যারা কালকে 'অপরবাস্তব' বইটির মোড়ক উম্মোচনে আসবেন,তাদের অবগতির জন্য :
1.চেষ্টা করুন বেলা 3টার মধ্যে মেলায় প্রবেশ করতে।এতে করে দীর্ঘ লাইন এড়াতে পারবেন।ভালো হয় 2.30 মিনিটের মধ্যে পৌছাতে পারলে।
2. বাংলা একাডেমির নতুন ভাষ্কর্য 'মোদের গরব'-এর সামনে সবার অবস্থান াকবে।তবে প্রচন্ড ভিড়ের কারনে সেখানে াকতে না পারলে,মসজিদের সামনের বাধাই চত্বরেও ব্লগাররা অবস্থান নিতে পারেন। সুতরাং ওখানে খুঁেজ আসতে ভুলবেন না।মসজিদের সামনের ঐ বড়ো স্থাপনাটিকে শহীদ মি
পেজা তুলোর মতো বৃষ্টি ঝরছিল
অথবা, মখমল বৃষ্টি...
অথচ আকাশের রঙ বৃষ্টিরঙা নয়
আশ্চর্য অন্য আলোয় রাঙা
বারান্দায় দাঁড়িয়ে তুমি হাত বাড়ালে
সিঁড়ির ঠিক পাশে খুলে রাখলে স্যান্ডেল
কংক্রিটের উঠোনে হেটে গেলে কোমল পায়ে
একবারও আমার দিকে তাকালেনা
বৃষ্টির কণা স্পর্শ করছে তোমার চোখের আলো
...বড় ইচ্ছে হয় বৃষ্টি হতে...
...বড় ইচ্ছে হয় বৃষ্টি হই...
ড.কামাল হোসেন আমাদের বিরাট গর্ব। তিনি দেশের মানুষের জন্য কবে কোন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন তা অবশ্য আমার জানা নেই।
কিন্তু তাকে নিয়ে যে ভাবে মাতামাতি হয় তাতে করে বুঝতে পারি, তিনি অত্যন্ত সজ্জন একজন ভদ্রলোক।
রাজনীতির দুবৃত্তায়ন নিয়ে তিনি এবং তার মতো আরো অনেকেই বড়ো চিন্তিত।'কালোটাকার প্রভাবমুক্ত নির্বাচন চাই ' বলে তার সযত্নে লালিত গলার রগ প্রায় ছিড়ে ফেলছেন।
ইন্টরেস্টিং বিষয় হলো সেই ড.কামাল হোসেন গত বছর এন.বি.আর-এর চাপে পড়ে 40 ল কালো টাকাকে সাদা করেছেন। এতে করে দেশের কতো টাকা ট্যাক্স এরা প্রতিবছর মেরে দিচ্ছেন তার একটা ুদ্র ধারনা পাওয়া যায়।
মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর এক কোটী কালো টাকা সাদা করেছেন। তালিকায় আছেন ড.এ
ফুরালে ফাগুন দিন, ফিরে আসে পুরনো চাঁদ
কুমারী স্তনের মতো সেই গল্পগাঁথা রহস্য ময় ।
আমাদের হৃদয় ও হয়েছে, কাঠ চেরাইয়ের ফাঁদ
সেই ক্ষোভে পান করি এক পেগ স্মৃতি ও সময় ।
14 ফেব । প্রথম প্রহর
পুরনো গল্প দিয়ে শুরু করা যাক ।
শত্রু রাজ্যের রাজকণ্যার প্রেমে পড়লো রাজপুত্র। একদিকে দুই রাজায় চলে যুদ্ধ। মারামারি। হানাহানি। অন্যদিকে রাজপুত্র আর রাজকণ্যার উথাল পাথাল প্রেম। গোপন অভিসার। ঘটনাক্রমে একদিন শত্রু রাজ্যে ধরা পড়লো রাজপুত্র। নিয়ে যাওয়া হলো রাজ দরবারে। রাজপুত্র প্রবল বিক্রমে ঘোষণা করলো - 'আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে চাই'। শুনে রাজা রেগে অগি্নশর্মা। অন্যদিকে রাজকণ্যাও অনড়, এই রাজপুত্রের গলায় সে মালা পরাবেই পরাবে। নয়তো আহার নিদ্্রা ছেড়ে
14 ফেব্রুয়ারি,1983
আমাদের রক্তে তখন অন্তর্গত এক বিপন্ন বিষ্ময়।
দ্রোহ আর ক্ষোভে আমাদের নিওরনের অলিতে গলিতে মিছিলের তুমুল উৎসব।
ধুলিময় রাজপথ শিঙা ফুকিয়ে বলে' এখন যৌবন যার ,যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।'।
আমরা রাজপথে নেমে আসি সেদিন। দিনবদলের চিরায়ত সংগ্রামের বীজ আমাদের রক্তে বুনে দিয়েছিলেন যে পূর্বপুরুষেরা,সেই রক্তের কসম খেয়ে প্রেমিকার কোমল হাত ছাড়িয়ে আমরাও নেমে আসি মিছিলে।
জলপাই ট্রাক পথ রুখে বলে-'থামো।'। আমরা পথচলি।
খাকি পোষাক হুইসেল বাজায়-'থামো'। আমরা পথচলি।
মাসলম্যনরা চাপাতির ঝিলিক দেখায়-'থামো। আমরা পথচলি।
অত:পর হঠাৎ!
শান্ত মিছিলের পিছন দিকে নীল দানব তার ট্রাক তুলে দেয় দ্রুত গতিতে।
সহযোদ্ধাদের ছু
এক শিক্ষিত ভদ্্রলোক বিয়ে করেছেন গ্রামের এক অর্ধশিক্ষিত মুখরা বালিকাকে ।
বিয়ের রাতে ভদ্্রলোক বালিকাকে প্রেম ভরা গলায় বলতে লাগলেন -- ' এই দেখো দেখো , আজ কি সুন্দর চাঁদ, কি মোহময় জোছনা '
মুখরা বালিকা বলে উঠলো-- ' হ বুঝছি, আপনে আমারে লাগাইবার চান '
***********************************************
জামাল ভাস্করের পোষ্ট
ইসলামের পঞ্চম খলিফা মুয়াবিয়া , তার পুত্র ইয়াজিদ'কে খলিফা ঘোষনার মাধ্যমে রাজতন্ত্রের সুচনা করেন । কারবালায় হযরত হোসেন সহ নবী বংশের অনেককে হত্যার সাথে ইয়াজিদের সংশ্লিষ্টতা মুসলমান মাত্রই জ্ঞাত ।
জানতে আগ্রহ হয় ,এরকম যে স্বয়ং নবীজির রক্ত সম্পকর্ীয়দের হত্যার সাথে যে জড়িত ছিলো তার প্রতি মুসলমানদের, বিশেষত:মুসলিম স্কলারদের মনোভাব কেমন ছিলো ? তৎকালীন মুসলিম স্কলার যাদের অনেকের স্বয়ং নবীজির সানি্নধ্যের সৌভাগ্য হয়েছিল তারা কি ইয়াজিদ'কে প্র
আমাদের জাতীয় সমস্যা বোধ হয় অহেতুক উলম্ফন। দেশ জুড়ে রাজনীতিবিদ আটক করার প্রক্রিয়া চলছে, তারা দূর্ন ীতিবাজ, এ কথাটাও মিথ্যা নয়, তাদের আটক করাই উচিত। তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে অনেক রকম অন্যায়ের পৃষ্টপোষকতা করেন। তবে তারা নিজস্ব প্রচেষ্টায় এসব করতে পারেন না। তাদের সহযোগিতা প্রয়োজন হয়, এবং এই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় প্রশাসন। আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাজনীতিবিদদের দূর্ন ীতি প্রবাহিত হয় দেশের ভেতরে। এসব আমলাদের যারা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেওয়ার কাজটাও শুরু করা দরকার ছিলো।
ফৌজদারী আইনের একটা ধারা যা আমাদের সংবিধানেও সংযুক্ত তা হলো আটক করার সর্বোচ্চ 24 ঘন্টার ভেতরে আটক ব্যক্তিকে নিকটস্থ ম
আমাদের দেশে ফালতু তর্কের কোন শেষ নেই।মধ্যবিত্ত মানুষের কাজ কাম কম,বিনোদনেরও অভাব। আর তাই ফালতু তর্ক,পরচর্চা,পলিটিক্স ইত্যাদি হচ্ছে আমাদের বেঁচে থাকার আবশ্যকীয় উপকরণ।
এথন নতুন একটি তর্ক শুরু করার চেষ্টা হচ্ছে সাপ্তাহিক ছুটি নিয়ে। শুক্রবার নাকি রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি হবে এটা নিয়ে আঁতেলরা মাথা ঘামাচ্ছেন।
আমার মাঝেও কিছু আঁতলামি দোষ আছে ,তাই আমার প্রস্তাবগুলো নিজের ব্লগে লিখে রাখছি।
1. শুক্রবার কিংবা রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি নয়,আমাদের দেশ থেকে সাপ্তাহিক ছুটি তুলে দিতে হবে। গরীব দেশে যতো বেশি কাজ করা যায়,ততো মঙ্গল। সারা দুনিয়া এগিয়ে যাচ্ছে আর আমরা 2 দিন ছুটি কাটাচ্ছি তাতো হয় না।সুতরাং পুরা দেশ সপ্তাহে 7 দিন খোলা থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি