শিমুলকে চিনতাম লেখার মাধ্যমে। সামহোয়্যারে ওর লেখা পড়তাম। পরে সচলায়তনে। কারো লেখা পড়লে আমার মনে মনে লেখকের একটা ছবি আঁকা হয়ে যায়। আমি যেনো শিমুলকে স্পষ্ট দেখতে পাই – মাঝবয়সী লম্বা চওড়া ফ্যামিলি ম্যান। আমি খুব সম্মানের সাথে ওকে “শিমুল ভাই” সম্বোধন করতে থাকি। শিমুলও মজা পায়। ও মন্তব্য করতে থাকে “অমিত ভাই” সম্বোধনে।
সেই ভুল ভাঙে অল্পদিনেই। জানা যায় আমরা এ...
ছোট থাকতে মনে পড়ে, কিভাবে ভোর হতে না হতেই চোখ কচলে চলে যেতাম রান্নাঘরে মায়ের কাছে। যেখানে মা ভাজত নানারকমের সব পিঠা, চিতই, পাটি-সাপটা। কুয়াশাভোরে ফুইয়ে ফুইয়ে পিঠা শেষ করেই ছুট বাইরে! আকাশ ভর্তি ঘুড়ি ! চক্ষুদার, কাছিম আরো কত। দৌড়ে উঠতাম পারভেজদা দের ছাদে। ততক্ষনে শুরু হয়ে গেছে উড়াউড়ি ! আমি কম উড়াতাম, নিজের নাটাইও ছিল না। কিন্তু সব কিছুতেই হাত ছিল আমার। চুর ধরা, মাঞ্জা দেয়া থেকে, লগি দি...
কবিতা লিখতে লিখতে প্যাচপেচে কাদা ও মার্সগ্যাসযুক্ত জলাজংলা পেরিয়ে গিরগিটির সামনে পড়েও তেমন অস্বস্তি হয় নি, ভরদুপুরে যেদিন ‘যৌনতা’ বিশেষ্যের সামনে গিয়ে পড়লাম, চিনতে শিখলাম ওর ক্রিয়াভিত্তি, সেদিনই উঠল গা-টা কাঁটা দিয়ে, লজ্জায় এমন জবুথবু অবস্থা হলো যে স্কুল-মিস্ট্রেসের চোখের দিকেও তাকানো গেল না
সেসব দিনে আপনজন থেকে পালিয়ে আমার নিগূঢ় ভূতের সাথে লড়ে যেতে হতো নিশিদিন, সবাই শুধু জ...
(আজ সচল শামীম ভাইয়ের জন্মদিন। শুভেচ্ছা জানানোর আগে এই সুযোগে কিছু কথা বলে নেই)
আমার ব্লগিংয়ে হাতেখড়ি ইয়াহু ৩৬০ তে। বাংলা কমিউনিটি ব্লগিংয়ের জগতের সাথে তখনও তেমন পরিচয় হয়নি। ৩৬০ তে খুব কাছের বন্ধুরা ছাড়া কেউ কাউকে তেমন একটা ঘাটায় না, ছাইপাশ যা লেখি প্রায় সবাই ‘ভালো’ বলেই চলে যায়। শুধু একজন মানুষ ছিলেন অন্যরকম। তিনি শুধু খুশি করার জন্য ‘ভা...