ভিডিওটি এনওয়াই বাংলার সৌজন্যে:
বঙ্গবন্ধুর জীবন নিয়ে আমার দেখা সেরা অনলাইন ভিডিও। জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করল ঘাতকরা। এখনও তারা তাদের প্রাপ্য শাস্তি পায়নি। ঘাতকরা বিভিন্ন সময়ে পুরস্কৃত হয়েছে। বিচারের বাণী আর কতোকাল নীরবে নিভৃতে কাঁদবে? দেখুন তাহলে ভিডিওটি:
...
মুহাম্মদ জুবায়ের প্রথম পড়া শামসুর রাহমানের কবিতা নিয়ে লিখতে অনুরোধ করেছেন। সেই অনুরোধেই এই পোস্ট। তবে শুধু আমার প্রথম পড়া শামসুর রাহমানের কবিতার কথা আমি লিখছি না। এটা আমার সম্পাদনা করা শামসুর রাহমানের প্রথম (ও একমাত্র) কবিতাও। শামসুর রাহমানের কবিতা সম্পাদনা ক...
তখনো স্কুলের সীমানা পার হইনি। ছোটো জেলা শহরের ছেলে আমি। রেলস্টেশনের স্টলটি বাদ দিলে শহরে একমাত্র সংবাদপত্র ও পত্রিকার এজেন্ট থানা রোডের ফজলুর রহমান। মূলত রেডিও-ট্রানজিসটর বিক্রি ও মেরামতের দোকান, একপাশে সরু ক্ষুদ্র পরিসরের একটি ঘরে পত্র-পত্রিকা। তখনো বগুড়া শহরে একটি বা দুটিমাত্র টিভি, দোকানে টিভি ওঠ...
নবম-দশম শ্রেণীর বাংলা বইয়ের শেষের দিকের একটি পাতায় যেহেতু তাঁর কবিতা ছিল তাতেই ধারণা করতাম এই কবি হয়তো বেঁচে আছেন। ঠিক তাই। বেঁচেই ছিলেন, কিন্তু কোন এক অজানা কারণে তাঁকে আমার পছন্দ হতনা। হয়তো তাঁর লেখা কখনো পড়িনি বলে, কিংবা শুধু মুখের কথা শুনেই তাঁকে আমার ঘোর অপছন্দ।
এরপর ১৯৯২ থেকে ১৯৯৪। সময়টা আমার জীব...
সামহোয়ারে বসে ডাইরেক্ট লিখেছিলাম লিংকটা দিলে কি পড়া যাবে? দেখি টেস্ট করে, লেটস ট্রাই... এজন্য নিশ্টয়ই কেউ আবার রাগ করবেন না?
ঝিমিত ঝিমিত জুনি জ্বলে / মুড়োর দেজর দেবার তলে/ এই মুড়ো জনম আমার, এই মুড়ো মরন/ এই মুড়ো ছাড়ি গেলে/ ন' বাঁচিব জীবন...চাকমা গান... ঝিকমিকি জোনাকী জ্বলছে ওই দেখ আমার পাহাড়ের দেশে, এই পাহাড়েই আমার জন্মমৃতূ্য, পাহাড় ছেড়ে গেলে আমি কি করে বাঁচবো বলো?
এক. পাহাড়, অরণ্য, ঝর্ণা ধারার নিঃস্বর্গ ভূমি পার্বত্য চট্টগ্রাম বেড়াতে গিয়ে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। কাপ্তাই লেক, চাকমা রাজবাড়ি, সুবলঙের জলপ্রপাত, আকা...
এইরকম মাঝেমাঝেই এসে পড়ি এই নদীর পারে। এইরকম মানে, যখন নিজের সাথে নিজেই পেরে উঠি না।
কান থেকে গান খুলে রাখি পকেটে।
আইপড এর সবচেয়ে ছোট বাচ্চা ভার্সনটা - ন্যানো নয়, ন্যানোরও বাচ্চা শাফল্ ।
হাতে যথেষ্ট টাকা ছিলো না এরকম সময়ে কিনেছিলাম। এখন আর ইচ্ছেটা নেই ন্যানো কিংবা মা আইপডকে কেনার, তাই কেনা হয় না। ক্ষুদে বা...
[justify]অপ্রকাশিত লেখা। অপ্রকাশিত রাখলেই বোধহয় ভালো হতো, খুব একটা জুইতের হয় নাই। যাই হোক, মে ২৪, ২০০৪ লেখা গল্পের নিচে।
১.
‘বেশিদিন আগের কথা নয়, বুঝলি তো ---।’ আমরা ভালোভাবে কিছু বোঝার আগেই মামা একেবারে ক্ষেপে ওঠেন, লালনভক্ত সাধুর মতো বিড়ির গোড়ায় কষে দম দ্যান, আট কুঠুরি নয় দরজার প্রতিটি বর্গবিঘতে ধোঁয়া ছড়িয়ে দেবার লালসায়। তারপর তেমনি বাউলোচিত, রক্তিম ঢুলুঢুলু চোখে তাকান আমাদের দিকে...
কতদূরে যাবে?
মৃত্যু মানেই কি
চিরতরে চলে যাওয়া?
না, তা নয়। বরং-
তার চেয়ে বেশি ফিরে আসা বার বার।
তুমিই তো গেয়েছিলে ইলেকট্রার গান,
নিহত জনক এ্যাগামেননকে শুনিয়েছিলে
আগামীর বিশ্বাস, হাওয়ার নীলিমায়
জ্বলন্ত মেঘের মতো উড়িয়েছিলে আসাদের শার্ট,
মৌলবাদীর শিশ্নসমাবেশে জ্বালি...
বন্ধুদের সাথে আড্ডায় প্রথম যেদিন সুন্দরী এক মেয়েকে দেখে ভ্যাবলা চোখে ক্যাবলাকান্তের মতো চেয়ে ছিলাম, তখন একবন্ধু গায়ে ধাক্কা দিয়ে বলল, 'অমনে তাকাইসনা হাঁদারাম! মেয়েদের সিক্সথ সেন্স খুব স্ট্রং; বুইঝা ফালাইব।'
আমি বিড়বিড় করে বললাম, 'বুঝানের লাইগাই তো তাকাইয়া আছি।'
যাই হোক, মেয়েটা তাকায়নি, টের পায়নি হয়ত; অথব...