১
তার ছবি নেই কেউ কি ছিল
এই ভেবে ডুবে গেছে রাত
প্রশ্নেও নেই উত্তর নেই
মাঝরাতে ডুবেছে মাতাল
নেই কাছে নেই গল্প তোমার
চমকে ওঠে ডাকে আয় কাছে আয়
সঞ্জীব চৌধুরী যখন কোমায়, আশা ছিল। তাঁর হৃদপিণ্ড সচল ছিল, আশা ছিল। মস্তিষ্কে রক্তরণ, তবু কাজ করছিল, আশা ছিল। সমগ্র শরীরে রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত, বাহ্যিক প্রতিক্রিয়ায় তা বোঝা যাচ্ছিল, আশা ছিল। মৃদু শ্বাস-প্রশ্বাস তখনও ছিল, আশা ছিল। পেশাগত দায়...
গেল চান্দে আইছুইন কইলাইন আইলাইন্না,
আইলো চান্দে যদি না আইউইন
আন্নে আমারে পাইতাইননা
পাইতাইননা
পাইতাইননা।
ইতি সুলতানা
লগে বাজারের লিসট দিলাম, লয়া আইবাইন
লুকাস মারান্ডি। ১৯২২ সালের ৪ঠা আগস্ট দিনাজপুরের বেনিদুয়ার গ্রামের মধ্যপাড়ায় তার জন্ম। তার বাবা মাথিয়াস মারান্ডি ও মা মারীয়া কিস্কু। দুই ভাইয়ের মধ্যে লুকাস ছিলেন বড়ো। ছোটো ভাই পিতর ১৯৫২ সালে যক্ষ্মায় মারা যান।
জাতিতে লুকাস ছিলেন সাঁওতাল। তার বাবা ছিলেন তার গোত্রের হেডম্যান। সাঁওতাল সম্প্রদায়ের নিয়ম অনুযায়ী বাবার মৃত্যুর পর তিনিই হেডম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার কথা। গোত্রপ্র...
৩. আজ আমার শূন্য ঘরে আসিলো সুন্দর
আমার নানা প্রচন্ড শিল্প-রসিক। শিক্ষায় ডাক্তার, পেশায় প্রফেসর, নেশায় কবিতা আর গানের অনুরাগী। এতটাই বেশি যে রেডিওতে একবার নানার সাক্ষাৎকার পর্যন্ত নেওয়া হয়েছিল। নানা নিজের সংগ্রহের এলপি থেকে কী কী যেন শুনিয়েছিল। রেকর্ডিংটা হারিয়ে গেছে অনেক দিন হয়।
পরিবারে নতুন কোন অতিথি এলেই নামের জন্য নানার কাছে যাওয়া হয়। আমার মা-খালাদের ডাকনাম নানার দেওয়া –...
ব্যাপারটা মিডিয়াতে প্রায় সাপ্তাহিক আয়োজনের মতো নিয়মিত হয়ে পড়েছে। অমুক সীমান্তে বিএসএফ এর গুলিতে বাংলাদেশী নিহত।
একটা নৃশংস ঘটনার নৃশংসতা ক্রমাগত ফিকে হয়ে আসে পুনরাবৃত্তিতে। চায়ে চুমুক দিতে দিতে খবরের কাগজে সেসব খবর টপকে চোখ চলে যায় অন্য খবরে, টিভিতে সুন্দরী সংবাদপাঠিকাও এই খবর শেষ করে অন্য কোন খবরে কণ্ঠান্তর করেন। আমাদের ভাবান্তর হয় না, কারণ আমরা সীমান্ত এলাকায় থাকি না। আ...
জীবন-রেশমসুতো তোড়া করে বেঁধে-
সাবধানে রেখে যাবো ত্রিমাত্রাস্ফটিকে,
সোনালী গমের দানা, জলপাই শাখা
উজল দরোজামুখে তালাচাবি আঁকা-
দেখে যাবো জলঘরে ক্লান্ত কবিকে।
এইসব পার হয়ে ভেসে যাবো দূরে
কালিন্দীর স্রোত বেয়ে ভরাডুবি তোড়ে,
ভেসে চলে মান্দাস-
পাড়ে পাড়ে বিষ-শ্বাস,
আকাশ ঝাঁপিয়ে নামে চাঁদনির গোরে।
যেতে যেতে ফিরে আসা পাকে পাকে ঘুরে,
ফেলে যাওয়া পথে কার ভুলবাঁশী সুরে।
ছেলেটি এদিক ওদিক তাকিয়ে কাউকে না দেখতে পেয়ে টুক করে নিঃশব্দে ভেতরে ঢুকে পড়ল।
শীততাপ-নিয়ন্ত্রিত ঘর কি ঠাণ্ডা! আরামে চোখ বুজে এলো!
ঘরের মধ্যে একটিমাত্র মেয়ে ছাড়া আর কেউ নেই। নিঃশব্দে মেয়েটি জিনিষটি বের করে ফুটোর মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে এখানে ওখানে আঙ্গুল দিয়ে কি সব করতে লাগলো। শুরু হয়ে গেল সারা ঘরে ঘরর্ ঘরর্ আওয়াজ।
কিছুক্ষন পরে সব শান্ত নিঃস্তব্ধ ~~
এবার ছেলেটি হাত বাড়িয়ে নিজেরটা ব...
তানবীরা: ছন্দে ছন্দে নাচি আনন্দে .....
ওহ্, পায়ে লাগছেরে তিথি; ঘুঙ্গুরটা মনে হয় ঠিকমত বাঁধা হয়নি, দেখবি একটু!
তিথি: আপু গন্ডোগোল মনে হয় তালে। আমি আধা তালে গাইছি “অরুন কান্তি কে গো যোগী ভিখারী” তুমি নাচছো ছন্দে ছন্দে কাহারবার গানে!
তানবীরা: তাইতো বলি... দাঁড়া একটু দেখে নেই...
ধা ধা ধেই আ
তিথি: আপু এটা প্লেন তিন তাল
আধা তালের বানী... ধাগে ধীগে ধাগে
তানবীরা: ঐ হল সবই তো ষোল মাত্রা। য...
এই ছড়াতে ছন্দ আছে, অশ্লীলতার গন্ধ আছে, বাইচা গেছেন যাদের দুচোখ বন্ধ আছে…
ছোট ছোট দু-লাইনে, মনটা কারো দুলাই নে, তবুও যদি একটু খানিক মনটা কারো দোলে… আসেন আমার কোলে!
০১.
বিয়ের পরেই ভিলেন..
আগে নায়ক ছিলেন!
০২.
জানিস
ব্যাপারটা খুব ফানি...
আবার
মা হয়েছেন নানি!
০৩.
মজেছিলাম আদরে...
চিহ্ন আছে চাদরে!
০৪.
হাতের ছোঁয়ার অনুরাগে
আস্তে আস্তে .... রাগে!
আগ্রহী পাঠককে এখানে ....-এর জায়গায় "অনু"-এর সাথে উ...
বলল, বাজারে যাবে! হাত তো নিত্যদিনই ফুটো হয়ে থাকে! যাবার জো কোথায়? অথচ এটা কিনতে, ওটা খেতে বারবারই উসখুন করে মন। বুড়ো বয়েসে এতোটা খাই খাই ভালো না! বলে অনেকেই, জোয়ান ছেলেটাও বলে। বৌমার গলাতো আরো বেশী উঁচু। কিন্তু কে শোনে কার কথা!
কুয়োর পাশটা জল জমে জমে পিছলে হয়ে আছে। বড়বাড়ীতে নিত্যদিন জোগালী খেটে খেটে কতটুকুই বা সময় থাকে হাতে! বাপকে তাই একটা দু'টো ইট বিছিয়ে দিতে বলেছিল ছেলে। বাড়ী থেক...