের বোধ...
...যতক্ষন না আমরা মাতাল হয়ে যাই
যতক্ষন না বাতাসে সওয়ার হয় আমাদের আত্মা
ততক্ষন সেই বৃক্ষের কাছে পড়ে থাকি।
যখন ফিরে পাই বোধ
তখন আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করি সে
আগের চেয়ে অনেকটা হাল্কা হয়ে গেছে...
পড়তে শেখার পর থেকেই পড়ি।
তারো আগে পড়তে জানতাম না। কি জানি, নইলে হয়তো তখন থেকেই পড়তাম।
অল্প-বিস্তর বানান করতে শেখার পর থেকেই যন্ত্রনা শুরু করে দিয়েছিলাম। বাবার সাথে বের হলে রিকশা থামিয়ে দোকানের সাইনবোর্ড পড়তাম, অথবা দেয়াল লিখন।
এটা শুধু আমার কথা নয়। আসলে আমাদের সবার ছোটবেলাই প্রায় এরকম। মানে,যারা পড়তে আগ্রহী- তাদের কথা বলছি।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সামহোয়্যার ইন এ বইপাগল নিক নিয়ে কেউ একজন ফ্লাডিং করে যাচ্ছে। আমার বইপাগল সিরিজ এর সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই, এবং আমি এভাবে আমার সিরিজের নাম ছিনতাই হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ। ওর উপর আল্লার গজব পড়ুক, লা'নত পড়ুক, ওর বাড়ির কড়িকাঠ খসে পড়ুক।
যাই হোক।
মন্তব্য এডিট করা যাচ্ছে! এটা কি ইচ্ছা করে রাখা হয়েছে। না কোন বাগ ভাল্লুক? এইটা ভালো লাগছেনা। জরুরি ভিত্তিতে এইটা বাদ দেন। আমি আইজ দুইটা মন্তব্য এডিট করলাম! এর সুবিধা নিয়ে ভবিষ্যতে সমস্যা তৈরি করতে পারে অনেকেই।
কিবোর্ড সিলেক্টটা আরেকটু ইজি করা দরকার মনে হয়। সামহ্যোয়ারকে উদাহারন ধরা যায়।
কি জানি, একদিন হয়তো লোকে জনি ডেপকেও ভুলে যাবে, কিন্তু মনে রাখবে ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো-কে। যারা রাখবে তাদের মধ্যে আমার নাম থাকবে এক নম্বরে, অথবা তারও আগে।
তো মোটামুটি তিনটা জায়গার ব্লগে রেগুলার চোখ বুলাতাম। ইয়াহু, ব্লগস্পট আর সামহোয়্যার। ইয়াহুতে সবচে ভালো লাগে প্রদীপ্ত-র ব্লগ। নাম হলো বল গো। ছোট ছোট পোষ্ট, অনেক নিয়মিত। কোন একটা বই বা সিনেমা নিয়ে নিজের অনুভূতি। অথবা কোন সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে। আমার কাছে মনে হয়েছে পার্ফেক্ট ব্লগিং। লেখার হাত খুব ভাল বুঝা যায়। কিন্তু দিনপঞ্জী ছাড়া আর কিছু লিখেন না মনে হয়। সামহ
লাইফ- এচিভমেন্ট- সেক্রিফাইস! এই শিরোনামে পূর্বে সামহোয়্যারে একটা লেখা পোস্ট করেছিলাম। লেখাটি দিয়ে তোপের মুখে পড়েছিলাম।
অনেক মন্তব্যের একটা নিয়ে বলি। মন্তব্যটা হচ্ছে, অরুপের। হুবহু মন্তব্যটা, দাঁড়ি-কমাসহ, এখানে তুলে দিচ্ছি:
“শুভ, চলেন, নোবেল কমিটিকে চিঠি দেই নোবেল প্রত্যাহারের জন্য। আপনি লিখে দেন, পোস্টেজ খরচ আমার”।