হবু চন্দ্র রাজা বলেন গবু চন্দরে
শোন মন্ত্রী যাবো আমি পাহাড় কন্দরে
সেথায় বসে ভাববো আমি করবো বসে ধ্যান
যাওতো এখন কানের কাছে করো না প্যান প্যান
শুনে গবু কেঁদে ওঠে - হায় হায় রে হায়
এই গেলরে, সেই গেলরে, সব বুঝি বা যায়
রাজা গেলে রাজ্য শাসন করবে তবে কে
সান্ত্রী মন্ত্রী সবাই মিলে ঘাস কাটবে যে!
হবু বলেন, ঘাস তো তোরা এই এখনো কাটিস
সারাটা দিন বসে বসে আমার পা’টাই চাটিস
আমার দেশের প্রজারা সব কো...
যদি দেখ মরে গেছ তো খুন হয়ে যাও
মৃত্যুর অনেক উপায় আছে - তুমিও জানো
শুধু বেছে নেবে পছন্দমতো
নীরব মৃত্যু চাইতে পারো
নৈঃশব্দের ছন্দপতন ঘটাতে যে আসে
কিংবা দগদগে ক্ষতের মুখে নীল মাছি
ধমনী দিয়ে বেরিয়ে আসছে উড়ন্ত রক্ত
সাদামাটা দড়িতেও ঝুলে পড়তে পারো
ইচ্ছামৃত্যুর রঙ বাছাইয়ের স্বাধীনতা ঈশ্বর দিয়েছেন
আর স্বর্গীয় উদ্যানে মাতাল হবার রসদ
পৃথিবীটা অনেক পুরনো
শত শত বছর ধরে এখানে জন্মের প...
যে মেয়েটি সারাটি ক্ষণ
মিষ্টি করে হাসতে জানে
দু:খ ভুলে সুখের হাওয়ায়
ভাসাতে আর ভাসতে জানে
সবার ভাল চাইতে জানে
আড্ডাতে গান গাইতে জানে
যে মেয়েটির ভাবনাগুলো
এক্কেবারে অন্য..
এই ছড়া সেই "অন্যরকম"
ক্যামেলিয়ার জন্য !
পারতপক্ষে কখনও কোনো ক্লিনিক বা হাসপাতালে যাই না। খুব নিকটজন অসুস্থ হলেও না। যা করার চেষ্টা করি হাসপাতাল-ক্লিনিক কম্পাউন্ডের বাইরে থেকে। ভিতরে ঢুকলেই ফিনাইলের যে গন্ধ, সেটি সহ্য হয় না একেবারেই।
গত রোববার রাতে যেতে হলো ক্লিনিকে। নিকটজনের অসুস্থতায় দেখতে না গেলেও তারা মাইন্ড করেন না, কিন্তু নিজের অসুস্থতায় ক্লিনিকে না গেলে নিজের শরীরই মাইন্ড করে। নানান ছলছুতোয় মনকে এড়ানো গেল...
বাংলা ব্লগিঙের প্রথম যূগে ধুমধারাক্কা লেখা নামিয়ে দিতাম। আন্তর্জালে বাংলায় লিখতে পারাটাই তখন প্রধাণ উত্তেজনা। ক্রমশ দিন বদলালো। ব্লগের নিজের সবখানে। সচলায়তন খুলে বসে বসে পড়ি। কখনো মন্তব্য করি। কখনো শুধু পড়েই যাই। হাত আর চলে না আগের মতো। কারণ এখন আর বালছাল লিখে দিতে যে মন সরে না তা না, কারণ আমি মূলত বালছালই লিখি; বলতে গেলে হাতে আর আগের মতো বালছালও আসে না।
১.
বেশ কিছুদিন থেকে ভ...
“সন্দেহভাজনদের তালিকার প্রথমেই এর নাম, এরই বাসায় জমায়েত হয়েছিলো শহরের দাগী সব ...গুলো, অতএব একে দিয়েই শুরু হবে” - কলিং বেলে আঙ্গুল চেপে কথাগুলো বলতে বলতে ঝিকিমিকি খেয়াল করে ছ’তলার ল্যান্ডিঙ্গে দাঁড়িয়ে হাপরের মতো হাঁপাতে হাঁপাতে গোয়েন্দা বাঁকানাকা ভুঁড়ি, বেল্ট, নোটবই এবং একটি চিবানো ইকোনো কলম মোটে দুটি হাত দিয়ে সামলানোর এক অসম্ভব চেষ্টায় ব্যস্ত।
বেলের আওয়াজে দরজা খুলে দেয় প্র...
এইতো কিছুদিন আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে সর্বশেষ ছাত্রী নিপীড়ন ইস্যুতে মিডিয়ার মাধ্যমে যে তোলপাড়ের খবর আমরা পেয়েছি, সেই উপস্থাপিত খবরগুলোর বস্তুনিষ্ঠতা নিয়েই এবার প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে। এক্ষেত্রে ক্যাম্পাসে আন্দোলনের সময়ে যা ঘটেছে অনেক পত্রিকা ও টিভি চ্যানেল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ঘটনার বিপরীত চিত্রটি সচেতনভাবে ...
এজলাসে আসন গ্রহণের পর বিচারক আইনজীবীদের চেয়ারে বসে থাকা নিজামী ও মুজাহিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাদের আসামির কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াতে বলেন। বিচারকের এ নির্দেশে কিছুটা হতভম্ব হয়েই তারা দুজনে কাঠগড়ায় দাঁড়ান।
বিডিনিউজ জানায় জনাবেরা কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়েছিলেন । তা তারা হতেই পারেন । বাংলাদেশ মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা যেখানে পলাতক 'তাহাদের' সাথে 'হৃদ...
গরু-বাছুর নিয়ে কৃষকেরা ঘরে ফিরতে শুরু করেছে। অন্ধকারের চাদর চরাচর ঢেকে দিয়েছে! কৃষাণীরা ঘরে ঘরে পিতলের প্রদীপ জ্বেলেছে। নবান্নের উৎসব পার হয়েছে কবে! ক্ষেতে নতুন ফসলের বীজ বোনার সময় এখন। সব জমিতে লাঙ্গল চলছে। গোল্লাছুট খেলার মত কোন জমি নেই। তাই বৈরাগ্যার মাঠে দাঁড়িয়াবাধা খেলছি।
মাঠের মাঝখানে বটগাছটায় পাখিদের কলকাকলী আর আমাদের চেঁচাম...
চিন্তার প্রগতিশীলতা আর কর্মের প্রগতিশীলতার সংঘর্ষ
লেখাটার জন্য একটা সাবটাইটেলের প্রয়োজন ছিলো, সেটাই উপরের গাঢ় অক্ষরে লেখা। এই পোস্টে আসলে সমকামিতাকে পটভূমি ধরে চিন্তার সুশীলতা আর কর্মের সুশীলতার মাঝে পার্থক্য থাকতে পারে কিনা সেটা নিয়ে কিছু "ফুড ফর থটস" সবার সাথে শেয়ার করতে চাই।
সাবটাইটেল থেকেই বোঝার কথা, তাও পরিস্কার করেই বলি, যখন কোন বিতর্কিত বিষয়ে আপনার মতামত চাওয়া হয়, ত...