বর্তমানে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চলছে বাংলাদেশ। দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে, এমন ধারনা মানুষের, তবে সেনাবাহিনী রাস্তায় নামলে মানুষ আইনানুগ হয়ে উঠে এটার কারণ কোনো অবস্থাতেই সেনাবাহিনীর ন্যায়নিষ্ঠতা নয় বরং মূলতঃ আতঙ্ক। দেশের অতীত ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায় 58 থেকে 71, 75 থেকে 90 এবং বর্তমানের 2007 এর ভেতরে বাংলাদেশে যারা জন্ম নিয়েছে এবং যারা মৃতু্যবরণ করেছে তাদের সবার জীবনেই ছাপ রেখে গেছে জলপাই রং।
সেনাবাহিনী স্বভাবে নেকড়ে,যুথবদ্ধ শৃঙ্খলাপরায়ন ঘাতক। শুধুমাত্র 71এর যুদ্ধাকালীন সময়ে ছাড়া অন্য কোনো সময়ই সেনাবাহিনীকে সাধারণ নাগরিক তাদের অন্তর্ভূক্ত ভাবতে পারে নি। সেনাবাহিনী দেশের নাগরিকবিচ্ছিন্ণ একটা সম্প্রদায় যাদের নিয়মতান্ত্রিক ক
দর্জি বলেছিল রাজশাহী সিল্কের কাপড় দিবে। প্রথমে হাতে নিয়ে খানিকটা খটকা লেগেছিল। তবুও পতাকাটা যখন দু'হাতে জড়িয়ে ধরে ঘ্রাণ নিলো, তখন দেলুমিয়ার মনটা অন্যরকম হয়ে যায়। আজ সকালে ছাদের উপর পতাকাটা উড়িয়ে অনেকক্ষণ মুগ্ধ মনে তাকিয়ে ছিল সে। মনে পড়ে শৈশব-কৈশোর। দেখেই মনটা ভরে যায় - সবুজ জমিনে চাঁদ তারার ঝিলিক। আহ! পতাকাটা যদি সারা বছর এভাবে ওড়ানো যেতো! তবুও চার বছরে সুযোগটা একবারই আসে। মাস দুয়েক পতাকা ওড়ে। মনের ভেতর রোশনাই জাগে তখন, গুণগুণ করে সারাদিন - পাকস
সে অর্থে আমার কখনোই নাগরিক হয়ে উঠা হয়নি ।
বছর পনেরো আগে কলেজ শেষ করে বন্ধুরা কেউ কেউ হলো নাগরিক, তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলো । ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হবে, কেউ রাজনীতি করবে, কেউ নাটক করবে, কেউ কবিতা লিখবে । যা কিছু হতে হবে, যা কিছু করতে হবে তার জন্য নাগরিক হতেই হয় ।
আমার হয় নি নাগরিক হওয়া । আঁকড়ে থেকেছি ছোট্ট প্রি য় শহর । হ্যাঁ শুনেছি বিশাল সব অট্টালিকা গড়ে আমাদের ছোট্ট মেয়েটাকে ও নাকি বেশ নগর নটীর চেহারা দেয়া হয়েছে আজকাল । সেকালে কি
এক.
1500 বছর আগের কথা বলছি।
রুক্ষ আফগানিস্তানের সুউচ্চ পাহাড়ে তিল তিল করে গড়ে তোলা হলো নিরেট পাথরের বৌদ্ধ মুর্তি। 175 ফিট উচু একটি ,আরেকটি 120 ফিট। পাহাড়ের নিচ থেকে দেখলে মনে হতো মহাপুরুষ গৌতম বুদ্ধ আকাশ আর মাটিকে একসাথে ছুয়ে দাড়িয়ে আছেন।
তারপর বহু কাল গত হয়েছে। আফগানের অন্ধকার গিরিপথ পেরিয়ে তৈমুর লং,নাদির শাহ এসে বারংবার লুন্ঠন করে নিয়ে গেছেন ভারত ভুমি।এসেছে মাৎস্যনায় যুগ,পাল বংশ থেকে মোগল রাজবংশ।
রুক্ষ র্ববর আফগানে ইসল
এভাবেই এগিয়ে যেতে হয় সামনে। যত জঞ্জাল আছে সাফ সুতরো করে দিতে হবে। মহামান্যরা তাই বলে দিয়েছেন। জনগনও চায় পরিচ্ছন্ন স্বদেশ।
তবে তাই হোক... চার'শ থেকে চার হাজার যে কোন দুরত্বেরই হোক... সকল জঞ্জাল আমরা ঝেড়ে ফেলবই! সুকান্ত বেটাতো বলেই গেছে, পৃথিবীর জঞ্জাল সরিয়ে একে বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।
এই ভাঙ্গা মন্দিরে আমারও কিছু স্মৃতি আছে,
শৈশবের সময়ে সে দিয়েছিল কিছু মমতা...
এলোমেলো বোকা আমি
ভেবেছিলাম এমনি এমনি পেয়ে গেছি বেশ ক'টা ভোর।
ভুলেই ছিলাম ভীষণ দামী
এই জীবনের প্রতি প্রহর।
সে দাম দেবার একেক রকম নিয়ম-রীতি!
রাত পেরিয়ে নতুন ভোরে রঙ-বেরঙের সেসব স্মৃতি
কাঠঠোকরা পাখির মতো
অবিরত যায় ঠুকে যায় বুকের ক্ষত।
যেমন করে মেঘ ঢেকে দেয় সোনালী রোদ -
তেমনি ভাবেই কষ্ট দিয়ে করছি আমি গভীর সুখের দাম পরিশোধ।
আমাদের ঘরময় বাতাসের মত
টইটুম্বুর হয়ে ছিল বিষন্নতা
সেখানেই এলে তুমি, কাঁদলে, তাকালে, হাসলে, হাসালে
কোন ফাঁকে বিষন্নতা ছাড়ল
ঘর, টেরই পেলামনা। তুমি হাটলে, দৌড়ালে
আমরা ভুলেই গেলাম বিষন্নতা বলে একটি শব্দ আছে বাংলা অভিধানে
জ্বরগ্রস্ত তুমি যখন লাল চোখ নিয়ে বলো
কমলা রঙের ইঁদুরটা তোমার নীল জামা খামচে
...
প্রথমে গল্পটি বলে নেই :
সাঁই সাঁই করে আটলান্টার হাইওয়ে ধরে ছুটে চলছে একটি গাড়ি। গাড়ি চালাচ্ছেন এক হাল ফ্যাশনের তরুন। গাড়ির স্পিড মিটারের কাটা 110-130-140-180 পেরিয়ে 200 মাইলের ঘর ছুঁই ছুঁই করছে।
টহল পুলিশের টনক নড়ল গাড়িটির এই বেদম ছুটে চলা দেখে। এই রাস্তায় সবের্াচ্চ স্পিড লিমিট 130 মাইল,অথচ গাড়িটি চলছে 200 মাইল গতিতে!! নির্ঘাত চালক বেটা মাতাল হয়ে গাড়ি চালাচ্ছে। যে কোন মুহুর্তে একটা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ব্যস,টহল পুলিশ সাইরেন ব
একদা এক রামছাগল
খুঁজছিলো তার দাদা'কে
খুঁজতে খুঁজতে পেয়ে গেলো
ধোপার বাড়ীর গাধাকে...
আরো আছে ! বাকীটা শুনুন
-----------------------------------------------
রামছাগল কে নিয়ে গান গাওয়া , ছাগলাধ
ইংরেজকে জাত না বলে বজ্জাত বলতেই আমরা আরাম পাই। তা তাদের একটা চালু কথা আছে যার মর্মার্থ হচ্ছে, সঙ্গী দেখেই লোক চেনা যায়। ইংরেজ যখন বলেছে তখন এর অনেক গূঢ়ার্থ থাকতেই পারে। তবে অনেকের মত আমারও মনে হয় এর মানে হচ্ছে একজন মানুষের বন্ধু-বান্ধব দেখেই বুঝা যায় ব্যক্তিটার চরিত্র কেমন হবে।
এক বন্ধু দেখে অন্য বন্ধু চেনার এই বিষয়টাকে নিশ্চয়ই আমল দেননি আমাদের যুবরাজ (এক পত্রিকায় দেখলাম তাকে দুর্নীতির যুবরাজ বলে শিরোনাম করেছে)। আমল দেননি অনুমান করছি একারণ