চিকচিক। পানির ওপর সোঁ সোঁ শব্দে ডানা মেলে উড়ে যাচ্ছে বালির চর, নাক বরাবর, দৌলতদিয়া। গোয়ালন্দ বলতেই স্টিমারের ভোঁ, যেমনটা লেখা থাকে ইতিহাস বইতে, আর সেই ইলিশের স্বাদ ক্রমশ মনে হচ্ছে জেমস জয়েসের পেটেন্ট নেওয়া তামাদি মাল।
হায় রে, ফেরীতে এখন গান বন্ধ।নিঃশব্দ ঝালমুড়ির ওঠানামা মোমের সরোদ বাজানোর মতই ক্ষীণ, হ্রস্ব ও গম্ভীর।জরুরী নামাজ সেরে নিচ্ছেন দুই-চার জন। আর যারা পরবর্তীতে ইতিহা...
- তোকে একটা গল্প বলি। শুনবি ?
- হ্যাঁ, শুনবো। বল।
- এক গ্রামে একটা ছেলে ছিল। বছর দশ বারো বয়স হবে। ছেলেটা ছিল ভীষণ দুরন্ত আর সাহসী। দস্যিপনায় সারা গাঁয়ে তার জুরি মেলা ভার। তার সাহসের বর্ননা শুনলে তোর বিশ্বাস হতে চাইবে না।
- সে কী রকম ?
আমার অকিঞ্চিৎকর অনুবাদের অনেক প্রশংসা জুটেছে। তা প্রশংসায় কে না খুশি হয়? কেউ কেউ আবার এমন খুশি হয় (যেমন আমি) যে সিনেমার গাড়ি থামিয়ে এক পিস অনুবাদ পোস্ট করে দিলাম। মেপেজুপে অনুবাদ নয়, অনেক নিয়মই ভাঙা হয়েছে, সে অনুবাদকেরই অক্ষমতা।
কবি খ্যাতনামা কেউ নন, এড্রিয়ান ওয়াল্টার নামের অখ্যাত এক কিশোরী। আন্তর্জালেই পড়া, তাই লিঙ্কটাও দিলাম এখানে।
আর পর...
ভ্রমণে বেরোলেই অপরিচিত মুখগুলোকে কেন আমার পরিচিত মনে হয়? এমন না যে এটা আজকেই ঘটছে। আমি আগেও খেয়াল করেছি, সহযাত্রীদের, অপেক্ষমাণ মানুষের মুখ আমার কাছে আপন মনে হয় খুব। অথচ সেই মুখটাকেই এই স্টেশন, প্ল্যাটফর্মের বাইরে দেখলে আমি ফিরেও তাকাতাম না! ঘরের বাইরে বেরিয়ে আমি কি কিছুটা বিপন্ন হয়ে পড়ি? এজন্যে অচেনাকেও আপন মনে হয়? অথবা আমি একটু সাহসী রোমাঞ্চপ্রিয় হ...