অই ব্যাটা তুই ছড়া লিখিস
"কালের ছড়া" নাম দিয়ে
এ'দেশ স্বাধীন করল যারা
এত্তো বেশি দাম দিয়ে..
তোর ছড়া কি পারে তাঁদের
জন্যে শুভ "কাল" দিতে ?
অনাহারী লোকগুলোকে
একটু মোটা চাল দিতে ?
আমার শিশু ক্ষুধার জ্বালায়
আকাশ কাঁপায় কান্নাতে..
তখন জা...
২.১ জামাল
টাকাপয়সা গুনে একটা পেটমোটা ব্যাগে ভরে রাখা আছে। টাকার অংকসহ ব্যাংকের ডিপোজিট স্লিপও তৈরি। টাকাগুলো ব্যাংকে জমা করে দেওয়া সকালের প্রথম কাজগুলোর মধ্যে একটা। দরকার নেই, তবু নিজে আরেকবার গুনি। আগের রাতের গোনাগুন...
বিদেশে প্রবাসী বাঙ্গালিদের অনেক মজার কাহিনী আছে। এখান থেকেই কয়েকটি আজকে সচলায়তনের সাথে শেয়ার করছি।
এক
এক বাঙ্গালি পরিবার আমেরিকায় নতুন এসেছে। পরিবারের কারোরই পড়াশোনা বেশিদূর না। তাই প্রাথমিক অবস্থাতে আমেরিকান ইংলিশের সাথ...
ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে আসতে চেয়েছিলাম তোমাদের পাড়ায়
পথে বাধ সাধলো খরার উত্তাপ। চৈত্র ও যে নিজস্ব চ্যানেল
খুলে বসে আছে , তা আগে জানা ছিল না আমার।
কালো ছাতার ছায়া দখল করেছে ধূসর ডিশ নেটওয়ার্ক
দিঘীগুলো বেদখল হবার পর , যথাস্থানে সুই...
১।পতন
সজনে ডাটায় ঝুলে ছিলাম এতদিন
-ফল হয়ে
টুপ করে ঝরে যাব একদিন
ভুলেও ভাবিনি কোনদিন।
২।যে শহরের তরুণীরা মানুষ ভেবে শবের দিকে হাত বাড়ায়
হাস্নাহেনার গন্ধ বুকে নিয়ে যারা ঘোরে এলোমেলো
এ শহরের তরুনীরা তাদের অপাক্তেয় ভাবে
শীতের...
সাম্প্রতিককালে সচলায়তনে খুদে গল্পের জোয়ার দেখে বড়োই উজ্জীবিত বোধ করছি। ধুলোর পুরু স্তরের নিচে পড়ে থাকা সংগ্রহটি বের করেছি আবার। ধুলো ঝেড়ে ফেলেছি। এখন ঝেড়ে ফেলতে হবে আলস্য। বেজায় কঠিন সে কাজ...
(খুদে রসগল্পের এই সিরিজে প্রকাশ...
অর্কুটের পোস্ট-মর্ডাণ কবিতা কমিউনিটিতে একটা কবিতা খেলার শুরু করেছিলাম। খেলাটা ছিলো মাকে নিয়ে কবিতা লেখা, নিজের ছোট ছোট সুন্দর অনুভূতি দিয়ে মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ। একটা লাইন দিয়ে খেলাটা শুরু করি আমি, পরে অনেকে তাতে আরো বেশ...
ক্যাথলিক খ্রীষ্টানদের আমৃত্যু বন্ধন কিংবা ভারতীয় হিন্দু বিবাহের জন্ম-জন্মান্তরের বন্ধন হিসেবে মুসলিম আইনে বিবাহকে দেখা হয় না। জন্ম-জন্মান্তরের দাসত্ব কিংবা দায়বদ্ধতা থেকে বৈবাহিক সম্পর্কে নারীকে মুক্তি দিয়েছে ইসলাম। ইসলা...
আমাদের হেডস্যার খুব সৌখিন লোক ছিলেন। ঠিক করলেন, একটা উপকরণ প্রদর্শনী মেলার আয়োজন করবেন। যেই ভাবা সেই কাজ। একটা উৎসব উৎসব সাড়া পড়ে গেল সবার মধ্যে। যে যা পারে, যেভাবে পারে বিভিন্ন উপকরণ যোগাড় করতে থাকল। এত বড় একটা ব্যাপার, পাড়ার বড় ...
কাঠফাটা রোদে দর দর করে ঘামতে ঘামতে বাড়ী ফিরলেন মাজেজুল আলম। রাস্তার ময়লা, মানুষ, ড্রেন, খানাখন্দ পেরিয়ে একটা পথ হাঁটতে দম বেরিয়ে যায়। তারপরও আসা যাওয়ার ভাড়া মিলিয়ে বাসভাড়ার সাত টাকা বাঁচানো এই দুর্দিনে খুব দরকার। বাড়ীর কাছাকাছ...