Archive - 2008 - ব্লগ

November 25th

হালাল চিকেন !

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১১/২০০৮ - ১:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হালাল চিকেন !
নন্দিনী

একদিন পাশের এক সুপারমার্কেটে গেছি । সাপ্তাহিক গ্রোসারী কিনবো । জিনিষ পত্র সব প্রায় কেনা শেষ । দু’একটা আইটেম বাকী আছে । চকলেটের আইলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, মেয়ের জন্য চকলেট কিনবো, একটা প্যাকেট ট্রলিতে রেখে মাথা তুলতেই মনে হলো কে যেনো একজন চট্ করে সরে গেলো । অদ্ভুত লাগলো ব্যাপারটা ! বাদিকে মাথা ঘুরাতেই দেখি একজন দেশী ভাই সামান্য দূরত্ব বজায় রেখে আড় চোখে আমার ট্...


তোর

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১১/২০০৮ - ১২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(আবারো অনেক দিন পরে। লেখাটা লিখতে গিয়ে মনে হল...ধুর! কিছু মনে হল না...যাই হোক লিখে ফেললাম...আত্মপক্ষ সমর্থন না করে কবিতা করি...)

তোর-
নাক বলে, চোখ বলে,
চোখের পলক বলে,
নখ বলে, হাত বলে,
টিপ সেজে চাঁদ বলে,
মেঘ ঘন চুল বলে,
ঝুল কান-দুল বলে,
মায়াময় মুখ বলে,
সমুদ্র বুক বলে,
প্রকাশ্য তিল বলে,
হাসির মিছিল বলে,
রূপালি নুপুর বলে,
চলন মধুর বলে,
ক্ষীণ দেহের গড়ণ বলে,
ঘুম শ্যামলা বরণ বলে-
আমি নাকি তোর যোগ্য না!
...


ইচ্ছে ঘুড়ি- ০৩ (একটি বিরিসিরি ভ্রমণ...)

রায়হান আবীর এর ছবি
লিখেছেন রায়হান আবীর (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১১/২০০৮ - ১২:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১...

ঘর থেকে দু' পা ফেলে আশুলিয়া কিংবা ফ্যান্টাসী কিংডম যাওয়ার তিনদিন আগে থেকেই, পোলাপান সবাইকে সেটা জানান দেয় ফেসবুকের কল্যানে। এসে আরেকদফা। বেলা এগারোটায় জিহাদ ফোন করে একঘন্টার মধ্যে বিরিসিরি যাওয়ার প্রস্তাব দিতে শুরুতেই আমার মনে আসলো আগের কথাটা। ইসস!! এতো সুন্দর একটা জায়গায় যাচ্ছি, অথচ মাইক দিয়ে জানান দিতে পারলাম না। আমার কাছে পয়সা-পাতি কখনোই তেমন একটা থাকেনা। কিন্তু সেদিন (...


সমস্যা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১১/২০০৮ - ১২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই ঢুলুঢুলু চোখে পানি গরম বসাই।তারপর হাত মুখ ধুতে চলে যাই।কেমন যেন সারা শরীরে ঘুম ঘুম ভাবটা লেগে থাকে।ফিরে এসে খুব অল্প পানিতে দুইটা টিব্যাগ ফেলি।অনেকখানি পাউডার মিল্ক আর একেবারে ডলোরাস আমব্রীজের মত তিন চামচ চিনি দিয়ে কড়া চা।

বিকালের এই চা বিলাসের সময় কেউ গল্প করতে এলে অথবা ফোন এলে একটু বিরক্ত হই।এইভাবে ভালোই চলছিল।কিন্তু হঠাৎ করে মার্কেট থেকে ডানোর প্...


ইহা কাজের কথা নয়

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ২৪/১১/২০০৮ - ৮:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চল্লিশার প্রভাব কিনা জানি না, সাদাকে কালো বলিয়া ভ্রম হইতেও পারে। তথাপি যাহা দেখিতেছি তাহার জন্য মনটা হু হু করিয়া উঠিল। এইরকমের বিরল হইয়া যাওয়া দৃশ্য কতোকাল যাবৎ দেখিতেছি না ! ছয়-সাতটি বছর তো গত হইয়াই গেল !

সুরমার ব্যঞ্জনা মাখিয়া চক্ষু দুইখানা উজ্জল হইল কিনা কে জানে। ভক্ত আশেকান কর্মী সমর্থক বেষ্টিত হইয়া ধবধবে পোশাক পরিয়া তিনি বয়সকে দমাইয়া রাখিয়া যেইভাবে মহল্লার সদর রাস্তাটিক...


দেখেন আমিও ছবি তুলতে পারি

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ২৪/১১/২০০৮ - ৭:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

small

ছবি ১: মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে...

small

ছবি ২: খেজুড় গাছে হাড়ি বাঁধো মন

small

ছবি ৩: এই ছবিটা পাতার না রোদের তা ভেবে পাচ্ছি না...

small

ছবি ৪: নানী পুকুরে কাপড় ধুচ্ছিলো... আমি তুলছিলাম সেই ছবি। আর আমার দিকে আড়চো...


বর্ণ মিছিল!

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: সোম, ২৪/১১/২০০৮ - ৭:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৌরহিত্যের মিথ্যা মন্ত্রে চুপ করে শোক করাই নিয়ম
রাম নাম সত হে, মিথ্যার পৌনঃপুনিক উচ্চারণ।
প্রিয়ার যোনীতে যোদ্ধার র্বীজ স্খলনে যে সুখ
তা কবি কোথায় পাবে!
মঙ্গা পিড়ীত মানুষের অনাহারে
বিদ্রোহী হাত, ভাতের লোকমা মুখে পৌঁছায় না।
শিশুর মুখ থেকে মাও(স্তন) তুলে পাশ ফেরে
যুবতী এগিয়ে দেয় নিতম্ব
পুরুষত্তোম লিংগের নাগালে।
বেঁচে থাকার কুহক কেড়ে নেয়
বিদ্রোহের সব শক্তি।
বর্ণমালার তুলিরেখ...


November 24th

একটি অনুগল্প : সততা

কীর্তিনাশা এর ছবি
লিখেছেন কীর্তিনাশা (তারিখ: সোম, ২৪/১১/২০০৮ - ৪:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সরকারী কর্মকর্তা ইকবাল সাহেব সকালে অফিসে এসেই তার টেবিলে একটা শাদা খাম পড়ে থাকতে দেখলেন। খামটা খুলে বিরক্তিতে তার চোখ মুখ কুঁচকে গেল। সেখানে দশ হাজার টাকার একটা ক্যাশ চেক আর এক টুকরো ছোট কাগজে একটা ফাইল নম্বর লেখা রয়েছে। দেখেই তিনি বুঝলেন ঘুস দেবার এটা নয়া তরিকা। বি সি এস পাশ করে অনেক চড়াই উৎরাই পেড়িয়ে এক মাস হলো তিনি কাজে যোগ দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই তার সততার খ্যাতি ছাড়িয়ে পড়েছে বি...


শাশ্বত কবিতা

পলাশ দত্ত এর ছবি
লিখেছেন পলাশ দত্ত (তারিখ: সোম, ২৪/১১/২০০৮ - ৩:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবিতাগুলির ভাষান্তরিত পাণ্ডুলিপিটি নিজের সঙ্গে বেশ ক’দিন বয়ে বেড়িয়েছিলেন উইলিয়াম বাটলার ইয়েট্স্। ট্রেনে-বাসে-রেস্টুরেন্টে ব’সে পড়েছেন দিনের পর দিন। আর সামনে অপরিচিত কোনো মানুষ পড়লেই লুকিয়ে ফেলেছেন সযতনে। তিনি চাইছিলেন না যে কেউ টের পাক ওই কবিতাগুলি তাকে কী অসম্ভব নাড়া দিচ্ছে। কবিতাগুলি কেনো তাকে এতোটা আলোড়িত করছিলো তার একটা কারণও অবশ্য খুঁজে পেয়েছিলেন তিনি : সারা জীবন ধ’...