[justify] এই সিনেমাটা দেখেছিলাম বেশ কিছু দিন হলো। তখন এটা নিয়ে লেখা হয় নি মূলত সময়াভাবে, যদিও গৌণ ও গুরুত্বহীন হয়েও ছবিটি প্রভূত আনন্দ দিয়েছিলো দেখার সময়। সে আনন্দ ভাগ করে নেওয়া যথাসময়ে না হলেও এখন করা যেতেই পারে। স্পয়লার অ্যালার্টের দরকারও কমে গিয়েছে অনেকটা এর মধ্যে, কারণ যাঁরা এখনো দেখেন নি, আশা করা যাচ্ছে তাঁদের আর বিপদে পড়তে হবে না।
১) বলিপ্রদত্ত
ছবিটি হিন্দিতে, নাম "কুরবান"। বিষয় ...
ওয়াইল্ড-স্কোপ একটি লিংক দিয়েছেন সহী বুখারী
তিনি অভিযোগ করেছেন আমি বুখারীর ৩৯নং হাদিসটি পুরাটাই উল্টাপাল্টা বলেছি। কিন্তু আমি বলতে চাচ্ছি যে আরব দেশে বসে প্রফেসর ডঃ মুজীবুর রহমান কোর’আনের যে বাংলা অনুবাদ করেছেন এবং সেখানে যে হাদিস সমূহের সূত্র ব্যবহার করেছেন তা ইংরেজি অনুবাদের চেয়ে আরো বেশি নির্ভরযোগ্য। কেননা এ অনুবা...
কৈশোরে অনাথ সুমন সুমনা এর তার বাড়ি কাজ করে একসাথে বড়ো হয়ে সমাজের নিয়মে বিয়ে করতে গিয়ে দেখে টাকা ছাড়া কারো বিয়েই সম্ভব নয়...
এভাবে বহুদিন পর তারা আবিষ্কার করে তাদের এক পুরুষ আর এক নারী দরকার...
এবং তারপর তারা অন্য গ্রামে গিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ধরা পড়ে একসাথে আবার একা হয়ে যায়...
২০১০.০১.০৮ শুক্রবার
[justify]বাংলাদেশের যেকোন পানিসম্পদ প্রকল্পের মধ্যে তিস্তা ব্যারেজ সেচ প্রকল্প আমার কাছে অন্যরকম গুরুত্ত্ব বহন করে মূলত দুটি কারনেঃ এক, ছাত্রজীবনে এটি আমার দেখা প্রথম বড় মাপের পানিসম্পদ প্রকল্প আর দুই, আমার একসময় স্নাতকোত্তর ক্লাসের সহপাঠীগন ( পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে ডেপুটেশনে পড়তে আসা অভিজ্ঞ ও প্রবীণ প্রকৌশলীবৃন্দ ) গর্বের সাথে জানাতেন যে দেশী প্রকৌশলীরাই এই প্রকল্পই পূর্নাংগ ...
২
বৃষ্টিতে স্নান করে খুব খুব পরিতৃপ্ত মনে দরজা দিয়ে ভেতরে ঢুকে এলো ক্লোন গিবান। খুব নিশ্চিত ও নিশ্চিন্ত সে, একটা অস্বস্তিকর চটচটে অবস্থা থেকে মুক্তি পেয়েছে, ভালো লাগছিলো ওর। গিবানের ঘরে ঢুকলো সে, টর্চটা জ্বাললো, আলনা থেকে তোয়ালে নিয়ে ভালো করে মুছলো গা মাথা, জামাকাপড় পরে একেবার ফিটফাট হয়ে গাড়ীর চাবিটি নিলো হাতে, যেতে হবে, খুব তাড়াতাড়িই তাকে যেত...
সচলের জন্য একটা ব্যানার বানানর শখ আমার অনেক দিনের । কিন্তু শখটা কখনই বাতিক হয়ে মাথায় উঠেনি, তাই ব্যানারটাও করা হয়নি । কিছুদিন আগে হিমু ভাই বরাহ শিকারের বাই তুললেন যখন, তখন আমার মাথায়ও কিছু একটা করার বাতিক চাপল । প্রথমে কিছু আঁকিবুকি করে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম । খুবই সাধারন মানের কয়েকটা ছবি । কতগুলো কাঠি মানব বিভিন্ন ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে বা হেঁটে চলেছে বরাহ শিকারে, আ...
[justify] আমার ছেলেবেলা থেকে খুব খায়েশ ছিল যে একটা কুকুরছানা পালবো, টিনটিন পড়ে সে ইচ্ছা আরো প্রবল হয় কিন্তু আমার মায়ের ব্যাপক ধাতানী আর বকুনি খেয়ে সে সাধ বারে বারে অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়েছে। কিন্তু নেড়ি কুত্তার লেজ যেমন সোজা হয় না, তেমনি অতৃপ্ত বাসনাও মন থেকে মুছে যেতে চায় না, তাই এই ইচ্ছা মাঝে মাঝেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চাইত, আর বকুনির ভয়ে আমিও চিন্তার গলাটাকে বেশ জোরে চিপে দিত...
আমি লুঙ্গি পরি না। কারণ, লুঙ্গি পরে কখনই আমার 'কাপড়-চোপর পরার' - আত্মবিশ্বাস হয় না। প্রথমবার লুঙ্গি পরার পরে মনে হয়েছিল, বিবস্ত্র হয়ে হাঁটছি কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সেটা কেউ খেয়াল করছে না! অনেকটা গুহামানবদের যুগের মতন - কেউ উলঙ্গ থাকল, নাকি কচুপাতার মিনি-স্কার্ট পরে থাকল, সেটা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই! তবে নিজে না পরলেও বাবা, চাচা কিংবা মামাদের দেখেছি এই জিনিস খুব আনন্দ নিয়...
আশির দশকের একদম শেষ থেকে নব্বইয়ের দশকের মাঝ পর্যন্ত বুয়েটে পড়তাম। হলে না থাকলেও বুয়েট জীবনে হলের সাথে যোগাযোগ থাকা অতি বান্থনীয়। পড়াশুনা ছাড়াও আড্ডা, মদ্যপান এবং "ইয়ে" চলচ্চিলের কারনে নিয়মিত হ্লবাসী না হলেও মাঝে মাঝে হলে থাকতে হয়। আমিও থেকেছি মাঝেমাঝে। একটা জিনিসের চল ছিল তখন, সেটা হোল রাতে বাতি নিভিয়ে বন্ধুপ্রতিম দুই হলের গালি বিনিময়, যেটাকে আন্তঃ হল গালি প্রতিযোগিতা বলা হত। ...
১.
(এই অংশটি অপ্রয়োজনীয়)
২.
কলেজে থাকতে একটা মেয়েকে আমার খুব ভালো লাগতো। সত্যি বলতে স্কুল পাস দেয়ার পর পরই খবরের কাগজে কোন এক কারণে ওই মেয়ের ছবি দেখি, তার পর থেকেই তাকে নিয়ে নানারকম ফ্যান্টাসীতে ভুগতাম। ক্লাস শুরু হওয়ার পর সকাল আটটার ক্লাসে আমি গিয়ে বসে থাকতাম সাড়ে সাতটার সময়(তখন কিন্তু শীতকাল)। কারণ ওই মেয়ে সাড়ে সাতটার একটু পর পরই আসতো। ক্লাসের অন্যান্য লুকজন আসতো আরো দেরীতে। আ...