...বিষন্ন হতাম, কষ্ট পেতাম, রেগে উঠতাম ।
আজকাল এই সব মানবিক আবেগ গুলো সযতনে সংরক্ষন করি । বাঁচিয়ে রাখি অর্থহীন অপচয় থেকে ।
তারচে বরং উফাস করি, উপভোগ করি- এই সব তামশা, এই সকল জাদু বাস্তবতা ।
জাদু বাস্তবতার মহিমায় দেখি একজন শেখ মুজিব রাজকীয় অতিথি চলে যান ইয়াহিয়া খানের প্রাসাদে যুদ্ধকালীন সময়ে । অপেক্ষায় দিন গুনি পরের পর্বের । সে পর্বে জানা যাবে আরেক সত্য-- গনহত্যা ছিলো আসলে মুজিব আর ইয়াহিয়া এ দু জনের যৌথ প্রযোজনা!
জাদু বাস্তবত
সেইযে বালিকা ছিল এক, দুই বিনুনি ছিল চুলে তার। আমি কতকতবার তারে মন থেকে মুছে ফেলি আর সে বারংবার থেকে যায় আমার মনে। আমার শুধু চোখে ভাসে মনে ভাসে রমনীর সিঁথির মত মাঠের বুকে জেগে ওঠা হাটাপথে দুজনে আমারা দুজনকে আলতো পায়ে পেছনে রেখে হাটতে শুরু করলে হঠাৎ হঠাতই সে পেছন ফিরে প্রশ্ন করেছিল, কোথায় যাবে এখন...
মনে অমন তোফানতোলে এমন প্রশ্ন আমায় কেউ আর কোনদিন করেনি তবে কেন আমি সেই দুই বিনুনির কথা ভুলে যাব তবে কেন আমি সেই রমনীয় সিথির সবুজ মাঠকে ভুলে
মানুষের কখনও না-দেখা ঈশ্বরকে অস্তিত্ব দিয়েছেন পয়গম্বররা। তারা দাবী করেছেন যাবতীয় ব্রহ্মান্ড ঈশ্বরের সৃষ্টি -- চাঁদ, সূর্য, পাহাড়, সাগর, বাতাস, রোগ-জীবাণু, এমনকি শয়তান ও ভূত-প্রেত-- এবং যদিও সৃষ্টিগুলোকে আমরা দেখতে পাই, অনুভব করতে পারি, তবু ঈশ্বরের অসত্দিত্ব নিশ্চিত করতে পয়গম্বর লাগে। মানুষ একা একা পারে না। মানুষের যুক্তি-বুদ্ধি পারে না, মানুষের বিজ্ঞান পারে না। কোনো কোনো মানুষ শুধু পয়গম্বর হয়ে ওঠে আর তাদের সাথে ঈশ্বরের দেখা হয়ে যায়, কথা হয়ে যায়।
খুব শক্ত কবিতা বুঝিনি কোনদিন। ভাল লাগা-খারাপ লাগার কালে তাই বারবার ঘুরে ফিরে গেছি শুধু হেলাল হাফিজের কাছে। সেসব কবিতা কোনদিন হতাশ করেনি। গতকাল সে কথাই হচ্ছিল আরেক সমমনা বন্ধুর সাথে। তাই আজকে হেলাল হাফিজের অনেক প্রিয় কবিতার একটা তুলে দিলাম এখানে।
মানবানল
আগুন আর কতোটুকু পোড়ে?
সীমাবদ্ধ তার ক্ষয় সীমিত বিনাশ,
মানুষের মতো আর অতো নয় আগুনের সোনালী সন্ত্রাস।
আগুন পোড়ালে তবু কিছু রাখে
কিছু থাকে,
হোক না তা ধূসর শ্যামল রঙ
সুদানের দারফুর' এর সাথে বাংলাদেশ 71 এর আশ্চর্য মিল খুঁজে পাই আমি ।
দারফুর সুদানের পশ্চিমের প্রদেশ । প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশিরের নেতৃত্বাধীন সুদানী শাসক গোষ্ঠী আর দারফুরের মানুষ, সকলেই ধর্মে মুসলমান । কিন্তু পার্থক্য আছি জাতিগত । ক্ষমতাসীনরা মুলত: আরব জাতিগোষ্ঠি, আর দারফুরের এরা কালো আফ্রিকান ।
ধর্ম দুই জাতিগোষ্ঠী কে এক করতে পারেনি, যেমন পারেনি পুর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মানুষদের ।
সুদানে আরব বংশদ্ভূত শাসকেরা নিজেদের অভিজাত
(উৎসর্গ: অমি রহমান পিয়াল। তার সঙ্গেও আমার একটা ছোট্ট মোবাইল কাহিনী আছে..হা:হা:হা:)
[b]এক.
গভীর আগ্রহে আমি মোবাইলের সেটটি দেখলাম। এটাকে সেট বলা যায়, রেডিও বলা যায়,এমনকি ছোট খাটো মিনিবাসও বলা চলে।
ভাইয়া কয়দিন ধরেই একটা মোবাইল সেট দিবে দিবে করছিল, কিন্তু সে যে প্রাগৈতিহাসিক কালের তার প্রথম সেটটি গছিয়ে দিবে সেটা বুঝি নাই।এন্টিক জিনিষের প্রতি আমার ঝোক আছে,কিন্তু মূল্যবান এন্টিক জিনিষ সাথে নিয়ে ঘুরার ব্যাপারেও আমার তীব্র আপত্
দো'তলা বাসের উপর তলার একদম সামনের সীটটা পেয়েছি আজকে। আমাদের প্রিয় সীট। এখানে বসলেই কেমন যেন মনে হয় টুরিস্ট বাসে করে শহর দেখতে বের হয়েছি। বেশ একটা মজার অনুভূতি। যাক, ভালই হল!
বাসটা যাচ্ছে তো যাচ্ছেই।
অবশ্য যাবারই কথা। লাস্ট স্টপ সেই হাউগাং। আমাদেরই নেমে পড়ার কথা ছিল বুগিস এর কাছে কোথাও। কিন্তু নামা হল না। এখন বাসের এরকম অবিরাম চলতে থাকা নিয়ে ভাবনাটাই অবান্তর। ইদানীং সবকিছুতেই বেশ একটা ফিলোসফিকাল ভাব চলে আসে। তাই মনে হয় এমন মনে হল।
ভোরের কাগজ পাঠক ফোরাম কিংবা প্রথম আলো বন্ধুসভা যারা পড়তেন, মেসবাহ য়াজাদ নামটির সাথে তারা খুবই পরিচিত।
মেসবাহ শুধু একজন ভালো লেখকই না, দক্ষ সংগঠক ,ভালো আড্ডাবাজ এবং সর্বোপরি একজন নির্ভরযোগ্য বন্ধু।
নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর পাশাপাশি তিনি বনের অন্যান্য পশুপাখিও খুশি মনে তাড়িয়ে দিয়ে বনকে প্রায় ধ্বংশ করে দেয়ার মতো উদ্যম রাখেন।
সেই মেসবাহ য়াজাদ আমার আমন্ত্রনে ব্লগের খবর পেয়ে চলে এসেছেন। আশা করছি তার আগমনে আমাদের ব্লগটি আরো সমৃদ্ধ হবে।
কিন্তু মুশকিল হচ্ছে,মেসবাহ'র ব্লগটি ওপেন হচ্ছে না।( খুব সম্ভবত: তিনি নামের মাঝখানে স্পেস দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছেন।)
নতুনদের জন্য এই সমস্যা নতুন নয়।আর তাদের জন্য সাহায্য কামনা
" নিখিল ভারত মুসলীম লীগের এই অধিবেশনের বিশেষ সুচিন্তিত অভিমট এই যে, নিম্ন লিখিত মৌলিক নীতির ভিত্তিতে রচিত না হলে কোনো শাসনতান্ত্রিক পরিকল্পনা এ দেশে চালু করা সম্ভব নয় বা তা মুসলিম জনগনের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না। যথা প্রয়োজন মতো আঞ্চলিক পুনর্বিন্যাসের ভিত্তিতে ভৌগলিক বিচারে সনি্নহিত এলাকাগুলো নিয়ে এমন অঞ্চল গঠন করতে হবে যেনো সেখানে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ট যেমন ভারতের উত্তর পশ্চিম ও উত্তর পুর্বাঞ্চল, সেখানে তাদের নিয়ে এমন " স্বাধীন রাষ্ট্রসমুহ" গঠন করা যায় যার অংশগুলো হবে স্বায়ত্ব শাসনের অধিকারী ও সার্বভৌম-----" এই ছিলো লাহোর প্রস্তাবের প্রস্টাবনা, এবং এর পরে আছে
" এই মৌলিক নীতিসমুহের ভিত্তিতে একটি শাসনতন্ত্রের পরিকল্পনা রচনা করার জন্য এই
(আগের লেখাটি দীর্ঘ হয়ে যাওয়ায় দু' ভাগ করতে হয়েছে। মূলত: এটি সমসাময়িক একজন মানুষের পয়গম্বর হয়ে ওঠার ইতিহাস। লেখাটি দু' প্যারা আগে থেকে এখানে শুরু করছি। )
পয়গম্বর ও তার যোদ্ধা বড় ভাই মিলে ফোর্ট গ্রিনভিলে সাদাদের প্রভাবমুক্ত এক শহরের পত্তন করলেন। যার নাম হলো পরবর্তীতে 'প্রফেটস্ টাউন'। পয়গম্বরের নগর। তিনি তখন রেড-ইন্ডিয়ানদের বিভিন্ন রাজ্যে যাচ্ছেন, সেগুলোকে সাদাদের শয়তানীমুক্ত করছেন ঈশ্বরের নির্দেশ অনুযায়ী, আর দলে দলে রেড-ইন্ডিয়ানরা তার ধর্ম বর