Archive - মে 2009 - ব্লগ

May 14th

সেমাই

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ৪:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যথারীতি অতি পুরাতন লেখা! তবে মনে হয় সচলায়তনের দুই-একজন ছাড়া বাকিরা কেউ এটা পড়েননি।



আমেরিকায় আসিবার কিয়দ্দিন পরের ঘটনা। গণিত ক্লাসে বসিয়া আছি, শিক্ষক
মহাশয় হঠাৎ বলিলেন, "সেমাই"।

আমি ভাবিলাম, ভালোই তো! এই পোড়া দেশে বসিয়া সেমাই খাইবো। মন্দ কি?
কিন্তু হায়! কিয়ৎকাল পরেই বুঝিতে পারিলাম সোনার বাংলার যাহা "সেমি" আমেরিকায় তাহাই "সেমাই"!


রং, মেঘ আর আলোর খেলা-১

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ২:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রং, মেঘ আর আলোর খেলা-১
ক্যামেরা হাতে নেবার পর থেকে আমার প্রিয় বিষয় সূর্যোদয় আর সূর্যাস্থের ছবি তোলা। তেমনি কিছু কিছু ছবি এ লেখায় আপনাদের দেখানোর ইচ্ছা আছে। চলুন শুরু করি
১/২।

২০০৫ এর ফেব্রুয়ারীর ২০ তারিখ ভোর বেলা, ঘুম চোখে গাড়ী চালাচ্ছি, বারে বারেই চোখ চলে যাচ্ছে ডাইনে, সুর্যের প্রথম আলো গাছপালার ভেতর দিয়ে উঁকি দিচ্ছে, পাশে কোন খালি জায়গা না থাকাতে পুরো সৌন্দর্যটা ঠিক ধরতে পারছ...


পত্রিকা পাঠের হোঁচটীয় ইতিহাস

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ১০:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একদম পোলাপান বেলায় বাসায় নিয়মিত কোন দৈনিক পত্রিকা রাখা হতো না। বাবা যেদিন যা খুশী কিনতেন, কোনদিন কিনতেনও না। খবরাখবরের জন্য রেডিও ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয়। সকালে একবার রাতে দুবার বিবিসি আর ভয়েস অব আমেরিকার খবর শোনা হতো। আজকে অবাক লাগলেও সত্তর দশকে দল বেঁধে, আয়োজন করে মানুষ রেডিও শুনতো। কাছাকাছি মানুষদের মধ্যে একমাত্র বড় মামা আর মেজ চাচার বাসায় দৈনিক পত্রিকা নিয়মিত ছিল। বড়মামা সরকা...


কারসাজির ক্যামেরাবাজি -৫ : ক্যামেরাকে চেনা

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ৭:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্যামেরাবাজিতে আমরা নেমে গেছি। বইয়ের ভাষায় দুয়েকটা শুদ্ধ কথা বলতে হয় বলে প্রথম চার পর্বের নখরা শেষে আমরা এখন প্রস্তুত ক্যামেরা হাতে। তবে বুঝা যাচ্ছে শুধু পোস্ট পড়েই বেশিরভাগ পাঠক ক্যামেরাবাজ হয়ে উঠতে চান, ক্যামেরা নাড়াচাড়া করতে নারাজ। কথাটা একারণে বলা যে প্রথম বাড়ির কাজটা এখনও পাওয়া যায় নি।

প্রথম বাড়ির কাজ ছিল নিজের ক্যামেরার সুবিধাগুলো পরীক্ষা। সক্রেটিস যদি ক্যামেরাব...


ছবিব্লগ(২)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ৪:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

newlifeonsky

lake2
কালকের কান্ডে সাহস পেয়ে আজো তুলে দিলাম দু'খানা ছবি।
ছবির সাথে লেখা আমার কেমন যেন বাহুল্য মনে হয়। ছবি নিজেই তো কথা বলে, কান পেতে সেকথা শুনতে চাইলে কত কী ই তো শোনা যায়! তাই নয়?


সচলিত হওয়া এবং আকাশ রচনা ৩: পূরবী

মূলত পাঠক এর ছবি
লিখেছেন মূলত পাঠক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ১:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকাল আমার পরিপূর্ণ মুক্তির জীবন, চব্বিশ ঘন্টাই নিজের হাতে যা খুশি করার জন্য। তো একটা জিনিস আমি অবশ্যই করি, সেটা হলো ঘড়ি উল্টোপাল্টা করে দেওয়া। শোবার ঘরের টেবিল ঘড়িটা বাথরুমে রেখে এসেছি, হাতঘড়িগুলো ড্রয়ারের অন্তরতর থেকে অন্তরতম কোণে ঢুকিয়ে দিয়েছি, দেয়ালঘড়ি নামানোর ঝামেলা যদিও করি নি আলসেমি করে, তবে তাকানো ছেড়ে দিয়েছি।

এত সব পরিশ্রমের ফল হিসেবে এখন আমার দিনরাতের ...


মৌলবাদ, পাকিস্তান, ধূসরক্ষেত্র ইত্যাদি

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০৫/২০০৯ - ১২:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাকিস্তানের ঘটনাবলী নিয়ে আমি সাধারাণত চুপ থাকি বা আগ্রহ দেখাইনা। এর পিছনে হয়তো জাতীয়তাবাদী সঙ্কীর্ণতা আছে এবং ঐতিহাসিক কারণে আমি তাতে একটুও অনুতপ্ত না। পাকিস্তানের কোথাও কোন ক্ষতি হলে ভালোই লাগে। মনে আছে ১৯৯৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে ৪২ রানে অল আউট হবার পরে আমাদের বাসায় মোরগ পোলাও রান্না হয়েছিল। এখনো পাকিস্তানের কোন ক্ষতি হলে মনমেজাজ ভালো ...


...টিপলু

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ১৩/০৫/২০০৯ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[যারা এরই মধ্যে বুড়ো হয়ে গেছেন, এ পোস্ট তাঁদের জন্য নয়।]

টিপলুদের ইস্কুলের শাহরিয়ার স্যার বড় মজার মানুষ। প্রাইমারি ক্লাশে তিনি ইংরেজি পড়ালেও আরো কতো কতো বিষয় নিয়ে যে মজা করেন ! একদিন ক্লাশে ঢুকেই ব্ল্যাকবোর্ডে কয়েক টানে দুটো মানচিত্র এঁকেই বললেন- বলো তো, এ দুটো কোন্ কোন্ দেশের মানচিত্র ?
একযোগে সবাই হৈ হৈ করে ওঠলো- এইটা বাংলাদেশ !
আর ওইটা ?
গোটা ক্লাশ নিশ্চুপ। কেউ বলতে পারছে না। স্...


ভালো লাগছে!

সাইফুল আকবর খান এর ছবি
লিখেছেন সাইফুল আকবর খান (তারিখ: বুধ, ১৩/০৫/২০০৯ - ৭:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার নামের পরে থেকে প্যান্টালুন খসে পড়েছে (ধুগো'র ভাষায় বললাম) দেখছেন তো!
হ্যাঁ, আমি আনন্দিত, গর্বিত, সচলিত।
দেঁতো হাসি
সচলায়তন কর্তৃপক্ষকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সকৃতজ্ঞ ধন্যবাদ সব সচলকেও, আপনাদের সহযোগিতার জন্য।
তবে, সেটার প্রয়োজন নিশ্চয়ই ফুরিয়ে যায়নি।
হাসি


কর্মজীবন, ডাইলেমা, ড্রাকার

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বুধ, ১৩/০৫/২০০৯ - ৭:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা সাধারন সপ্তাহের ৪৫-৫৫ ঘন্টা আমি কর্মক্ষেত্রে কাটাই। এরকম বিশাল সময় আর কোন কার্যকলাপে আমার যায় না। পারলে হয়তো কাজ না করেই কাটিয়ে দিতাম, কিন্তু বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারনে কাজ আমাকে করতেই হবে (বরং বলি কর্মক্ষেত্রে সময় আমাকে দিতেই হবে), সুতরাং এই সময়টা কিভাবে খুব অপটিমালি ব্যবহার করা যায় এ নিয়ে আমার চিন্তার কোন অন্ত নেই।

আমি চাকরি করছি ঠিক ২ বছর ২ মাস ১২ দিন ধরে (আমার বয়স ...