[justify]
ফেইসবুকে স্ট্যাটাসে আবোলতাবোল হাবিজাবি লিখি। মাঝেমধ্যে দুয়েক্টা লাইক মারে দুয়েকজন। ভাব্লাম দুয়েক্টা তুলে দিই সচলে। কোনো জ্ঞানের কথা নাই। নেহায়েত ভাবনার ছিটমহল। লীলেন্দার কমকথার পোস্টের আব্দার প্রসঙ্গে এইগুলান জড়ো করার আইডিয়া মাথায় এলো।
বিতান স্টেশনে এসে বসে রোজ বিকেলবেলা। একটা লোহার বেঞ্চি আছে স্টেশনের মহুয়াগাছের নিচে, সে সেইখানে এসে বসে প্রত্যেক দিন। সারাবছরই ঐখানে। খুব বৃষ্টি হলে শুধু দৌড়ে আসে শেডের নিচে, বৃষ্টি থামলেই আবার বেঞ্চিটায় । মহুয়াগাছটাকে নিয়ে নাকি কে এক কবি কবিতা লিখেছেন, কে এক গায়ক গান গেয়েছেন। বিতান মাঝে মাঝে চেয়ে চেয়ে দেখে গাছটাকে, কি আছে গাছটার মধ্যে? আলাদা কিছু, অন্যরকম কিছু?
বেশি কথা লিখতে পারি না কষ্ট হয়
শব্দ জোড়া লাগে না বাক্য তেড়াবেকা হয়ে যায়
কামলাখাটার ফাঁকে বড়ো লেখা পড়তে পারি না
সচলের ডানে বামে অনেক জায়গা ফাঁকা
একটা জায়গায় সিঙ্গেল লাইন পোস্টের অপশন চালু করা হোক
দৌড়ের উপর লিখে দৌড়াতে দৌড়াতে পড়ে আবার দৌড় লাগাতে পারব কামলাখানায়...
যারা যারা দেখার কথা
দেখেন না একটু
সর্বোচ্চ ১৫ শব্দের একটা পোস্টের অপশন চালু করা যায় কি না
১
উফফ। হাঁপাইতেসি রীতিমত। মাত্র লালকিল্লা দেখে ফিরলাম, আগ্রার লালকেল্লা। ওরে বাপরে, এর তুলনায় দিল্লীর লালকিল্লা তো শিশু। হওয়ারই কথা, তিমুরিদদের প্রথম ঘাঁটি এটা, ফারঘানিয়ান এর পর। চিন্তা করেন, মধ্য এশিয়ার এই পারসো-তুর্কিক-মঙ্গোলরা কি করসে! সেটাতেও অবাক হওয়ার কিছু নাই, লাইন ধরে ছয়জন সুপারকিং আর কোন বংশের ছিল? বাবুর, হুমায়ুন, আকবর, শাহ জাহান, জাহাঙ্গীর, আওরঙ্গজেব। ওরেব্বাপরে। আওর...
লেখকে আমার বড়ো বিশ্বাস। কালো হরফে [এখানেই বুঝে নেয়া যেতে পারে ডিসকোর্স কিভাবে কাজ করে, লেখা বলতে আমরা চিহ্নিত করেছি এই শব্দযুগলকে, এও লেখকদেরই অবদান, ধন্যি ধন্যি] তিনি পৃথিবী গড়তে পারেন, সেই পৃথিবী আপনার – আমার, কিন্তু অন্যরকম। দেখেও যা আমরা দেখিনা কিংবা আমাদের দেখতে দেয়া হয়না কিংবা দেখলে ভালো হয় তা তিনি আমাদের দেখানোর ক্ষমতা রাখেন।
পুজিবাদের অন্তপর্যায়ে আছি আমরা। আর এ পর্যায়ে ...
'এই তোর কাছে কালো ষ্ট্র্যাপ আছে?' একেবারে ঘাড়ের উপর দিয়ে কানের পাশে মুখ এনে সুনয়না আপু জিগেস করে।
পড়ার টেবিলে বসে অনেকক্ষণ হলো একটা অঙ্ক মেলানোর খুব চেষ্টা করছি। সামনের মাসে এইচএসসির প্রি টেষ্ট। কলমের পেছনটা কাম্ড়ে কাম্ড়ে খাতায় চোখ রেখে একটু অন্যমনস্ক হয়ে গিয়েছিলাম। সুনয়না আপু কখন ঘরে ঢুকেছে টেরও পাইনি।
'কিসের কালো ষ্ট্র্যাপ লাগবে তোমার?' চমকে উঠে জানতে চাই।
'আরে ঐ যে ইয়ের -...
যখন ভোর আসলো, তখন জানালার সব ফুটোগুলো দিয়ে হুড়মুড় করে সূর্য ঢুকে পড়লো ঘরের ভেতর, ছেলেটার জন্য তাড়াহুড়া করে একটা ভোর নিয়ে আসার জন্য, খুব দ্রুত রাতটাকে শেষ করে দিয়ে। কিন্তু ছেলেটা ঘুমিয়ে ছিল শক্ত করে চোখ বন্ধ করে, আর সে খুব ক্লান্ত ছিল সারারাত স্বপ্ন দেখতে দেখতে, তাই যখন ভোর আসলো সে কিছুতেই ঘুম থেকে উঠতে পারলো না।
ওর ঘুম ভাঙলো আর তখন ওর মনে হলো ও ভীষণ ক্লান্ত।
সে আবার ঘুমি...
প্রথম পর্ব
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/26264
সাম্প্রতিক সময়ে পাহাড়ে 'সেনা প্রত্যাহার' বা 'সেনা স্থানান্তর' নিয়ে আলোচনা আর বির্তকের শেষ নেই। অনেকেরই আশঙ্কা, সেনা প্রত্যাহার হলে পার্বত্যাঞ্চলে লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যাবে, ওখানে আর কেউ বাস করতে পারবে না। আবার অনেকে ভাবছে, সেনা ছাউনি সরিয়ে নিলেই তবে সেখানকার নাগরিকেরা স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে খতিয়ে দেখা যাক পার্বত্যাঞ্চলে সেনা-সংস্...
[প্রথমেই বলে রাখি, এটা কোন জুতো প্রদর্শনের পোস্ট নয়। চলমান কিছু বাস্তবতা নিয়ে নাড়াচাড়া কেবল। তাই দয়া করে কেউ ভুল বুঝবেন না।]
বগলে জুতো মাথায় ছাতা, বাঙাল জনপদে এটা মোটেও কোন অপরিচিত দৃশ্য নয়। সেই ছোটবেলা থেকে তা এতো দেখে আসছি যে, মনে হয় জুতো পায়ে নয়, বরং বগলতলাতেই মানানসই বেশি। পায়ে পরার জুতো কেন পা ছেড়ে বগলতলায় উঠে যায় তা নিয়ে গবেষণার খুব একটা প্রযোজন হয়তো নেই। পা থেকে জুতো মহার্ঘ ...
কোন এক পরী, সবুজ বেগুনি হলুদে তার ডানা, রোদ পোহাচ্ছে নরম জেলির মত উপত্যাকায়, চারপাশে ওয়েবসাইটের মূলপাতা রাখা দেওয়ালের মত,ঝড়ের পরপর, খুব জোরে ব্লেজিং ড্রাম বলে একটা আ্যলবাম বাজছে, শব্দের প্রাবল্যে মনে হয় মৃদু মৃদু নড়ছে ডানারা। সাদা মেঘের চাঁদোয়ার নীচে চিয়ার বয়েরা, শিভামনি, জাকির, ট্রলোক গুরটু, মাইকেল শ্রিভে, জেমস আ্যশার, ভিক্কু ভিনায়াকরাম, এদ ...