পথের দু প্রান্তেই দু’টি পা-
একবার শুরু থেকে
আরেকবার শেষ হতে করি যাত্রা,
ঘুরে ঘুরে একই অবস্থানে এসে
--থেমে যায়;
যেনো একটা বৃত্তের কেন্দ্র কে ঘিরে পৌণ:পূণিক আর্বতন,
তবুও আমার পরিভ্রমণ শুধু মাত্র পরিধিতে;
বৃত্তের উংসভূমি কেন্দ্র
কিন্তু আজো তাকে খেঁfজা হয়নি সমাপ্ত
দুই পা দুই প্রান্তে
রেখে আমি দঁfড়িয়ে-
পথের শুরুতে অথবা
পথের শেষে
অন্যথায় পথের মাঝে......
দঁfড়িয়ে,
আর দৃষ্টির সীমানায় পরি...
বহুদিন থেকে শুনে আসছি, বিদেশ থেকে বহু সচল দেশে আসছে এই ডিসেম্বরে। এবং তারা এমন এক আড্ডার আয়োজন করবে, যা এর আগে নজু ভাইয়ের বাসায় সংঘটিত ভয়ানক মজাদার আড্ডাকে বহুগুন ছাড়িয়ে যাবে। একটা লম্বা সময় ঢাকায় কাটিয়ে আসলাম। কিন্তু সেই বহু প্রত্যাশিত আড্ডার কোনো খবর নাই। বিফল মনোরথ আমি ফিরে আসি বগুড়ায়।
কিন্তু ওরা আমাকে এইভাবে সারপ্রাইজ দেবে, মোটেও ভাবিনি। গ্রামের বাড়িতে আমি। কারা যেন এসেছ...
অবশেষে হেসে তিনি লুংগিটা খুললেন
লাঙলের ফাল ছেড়ে নৌকাতে ঝুললেন।
হাসিনার সাথে তার ভাগ্যটা গুললেন
প্রেসিডেন্টের গদি চড়ে ঘোরে ঢুললেন।
গণতন্ত্রের চোটে মুখে ফেনা তুললেন
দেশপ্রেমে হাবুডুবু খেয়ে পানি,ফুললেন
আরও কিছু বললেন....
শুনে সেই অনেকেই তালে তালে দুললেন
শুনলেন?
অতীতের সবকিছু আপনিও ভুললেন?
বাঙালী জাতির জন্য আজ একটি বিশাল তাৎপর্যপূর্ণ দিন। আজ মহান বিজয় দিবস। আজকের দিনটি সচলায়তনের জন্যও একটি আনন্দময় দিন। কারণ দেশী-বিদেশী সচলদের নিয়ে (আরো) একটি সচলাড্ডার আয়োজন করা হয়েছে। যা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।
আগামী কয়েক ঘন্টায় ব্লগটি নিয়মিত আপডেট করা হবে। বিভিন্ন মানুষ লিখবেন। তাই আপনারা আমাদের সাথেই থাকুন
ইতিমধ্যেই উপস্থিত হয়েছেন- শিক্ষানবিস, তারেক, আহমেদ...
যুদ্ধের মধ্যে একজন সৈনিকের সামনে চারটি সম্ভাবনা থাকে: অক্ষত অবস্থায় জয়, আহত হওয়া, রণাঙ্গনে মৃত্যুবরণ এবং যুদ্ধবন্দী হওয়া। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন অনিল আথালের ভাগ্যে শেষেরটিই বরাদ্দ ছিল। ১৯৭১ সালের ৫ ডিসেম্বর ভারতের পাঞ্জাব সীমান্তে নিয়তি পাকিস্তানি সৈনিকের চেহারায় এসে তাঁকেসহ তাঁর ছয় সহযোদ্ধাকে বন্দী করে। পরের কাহিনীতে তাই যুদ্ধের উত্তেজনা আর রোমাঞ্চ নেই। রয়েছে জে...
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
কি পোলারে বাঘে খাইলো? শ্যাষ। আইজ থাইক্যা বঙ্গাল মুলুকে মছুয়াগো রাজত্ব শ্যাষ। ঠাস্ কইয়্যা একটা আওয়াজ হইলো। কি হইলো? কি হইলো? ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পিঁয়াজী সাবে চেয়ার থনে চিত্তর হইয়া পইড়া গেছিলো। আট হাজার আষ্টশ চুরাদি দিন আগে ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগষ্ট তারিখে মুছলমান-মুছলমান ভাই-ভাই কইয়া, করাচী-লাহুর-পিন্ডির মছুয়া মহারাজরা বঙ্গাল মুলুকে যে রাজত্ব কায়েম করছিল, আইজ তার ...
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর। দেশ স্বাধীন। চারদিকে জয় বাংলায় শ্লোগানমুখর বাংলাদেশ। বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা নয় মাস ধরে যুদ্ধ করে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার আল-বদর ও জামাতীদের আগ্রাসী নখর থেকে বাংলাদেশকে স্বাধীন করে বিজয়ের পতাকা উড়িয়ে দিল। স্বাধীনতার স্বপ্ন বুকে নিয়ে তিরিশ লক্ষ তাজা প্রাণ রক্ত বিসর্জন করলো। তাদের বুকের রক্তিম রক্তে বাংলার গাঢ়ো সবুজ প্র...
বাংলাদেশের ৩৭ বছর বয়সে শুদ্ধস্বর আজ পা দিলো ১৮তে।সেই কৈশর উত্তির্ণ সময়ের স্বপ্নকে আজো বয়ে বেড়াতে পারছি -এ আমার জন্ম ও জীবনের এক পরম অর্জন।শুদ্ধস্বর নতুন লেখক স্মৃস্টিতে,নতুন চিন্তার বিকাশে এবং ঠিক সময়ে সঠিক কথাটি বলতে পারার সাহসে আগামী দিনেও পথ চলা অব্যাহত রাখবে-১৮ বছর বয়সে এই অঙ্গীকারই করছে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়লাভের পরদিন ১৭ই ডিসেম্বর, শুক্রবার নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসের প্রথম পাতা জুড়ে ছিল পাক বাহিনীর আত্মসমপর্নের দলিলসহ যুদ্ধের নানা খবর। পত্রিকার মূল্য ছিল ১৫ স...
রৌদ্রস্নানে সোনা হয়ে আছে
আঙিনার ঘাসগুলো :
নীল আকাশ
সাদা সাদা মেঘ।
সেই সকালে আমরা কজন
ওদের ভেলায় ভেসে রওনা হয়েছি :
গৃহত্যাগীদের জন্যে মেঘলোকের কোথাও
ঘরবাড়ি- আছে নাকি?
বললো না কিছুই
পরদেশে-পরদেশীমেঘ।
নিরন্তর ভেসে চলা ...
গন্তব্য না জানা মানুষের কথা
মেঘেরা পড়তে পারে না।
মানুষ কী খুব পারে?
রৌদ্রস্নানে আঙিনার ঘাসগুলো সোনা হয়ে আছে :
পাখিরাও স্নানরত সবুজে।
কেউ খোঁজ খবর রাখে ন...