মদ্যপানানন্দ সত্তর গুণ বেড়ে যায় জামাত করে খেলে। পানাসরে গেলাশে গেলাশে ঠোকা দেয়া ঝংকার সশব্দে প্রকাশ করে সমবেত পানের মহিমা। আর পানপর্বটিকে পরবে পরিণত ...
এই মিঠে-মন্দ রোদ আর বাতাসে পথ হাঁটতে গেলেই গা জুড়িয়ে আসে আরামে। খুব সাদা, অনেক কালো আর আমার মতন বাদামী রঙের মানুষদের মাঝখান দিয়ে অনায়াস দক্ষতায় গা বাঁচি...
আকাশ দিয়ে মানুষ চ'লে যায়,
পড়েও থাকে না কিছুই
কেনো এই অদ্ভুত খেলা?
অন্দর পেছনে রেখে উড়ালের
রীতি কী ক'রে জেনেছে মানুষ?
আকাশ-বারান্দায় অবশেষ থাকরো না কিছ...
বুড়ো হয়ে যাইনি এখনো, তা ঠিক। কিন্তু বয়স একেবারে কমও হয় নি। এখন মাঝে মাঝে পেছন ফিরে তাকানো যায়। মাঝে মাঝে শৈশব কৈশোরের স্মৃতি রোমন্থন করে সুখ-দুঃখের ঝিনু...
শেষ পর্যন্ত পথ শেষ হয়। বত্রিশ নাম্বার কেবিনের সামনে সে যখন পৌঁছায়- ভিতরে ভয়ঙ্কর রকমের কাশি। যখন সে পর্দা ঠেলে ভিতরে পা রাখে- রক্তের বন্যা সেখানে; প্রমা...
১.
ঘোরের মধ্যে দিন কাটছে। হাতে শ'খানেক বড়-মেজো-ছোট কাজ, কিন্তু শেষ করা হচ্ছে না কিছুই। চিরকুটে ছক কাটি, বাস, ঐ পর্যন্তই।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সামনে তাপপরিবহন আর তাপগতিবিদ্যা নিয়ে পরীক্ষা সামনে। কিসুই পড়া হয় নাই। বড় আকারের একটা আন্ডা নিয়ে ফেরত আসার সম্ভাবনা প্রবল। অতীত পরীক্ষাগুলির ফলাফল যাচাই করে তেমনি মনে হয়। প্রফেসর উদার হাতে গোল্লা বিতরণ করেছেন।
হাতেনাতে পরীক্ষা নিয়েও...
[justify]
প্রিয় সদস্য, অতিথি লেখক ও পাঠকবৃন্দ,
অনলাইন লেখক সমাবেশ সচলায়তনে নিম্নলিখিত নীতিগুলি অনুসৃত হবে।
সারা রাত ভরে দেখা স্বপ্নগুলো ভোররাতে লিপ্ত হতে থাকে মৈথুনে- মস্তিষ্কের
খিঁচুনি তাড়া করে বেড়ায়
সত্যি, একদম সারাটা দিন!
আমি যেনো স্বপ্নের দাস!
বিকেল হতে...
রক্তনামা
সবইতো রক্তের খেল
রক্তের ওঠানামা, রক্তের হাসি
কান্নাও যেনো
রক্তের নোনা স্রোত
চোখের কোমর ধরে যেই চোখ নাচে
গ্রীবার কাছাকছি যেই ঠোঁট
যেই শ্ব...
মা, টা টা-মুখে বলছে ঠিকই কিন্তু ভেতরটা যে তার ফেটে যাচ্ছে তা তো কেবল বুঝছি আমি। চোখ ঠোট কুচকায়ে একটু সময় কেবল দাড়ালো -তারপর দাদা ,ভাই সবাইকে রেখেই একাই করু...