লিখতে মন চায় কিন্তু লেখা আসে না। এইটা খুবই বিপজ্জনক পরিস্থিতি। গ্রীষ্মকালের দুপুরে একফোটাও পানি না খাইয়া ঠাইসা কাচ্চি বিরিয়ানি খাইয়া একটা গোল্ডলিফ ধরাইলে যেরম হয়। মাথার মধ্যে এই রকম ত্রাহি ত্রাহি পরিস্থিতিতে শুনছি কবিতা কখন
প্রিয় ব্লগারুদল,
লিখুন কোন মহত্তর লেখা। নিজের কাছে প্রিয় কোন পোস্টকে ড্রাফট করে রাখুন সচলায়তনের শুভসূচনার লগ্নের জন্য। আপাতত বিটা টেস্টিং চলতে থাকুক।
ধন্যবাদ।
সচলায়তনের সচলীকরণে আমি উৎফুল্ল। কিন্তু আমাদের যেতে হবে আরো অনেক পথ। আমি যা বুঝতে পারছি, একা অরূপকে গোটা ডিজাইনের কাজ করতে হলে প্রচন্ড চাপ পড়বে, অথবা অনেক সময় লাগবে একটা স্ট্যান্ডার্ড চেহারায় পৌঁছতে।
ফ্রেঞ্চ ডাইরেক্টর রাচিদ/রাশিদ বুখারেভ এর ইনডাইজেনেস দেখলাম। এটাকে বলা হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সত্যিকার কাহিনী, স্টোরি অফ ফরগটেন হিরোস। জার্মান অধিকৃত ফ্রান্স মুক্ত করতে আলজেরিয়া, মরক্কো থেকে হাজার হাজার মানুষ ফরাসী বাহি