-ভাই কী বাংলা ছবি দ্যাখেন?
এবার বিরক্তির বদলে কিছুটা অবাক হয়েই আমি আমার সহযাত্রীর দিকে তাকালাম এবং সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম ভদ্রলোকের মাথায় কিছুটা সমস্যা আছে। একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে কোন মানুষ সম্পূর্ণ অপরিচিত একজনকে বাংলা স...
সকালগুলো ইচ্ছে করেই যে যার মত। রাঙা প্রজাপতির ডানায় আলতো রোদে মাখামাখি, হালকা হাওয়া শুনছে ভোরের মাতাল করা ডাকাডাকি। আমিও তো জোনাক যেমন, সন্ধ্যে চাঁদের আলতো ছায়ায়, শহর জুড়ে বৃষ্টি চাদর মুড়িয়েছে নরোম মায়ায়।
আজ রাঙা ময়ূর দিন। পেখ...
পাথর
ভ. আলেক্সান্দ্রভ
অফিসে কেউ আমাকে পাত্তা দেয় না কর্মচারী হিসেবে। গণ্য করে না মানুষ হিসেবেও।
অবস্থা বরং ঠিক উল্টো। কর্মচারী বলে গণ্য করে না, মানুষ হিসেবেও পাত্তা দেয় না।
কাঁহাতক আর সহ্য করা যায়! স্থির করে ফেল...
অনুকবিতাগুচ্ছ- ০১
(০১)
চোখের উঠোন জুড়ে গভীর সাঁকো,
কে যে কোন্ পথে যাবে ডুববে কোথায়
চোখও কি জানে তা !
(০২)
দৃষ্টির পাড় বেঁধে চোখের সীমানা দেবে ?
গভীর কলঙ্ক হবে। বৈধতার ঘোড়াটাকে
কী করে খাওয়াবে বলো কেটে রাখা সংস্কারের ঘাস !
(০৩)
নামে...
বিয়ে বাড়িতে তাকে আমরা কালি মাখিয়েছি বড়ো ডেকচির তলায় মুখ ঘষে কিন্তু তাকে অসুন্দর বানাতে পারিনি। কোনো এক কুবুদ্ধিতে সে একবার মাথা ন্যাড়া করে ফেলেছিল তবুও তাকে আমাদের সুন্দর বলতে হয়েছে
তখন পর্যন্ত সে আমরা শব্দের ব্রাকেটে আমাদে...
আজ অনেকদিন পর লিখতে গিয়ে বেশ ভাল রকমেরই অস্বস্তি লাগছে, বিষয়বস্তুরও এতো অভাব (আসল কথা জ্ঞান-গরিমা এতো কম তাই কোন দিক দিয়াই আগাইতে ফারি না) যে কি দিয়ে শুরু করে কি দিয়ে শেষ করব ঠিক ঠাওর করতে পারছি না। তবে এই মুহুর্তে ঘুরে ঘুরে আমাদের '...
২০০৮ এর বইমেলায় আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ কষ্টালজিয়া প্রকাশিত হয়। বিভিন্ন কারণে পরিচিত অনেকের কাছেই বইটি পৌছেনি। কষ্টালজিয়ার প্রথম তিনটি কবিতা এখানে দিলাম। পর্যায়ক্রমে অন্য কবিতাগুলোও সচলে প্রকাশ করার আশা রাখি।
তুইপিডিয়া
...
কথার আছে একশরকম, সবরকমেই বলতে পারা
একটা বিশেষ যোগ্যতা সে--সব মানিয়ে চলতে পারা,
যেমন ধর, মিষ্টি কথায় সব মানুষই তুষ্ট হয়,
নরম কথায় করলে শাসন বাচ্চা ছেলে দুষ্ট হয়,
গরম কথায় তেমনি আবার বাঁধতে পারে গণ্ডগোল...
"ঢিসুম ঢিসুম" "গেলাম গেলাম" এম...
আকাশ ঝলসাতে চায় হৃদয়ের আলো, জ্বলে অন্তর্লোক
ভুলে যাই হৃদয়ের যতো পুরাতন ব্যথা, আছে যতো শোক
মাকড়সার জালের মতো বুকের অলিন্দগুলোতে
ঢাকা যতো আছে সুখস্মৃতি মলিন ধূলোতে
আজ দু'হাতে তাদের টেনে তুলে আনি বুকে
মেলে ধরি সকালের আলো দৃষ্টির ...
ভৈরবী রাগের আলাপের মত, যার শুরুটা হামিং দিয়ে হয়, এমন নিবিষ্ট নিবেদনে অভীষ্ট দেবতার নাম ভজন করলে, সারা মিলতেই হবে! ভ-জ-ন এই একটি শব্দেই পুরোটা গান অনেকক্ষণ ধরে চলছে। পূর্ণিমা রাতে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো হাজার তারার বাতিকে ম্লান করে দেয়...