আগের পর্ব এইখানে
আবার টেক্সচার্ড ছবি নিয়া বসলাম। ছবি নিয়া আমার খালি এক্সপেরিমেন্ট করার অভ্যাস। যেই ছবিগুলায় একটু-আধটু ঝামেলা থাকে, সেইগুলাতে এইটা-সেইটা নানান কিছু কইরা দেখি, কেমন লাগে। কখনো হয়ত ভালো আসে,কখনো কিছুই আসে না। কিন্তু এক্সপেরিমেন্ট করতে খুব ভালো লাগে এটা সত্যি।
অনেকদিন আগে এই এক্সপেরিমেন্টাল টেক্সচার্ড ছবি নিয়ে একটা ব্লগ দিসিলাম। মাঝে অনেক টেক্সচার্ড ছবি বানা...
আজকাল সচলে একটা ভালো প্রবণতা দেখি। আবার তার মধ্যে খারাপও খুঁজে বেড়াই। কথা বলছি বানান নিয়ে।
মূল লেখার যে প্রতিক্রিয়া আসা উচিত তার অনেকটাই চাপা পড়ে বানানের অতীব জন-গুরুত্বপূর্ণ কেঁচাকেঁচিতে। সেদিন উইকি পড়তে গিয়ে একই দৃশ্য দেখলাম - যদিও ক্ষেত্র ভিন্ন - 'ঈদুল ফিত্র'-এর বানান কি হওয়া উচিত। উইকিতে ঠিক আছে - রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে - কিন্তু ব্লগর-ব্লগর ব্লগে বানান ন...
লেম্যান ব্রাদার্সের কথা মনে আছে আপনাদের? সেই যে ১৮৫০ সালে যাত্রা শুরু করা দেড়শ বছরের পুরানো বিশাল সেই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি, যাকে ২০০৮ সালে দেউলিয়া ঘোষণা করা হয়? দিগন্ত একটা চমৎকার ব্লগ লিখেছিলেন তখন সেই বিষয়ে।
স্বেচ্ছা-মৃত্যুর আগের লেম্যান ব্রাদার্সের ছোট্ট একটা আর্থিক তথ্য দেই এর কাজের ব্যাপকতা বুঝানোর জন্য - ২০০৭ সালের শেষ কোয়ার্টারে এর মোটা আয়ের পরিমা...
জহিরুল ইসলাম নাদিম
বুঝি না ছাই তুমিও মা
বললে আমায় ভীতু
তোমার চোখে সাহসী ঐ
রেশমা-সীমা-জিতু?
না হয় আমি একটু ডরাই
তেলাপোকায়-তাতেই বড়াই
করবে ওরা বলবে আমি
ভয়েই কেঁপে ভীষণ ঘামি!
কিনতু শোনো আমার কথা
রাখতে দেশের স্বাধীনতা
প্রাণ দিতে হয় সেইটি দিতে
এক পায়ে রই খাড়া-
তোমার ছেলের মতন ছুটে
আসবে বল কারা?
যুদ্ধ যখন একাত্তরে
আমি তখন ছোট্ট, ঘরে
বড় হ'লে দেখিয়ে দিতাম
বুঝতে যে তক্ষুনি
ভীতু তো নয় ব...
গত দুদিন বৃষ্টির পর আজ অসাধারণ আবহাওয়া ছিল। পুরো প্রকৃতি যেন হেসে উঠেছিল। বসন্তে পিটস্বার্গের এই অসহ্য রূপ ধরার কিছু দুর্বল চেষ্টা করলাম। বাকি গল্পটা ছবিতেই দেখুন।
সাদা ফুল
গাড়ি ফুল
সবুজ গাছ
গুলাবী ফুল
ফুল ঝরে ফোকলা গাছ
হলুদ ফুল
...
বয়সের দোষে
বাঘে আর মোষে
খেলে জলকেলি
ছলাৎছল
শরীর আগুনে
পোড়ে দুইজনে
শিরায় শিরায়
রসের ঢল॥
দেখিয়া অবাক
তব্দা বেবাক
এও কী ঘটে
ঘোর কলিকালে
শরীর-সাধনে
মন বুঝে নেবে
বেহায়া বেলাজ
শরীর লেনদেনে॥
বাঘে কী মোষে
জানে সব লোকে
কীই বা মেলে
দিন অবশেষে
চামড়ায় ঢিল
পড়ে গেলে প'রে
দরজায় খিল
জীবনের তরে॥
[justify]
ছেলেবেলায় গ্রামে বেড়াতে যাওয়াটা ছিলো আমাদের জন্য দ্বিগুণ আনন্দের! কারণ পথে নানাবাড়ি থামা হতো দু’দিন। নানাবাড়ি মফস্বল শহর। প্রধান সড়কের শহুরে বাউন্ডারি পেরোলেই বাড়িটি। একে ঘিরে ক্ষেত, পুকুরঘাট আর সর্পিল রাস্তা। সেই মেটে রাস্তার মাঝ বরাবর ঘাস ক্ষয়ে গিয়ে তৈরী হওয়া সিঁথি পথ ধরে অনেকদূর দৌড়ালে চলে যাওয়া যায় একদম শেষ প্রান্তে, আবার লোকালয়ে।
সারাদিন উঠান আর ক্ষেতের প্রান্ত ধরে ...
[justify]প্রমোদিয়া অনন্ত তোয়ের ইন্দোনেশিয়ার লেখক। প্রথমে ডাচ ঔপনিবেশিকদের হাতে তাঁকে কারাগারে যেতে হয়। পরে নিজের দেশের সামরিক শাসকদের কারণে বুরু দ্বীপে দীর্ঘ চৌদ্দ বছর জেল হাজতে থাকেন। ১৯৭৯ সালে মুক্তি পাবার পরেও ১৯৯২ সাল পর্যন্ত গৃহবন্দী থাকতে হয়। সামরিক জান্তা একচল্লিশ বছর বয়সে তাঁকে তাঁর বাসা থেকে অপহরণ করে। সেই সময় তাঁর করা সাড়ে সাতশ পাতার পাণ্ডুলিপি সহ বিশ বছর ধরে জমানো বই...
প্রফেসর এমেরিটাস বুলহাওয়ার বেশ অমায়িক। ছিপছিপে সদাহাস্য যত্ন করে ছাঁটা দুধসাদা দাড়িওয়ালা পরিপাটি চেহারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাকী একাডেমিকেরা যেখানে টুইডের জ্যাকেট আর প্রজাপতি টাই দিয়ে সপ্তাহ-মাস কাবার করে দেন, সেখানে বুলহাওয়ার আসেন নিত্যনতুন দুই বা তিনপ্রস্থের উল বা রেশমি স্যুট পরে। সাথে প্যাস্টেল রং এর রেশমি টাই, নয়তো এরশাদ দাদুর মত গলাবন্ধ রু...