সারাদিনের রাজনীতি শেষ করে মধ্যরাতে ঘরে ফেরে মাহবুব মোর্শেদ। প্রচণ্ড গরমে ঘরে বসে থাকাই যখন দায়, তখন সারাটা দিন রাজনীতির উষ্ণ মাঠে দিন কাটিয়ে ঘরে কই একটু রেস্টটেস্ট নিবে, তা না করে আরেকবার জনসেবা করতে হচ্ছে মাহবুবকে। ঐ দিন ও কী কী করেছিলো ঠিক মনে নেই আমার, সম্ভবত মাথায় পানি-টানি দিয়েছিলো, নোংরা ঘরটাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার চেষ্টা করেছিল, এইসব। মাহবুব ওই রাতটা আমাকে বলতে গেলে ব
এই অবস্থায় সাঁতার জেনে লাভ নেই -
অথচ জল মোটে এক হাঁটু;
নিজের ঠ্যাং ধরে কাঁদতে হবে ভেউ ভেউ করে -
সহজ প্রয়াণ !
দমকা বাতাস মাঝেমধ্যে নিমাইরূপ ফুচকি মারে
ইন্দ্রিয়াতীগ খেমটা অর্থাৎ নন্দনতত্ত্ব পাঠের ফাঁকে ফাঁকে
যেমন হতঃশ্বাস ঝাঁকুনি পাওয়া যায় রুঢ় স্বমেহনে
অর্থাৎ ডুবেই মরতে হবে
ঘটি হোক বা সমুদ্র হোক
২১/০৫/১৯৯৯
বৃষ্টি শেষ করে আমি জ্বরে পড়লাম। ভুলেই গিয়েছিলাম, প্রচণ্ড জ্বরের কারণেই আমি ক্যাম্পাসের তুমুল আন্দোলন ফেলে বাড়ি চলে এসেছি। বাড়ির একটু বেশি স্বাস্থ্যকর পরিবেশে এসে ক্যাম্পাসে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম- এই কথা বলতে লজ্জা পাচ্ছিলাম। বৃষ্টিসঙ্গ কয়েকদিন স্বাভাবিকভাবেই বিছানায় থাকার অজুহাত এনে দিয়েছিল। বৃষ্টি সেরে যেতেই জ্বর ঝেকে বসলো। এমন জ্বর আমার বাপের জন্মেও আসেনি। আমার পুরো ক্য
আমি যখন প্রিমিয়ামে জাহাঙ্গীরনগর থেকে ঢাকা আসছিলাম, তখনও আমি ঘামছিলাম। আমার সহপাঠীদের কেউ সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন- গরম তো আর কম না, গাড়ির গরম, বাতাসের গরম, সূর্যের গরম, মানুষের গরম- সব মিলে গরম এত বেশি যে এসি গাড়িতেও আমাকে ঘামতে হচ্ছে।
ধন্যবাদ বলে আর অহেতুক সময় নষ্ট করতে চাই না, পোস্টিং দেয়া শুরু করছি। ৭৭২ কিস্তির মেগা উপন্যাসের প্রথম পাঁচটি কিস্তি এখন পরপর দেয়া হচ্ছে, এরপর টাইপিং শেষ হয়ে গেলে পাবেন ষষ্ঠ কিস্তি। সুতরাং আসিতেছে, প্রস্তুতি নিন- সেই বস্তাপচা লেখাগুলো আবার দেখার জন্য। আহা! কাস্টোমাইজেবল ফ্রন্টপেজ থাকলে না জানি কত ভালো হতো, আপনারা ইচ্ছে করলেই ঘ্যাচাং দিতে পারতেন!
ফোন এসেছে। কেউ একজন সাঈদকে চায়। আসাদ মোটামুটি অনুমান করেছে, তবু জিজ্ঞেস করে, কোন সাঈদ? এ বাসায় দু’জন সাঈদ আছে।
সৈয়দ আসাদুল আলমের খোঁজে ফোন করা হয়েছে জেনে অকম্পিত গলায় বলে দেয়, এই মুহূর্তে সে এখানে নেই। কোনো মেসেজ থাকলে বলো, ফিরলে জানিয়ে দেবো।
সমাজের দর্পণ বলে বিবেচিত সংবাদপত্র কেনো তার নিজস্বদায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলো- গত ১৫ বছরে তথ্যস্বাধীনতার সুযোগ পেয়েও কেনো তারা দায়িত্বশীলতা শিখলো না এসব প্রশ্নের উত্তর আসলে সংবাদপত্র কর্মীদের দিতে হবে-
দুঃখজনক সত্য হলো চা চক্ট আর সুশীল আলোচনার ভেতরেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে তথ্যের উপরে পর্দারোপ এবং তথ্য তছরূপের একটা প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে-
আমাদের গণমাধ্যম গনসচেতনতা গড়ে তুলতে ভীষণভাবে ব্যর্থ, তাদের কাছে প্রত্যাশিত দায়িত্বশীলতা এবং দায়বদ্ধতার প্রত্যাশা তারা পূরণ করতে পারে নি- ব্যবসায়িক ধারণা থেকে পরিচালিত জনসচেতনতামূলককার্যক্রম আমাদের সামান্য আনন্দ দিলেও সেটা আসলে একধরনের আই ওয়াশ- তেমন ভাবেই বাণিজ্যিকতা আচ্ছন্ন শব্দ হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা- ১০ জন লেখকের বই ঘেঁটে গত ১০ বছরে ধরে একই ঘটনার বর্ণনা চলছে- প্রতি
সংবাদ পত্রের রাজনৈতিক দর্শন একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য- যে কোনো বাণিজ্যিক সংস্থার মতো সংবাদপত্র অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠলেও এখনও পাঠকের সাথে সাম্ভাব্য বিজ্ঞাপন দাতাদের মনতুষ্টির জন্য হলেও সংবাদপত্র স্বাধীন ভূমিকা পালন করতে পারে না-