ঢাকা গিয়েছিলাম কী এক কাজে। বিকেলের ট্রেনে ফিরছিলাম চট্টগ্রাম। সীট খুঁজে নিয়ে হাতের ব্যাগটা মাথার উপরের ষ্টীল তাকে ছুঁড়ে দিয়ে পত্রিকা কিনতে নামলাম নীচে। যাত্রায় আমি সবসময় একটা ম্যাগাজিন কিনি এবং সেটা ওখানেই ফেলে আসি। গাড়ীতে ম্যাগাজিন পত্রিকা অহরহ হাতবদল হয়, হারিয়ে যায় সহজেই। তাই কখনো সিরিয়াস কিছু কিনিনা।
সেবারও একটা আনন্দধারা বা তারকালোক, এক বোতল ডানকান পানি আর পাঁচটা বেন...
অনেককাল আগের কথা। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। ক্লাসে মোট ছাত্র–ছাত্রী ৩৬ জন। ক্রিস্টালোগ্রাফি কোর্সের ল্যাব ক্লাসে আমাদের মাইক্রোস্কোপ নিয়ে কাজ করতে হয়। সুবিশাল ক্লাসরুমের চারপাশের দেয়াল ঘেঁষে টেবিল পাতা আছে। আমরা হাজিরা খাতায় নাম সই করে মাইক্রোস্কোপ তুলে নিয়ে দৌড়ে গিয়ে জানালার সামনে রাখা টেবিল দখল করি। জানালার সামনে বসার দুটো সুবিধা। এক – রাস্তা দ...
চাকরির সুবাদে মাঝে মাঝে এখানে ওখানে ট্রেনিং করতে যেতে হয়। সে সব ট্রেনিং-এর প্রত্যেকটার জবরদস্ত সব নাম - কমিউনিকেশন স্কিল, এক্সিলেন্স ইন অপারেশন, টাইম ম্যানেজমেন্ট, টিম বিল্ডিং, লিডারশিপ আরো যে কত কী তার হিসেব নেই। তো এসব ট্রেনিং-এ আর কিছু না হোক মাঝে মাঝে মজাদার সব গল্প শোনা যায়।
এসব গল্পের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে - প্রতিটা গল্পেই শিক্ষনীয় কিছু মেসেজ থাকে। আর গল্পের আকারও বেশ ছোট, যাতে অ...
(সমাধান পাওয়ামাত্রই পোস্ট প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে ফেলা হবে)
একটু আগে অভিজিতের মার্ক্সবাদ কি বিজ্ঞান লেখাটি প্রিন্ট নিতে গেলাম। কিন্তু ফন্টগুলো খুব বড় বড় এবং শব্দগুলো একটির গায়ে আরেকটি এমনভাবে পাশাপাশি ও উপরেনিচে লেপ্টে রইলো যে, মনে হলো তারা একে অপরের স্বামী-স্ত্রী। সঙ্গতকারণেই তাদের পড়া গেল না এবং এভাবে লেপ্টে থাকাদের শকুনচক্ষু দিয়ে দেখাটাও শোভনীয় নয়।
পরে সামহোয়্যার, ...
একঃ দর্শন ও বিজ্ঞান
মার্ক্স (১৮১৮-১৮৮৩) এর দর্শন নিয়ে লেখার সাহস করা বলা যায় চরম বোকামী। কিন্তু বলতে পারি নিয়তিই আমাকে সব দর্শন ফেলে মার্ক্স এর দর্শন এ নিয়ে এসেছে যাতে আমার অবদান সামান্যই। দেশ নিয়ে চিন্তার কোন এক প্রাক্কালে সমাজতন্ত্রের চিন্তা প্রথম মাথায় চলে আসে। আমার মত এমন অনেকেই মনে হয় আছেন যারা জীবনের কোন না কোন সময়ে সমাজতন্ত্রের প্রেমে পড়েছেন। আপনি যদ...
হাসান মোরশেদ ভাইয়ের ব্যক্তিগত পোষাক পড়ে এই কবিতার কথা মনে পড়লো। লেখা হয়েছিল ১২ মার্চ ১৯৯৮, পাবলিক লাইব্রেরীতে। লেখক বা কবি আসলে যে কী বলতে চান, কবিতা পড়ে তা বোঝার সাধ্য কার? দেখি কে কী ভাবছেন?
(গদ্য)
সে বলেছিল সন্ধ্যায় আসবে।
নীল আকাশ লাল হলো
দিগন্তে ধোঁয়া ছড়িয়ে নামলো সন্ধ্যা;
সে এলোনা।
(ছন্দ)
পুব আকাশে উঠল রূপা চাঁদ
হিমেল ছোঁয়ায় জাগলো শরীর
ভাঙলো খুশীর ...
(উৎসর্গ : ভালবাসার রক্ত ঢেলে যারা গড়ছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ )
- স্যার মনে হয় ওর হাতের আঙ্গুলগুলান বেশি লম্বা। একটু কাইট্যা দিলেই সব সাইজ হইয়া যাইবো। তহন আর কিছু লেখবার পারবোনা। হালা বইলে শিক্ষিত, দ্যাহেন তো স্যার , সামান্য একখান কথা কইতে পারেনা আবার বইলে ভাষার জন্য যুদ্ধ করছে। হাম তিনবার প্যারাইমারী ফেইল দিয়াও ওর চেয়ে ভাল কইতে পারি। পাকিস্তান জিন্দাবাদ, পাকিস্তান জিন্দাব...
খুব বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে করছে। নাহ গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিনা, একেবারে ঝুম ঝুম বৃষ্টি।বৃষ্টির শব্দে কেমন যেন একটা মাদকতা আছে, আচ্ছন্ন করে রাখে মন। বৃষ্টির কথা মনে হলেই আমার দেশের কথা মনে পড়ে। ইচ্ছে করে বাসায় বসে কাথা মুড়ি দিয়ে আদা চা আর চানাচুর মুড়ি খাই, সেই সাথে জম্পেশ আড্ডা।সবথেকে ভাল হয় আষাঢ়ে গল্প। গল্প করতে করতে একসময় দুপূর হবে, মা হয়ত ডেকে বলবে, ‘এই খেতে আয়’, গিয়ে দেখব ভূনা খিচুড়ী আর ...
ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন।
ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন।
ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দে...
.
কফিপটে উত্তাপ।ফুলদানীতে তাজা ফুল।ঘ্রানহীন,রংচংয়ে।জানলায় ভারী পর্দা।দেয়ালজুড়ে আয়না।
শামীম হায়দার আয়নায় নিজেকে দেখলেন।নিজের প্রতিবিম্ব দেখলেন।শরীরের শীর্নতা ফুরিয়েছে অনেক আগেই।তলপেটে কিছুটা মেদ জমলেও নিজের নগ্ন শরীরকে এখনো ভালো না লাগার মতো সময় আসেনি।শিশ্ন আপাতঃ শিথিল।
কোমরে তোয়ালে জড়ালেন। ভারী পর্দা সরালেন কিঞ্চিৎ।বিকেলের আলো এলো ঘ...