এত স্পষ্ট কথায় কবিতা হয়না।
তবে চাইনা বলেই পারব না।
আভাস ইঙ্গিত আড়ালের জল্পনা –
ছানি পড়া চোখের ভাষায় ন্যাকামি চলেনা,করুণা তবু –
আমার হাতে সময়ের ভরসা আর
ভরসার সময় সীমিত খুব।
তোমায় সম্ভোগ শেষে চুমু খেতে চাই
তোমার পঞ্চম প্রজন্মের স্তনে।
সুদীপ্ত...নামটাই থাক
ভ্রমণে যাওয়ার পূর্বে কেউ-কেউ লিখে ফেলে সর্বনাম
ক্রিয়াবোধ লুপ্ত হলে এইসব কথাসর্বস্ব ভ্রমণকাহিনী
রহস্য করে ঢুকে যাচ্ছে অরণ্যরাত্রির দিকে--
এক-একটি ভ্রমণ তাই বার-বার গাঢ় কুয়াশা ভেদ করে
মোড় নিচ্ছে রহস্যকাহিনীর দিকে--
অফুরন্ত জ্বর আজ
দৃশ্যত কিছু মেঘখণ্ড ঝুকে আছে শিয়রের দিকে--
আড়ালে কাব্যজিজ্ঞাসা
অচল হয়ে চলে এলুম সচলের আড্ডায়
চোক্ষে মুখে আন্ধার দেখি
পড়ে গেলুম গাড্ডায়
হিংসুক চোখ ওঠে থেকে থেকে টাটিয়ে
এক দিন আমি ও লিখে দেব ফাটিয়ে
কাজ কাম রেখে সব লিখি পড়ে ঝাপিয়ে
আব ঝাব লেখা পড়ে লোকে ওঠে হাপিয়ে
বাঁদরের হাতে তাই দিতে নেই খন্তা
আকামের ধাড়ী সে গো , শান্তির হন্তা।।
[লেখাটি 'মে দিবসে' দিতে পারি নি সেটা কি আমার দোষ ! সময়মতো মশলা-পাতি জোগাড় করতে পারিনি, তো আমি কী করবো !]
১৮৮৬ সালে শিকাগোর হে মার্কেটে দৈনিক শ্রমঘণ্টা কমিয়ে দিনে আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে বিক্ষুব্ধ মিছিলে পুলিশের গুলিতে নিহত শ্রমিকদের আত্মত্যাগকে সম্মান জানাতে বিশ্বব্যাপি পহেলা মে’র দিনটিকে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে বেছে নেয়া হয়।
[img=small]http://photos-g.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc1/hs017.snc1/4228_1143641224088_1019208663_413894_7289496_n.jpg[/...
০১.
সন তারিখে ভুল হতে পারে , তবে প্রায় দশ বছর আগের কথা । শ্যালেতে এক রাতে সঞ্জীবদা বললেন - সায়মন ড্রিং এর ইন্টারভিউ নিতে পারবি ?
- কী বিষয়ে ইন্টারভিউ ?
-বিষয় কোন ব্যাপার না । আমি চিন্তা করে দেখলাম এই দেশে তুই আর আমি , এই দুই মিডিয়াবাজ শুধু সায়মন ড্রিং এর সাথে দেখা করিনি । এখন তুই যদি দেখা করে আসিস , তাহলে পুরা বাংলাদেশে আমিই হব ওয়ান এন্ড ওনলি । হা : হা: হা: ।
রঙ করে বললেও কথাটা সত্যি ছিল । তখন ...
এক দঙ্গল ছেলেমেয়ে, মুখে চুন, কালি, চুন-হলুদ মিশিয়ে লাল রং বানিয়ে সেটা মেখে, পাটের “ফেউসা” দিয়ে দাঁড়ি-গোঁফ বানিয়ে, ছেঁড়া কাপড় বা চটের আলখাল্লা পরে এ বাড়ি থেকে ওবাড়ি যাচ্ছে, তাদের মাঝে এক কুমারী, কলাপাতা দিয়ে মোড়া, পাড়ার বউঝিরা আগে থেকেই তাদের চালের কোণায় কুলো গুঁজে রেখেছে, সবাই জানে, আসবে “দ্যাওয়া-নামানিরা”।
উঠোনের কোণে রাখা এক হাড়ি জল, দুষ্প্রাপ্য জল, চৈত্র মাস। গ্রামের পুকুরগুলো ...
(প্রাক কথনঃ গত বছর এই দিনে সচল হয়েছিলাম। আর সচলেরা যা ইচ্ছে তাই পোস্ট করতে পারে কোন রকম মডারেশন ছাড়াই। তাই, সচল হওয়ার সুবিধা পুরোপুরিভাবে কাজে লাগিয়ে এক বছর পুর্তি উপলক্ষ্যে একটা উত্তরাধুনিক কোবতে লিখে ফেললুম। খোদার কসম, দ্বিতীয় বর্ষপূর্তির আগে আর কোবতে লিখব না)
হঠাৎ একদিন এক সুন্দরী বললো আমায় এসে
জীবন আমি দিয়ে দিব তোমায় ভালোবেসে।
কিন্তু এমন কথা তো রোজ কত মেয়েই বলে
সবার কথা ...
বউকে আপিসে দিতে যাইতেছিলাম। হঠাৎ জানলা দিয়া চাইয়া দেখি, আমাগো অরূপদার টাক দেখা যায়! সাথে সাথে আর কি, মোবিল বাইর করিয়া দিলাম কিলিক!
শুভ জন্মদিন গুরু! আজ অবধি বেঁচে থাকলে আরো চমৎকার কিছু উপহার পেতাম আপনার কাছ থেকে।
মন ভালো না ক'দিন থেকেই। কিচ্ছু ভাল্লাগে না। কিচ্ছু না।
কাল রাত থেকেই উথাল পাথাল। আমাদের এখানে লোডশেডিং হয় আধাআধি। এপাশে ইলেকট্রিসিটি চলে গেলেও বাউন্ডারির ওপাশের আলো দেখতে পাওয়া যায়। কাল রাতে হঠাৎ করে পুরো পৃথিবীই অন্ধকার হয়ে গেলো। এপাশে নেই। ওপাশে নেই। নেই রাস্তার নিঃসঙ্গ লাইটগুলোও। কি অদ্ভুত সর্বগ্রাসী অন্ধকার ! ঠান্ডা আর গরম বাতাসের পিঠাপিঠি দৌড় চললো কিছুক্ষণ। যেন কে আমা...