(লেখাটি একেবারেই গেমিং নিয়ে, আর ইংরেজি ইত্যাদির পরিমান যাচ্ছেতাই রকমের বেশি, তাই নিজের পাতায়ই ছাপাচ্ছি। আপডেট হতে থাকবে।)
১
আমার কিছু কিছু 'ফেজ' যায় মাঝে মাঝে, দুনিয়া থেকে নিজেকে সম্পূর্ণভাবে ডিসকানেক্টেড রাখতে দারুণ লাগে। এগুলি সাধারণত হয় খুব ভাল কোন বই পড়লে বা গেম খেললে - সেরকম বড় ধরনের। রবার্ট জর্ডানের ১১ পর্বের বিশাল 'হুইল অফ টাইম' সিরিজ পড়ার সময় হয়েছিল, আবার জর্জ আর আর মার্ট...
সারারাত ধরে তুষার ঝরছে, নৃত্যপরা অপ্সরাদের মতন নেমে আসছে আকাশ থেকে মাটিতে। জলের উজ্জ্বল সন্তান। চিকমিকিয়ে উঠছে বৈদ্যুতি আলোয়। মাটির উপরে, ঘাসের উপরে, পথের উপরে, ছাদের উপরে, গাড়ীর উপরে, ঐ দীর্ঘদেহ পাইনের পাতার গোছার উপরে, ঐ মস্ত ছড়িয়ে থাকা ওকের ডালপালাপাতার উপরে জমা হচ্ছে শুভ্র তুলার মতন, সাদা ফুলের পাপড়ির মতন।
তুষারপাতে শব্দ থাকে না, ঐ নি:শব্দ সৌন্দর্য কেবল পরবাসী মনকে মনকেমনে...
কারে যেন খুজে ফেরে
উদাসী চোখের নদী।
জানি, সে তুমি।
পৌনঃপুনিক ফিরে আসে বিশ্বাসঘাতক রাত্রির মায়া-
আলেয়ার পিদিম জেলে ডাক দিয়ে যায়
সেইসব রাত্রির কোলাহল!
শুধু তুমি আসনা!
তুমি ডাকনা!
অথচ তোমার তরে কী নিদারুন আর্তি আমার
চোখে,হৃদয়ে,মনে ও মননে;
মস্তিস্কের প্রতি নিউরনে।
১৯/১১/০৯ইং
##আকাশলীনা##
যারা সারাক্ষণ মহানন্দে থাকেন, যাদের লাইফে বোরিংনেস বলে কিছু নাই, তাদের আনন্দ-উল্লাস মাটিতে নামায় আনতে আমার এই লেখা!!নিজ দায়িত্বে পড়ুন, বোরিং ফিল করুন এবং অন্যকে বোরিং ফিল করতে উৎসাহ দিন !!
এই লেখার শানে নুযূল হচ্ছে আমার ফাইনাল এক্সাম! এক্সাম শুরু হলেই আমি যেই সব বই খাতা নিয়ে পড়তে বসি ঐগুলা লেখালেখি, কবিতা ইত্যাদিতে ভরে যায়! তাই আমার আর পড়াশুনা হয় না! ক্যাম্নে হবে? খাতায...
একদিন যদি সত্যিই দেখা হয়ে যায়
যেমন কখনো কখনো সত্য হয় রুপকথা ,
আমরা দু’জন- হঠাৎ কোথাও- মুখোমুখি।
বহুকাল ধরে যাকিছু জমানো বরফ,
কথা, অভিমান, অথবা বুকপকেটে
নিয়ে ঘোরা জগদ্দল পাথরের মতো
বহু প্রাচীন প্রশ্ন কোন এক,
ইলিশের মসৃন পেটের মতো
স্মৃতির গহন থেকে যদি ছলকে ওঠে -
বর্তমানের রৌদ্র স্নানে।
অথবা এমনও কি হতে পারে
(মাফ করো, পৃথিবীতে কতো অলৌ্কিক
আর অসম্ভব ঘটনাইতো ঘটে)
যে তোমারও আছে কিছু ...
১
সারাটা দিন ধরেই কুয়াশায় ঘেরা ঘোলাটে একটা আকাশ বসে বসে কি করছে কে জানে। মফস্বলের সময়গুলো ঢাকার থেকে অনেক বেশি আলাদা, জনমানুষের জোয়ার-ভাঁটায় ঢাকায় অলস চিন্তা-ভাবনা বিশেষ পাত্তা পায় না, অথচ এখানে একটু অবসর পেলেই হানা দিয়ে বসে, কড়া নেড়ে জানতে চায় মনের কুশল।
অগ্রহায়ণ শেষ হয়ে আসছে। এসময়টা আমার মনে হয় বছরের সবচেয়ে বিষণ্ন সময়। শীতের রুক্ষতা আসেনা পুরোপুরি, তবে প্রকৃতি স্থবির ...
০
প্রথম বাইসাইকেল পেয়েছিলাম (নাকি সাইকেলটাই আমাকে পেয়েছিল) পাঁচ বা ছয় বছর বয়সে । এর পর প্যাডেল মারতে মারতে পার করে ফেললাম প্রায় দশ বছর । এর মধ্যে আমি কলেবরে বেশ খানিকটা বড় হয়ে উঠেছি, সেই সাথে সাইকেলও । শেষ সাইকেলটা চালিয়েছিলাম মেট্রিক পরীক্ষার পর কিছুদিন পর্যন্ত । এরপর ঢাকায় পাকাপাকি ভাবে থাকতে চলে আসি । ঢাকাবাসী হওয়ার জন্য টাকার হিসাবের বাইরে যেসব মূল্য শোধ করতে হয় তারই একটা হ...
পেছন থেকে ডাক দেবেন না
আমার একদন্ড সময়
বাজে খরচের সুযোগ নেই।
পেছন থেকে ডাক দেবেন না
আমার পেছন ফিরে তাকানোর
জো নেই।
পা চালিয়ে সামনে না গেলে
হয়তো পেছনের মতো
আমার সামনেটাও একদিন
পেছন হয়ে যাবে।
পেছন থেকে এভাবে আর
কখনও ডাক দেবেন না।
গতি-দাহ নিয়ে সন্দিহান চোখে; সেও আসতে পারে এমন কথা কাউকে বলা যাবে না দু-জনের সন্দেহে; এরকম চিন্তায় আমাদের সম্পর্ক মিশে যেতে পারে আ-ছোঁয়া ভ্রমর বাতাসে রূপকথার স্মৃতি বলতে আসিনি, যা বলবো শুধু নিজের কাহিনী
ব্যাপারটা অনেকটা সেরকমই। আমার অবস্থা কাদম্বিনীর মতোই। ঘরে বসে দুই কন্যা সামলাচ্ছি। একটার বয়স দুই বছর এক মাস, আরেকটার সাড়ে তিন মাস। বড়টার বানরামির কথা আর নাই বললাম, কিন্তু ছোটটা শুয়ে থেকেই বাপমাকে যে পরিমাণ ব্যতিব্যস্ত রাখছে, তাতে ভবিষ্যতে সে যে বড় বোনকেও ছাড়িয়ে যাবে না, এরকম কথা নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যাচ্ছে না কিছুতেই।
আমরা আবদুল্লাহ পার্টি গালফ এয়ারের হোস্টেসদের নানা আবদার আর প...