- অনন্ত আত্মা
মদ আর মাতাল দুটো সমার্থক শব্দ। প্রথমটা কারণ দ্বিতীয়টা কাজ অথবা কি জানি হয়তো উল্টোটাও হতে পারে; কেউ মদ খেয়ে মাতাল হয় আবার কেউবা মাতাল হয়ে মদ খায়। আমার এ কথার সঙ্গে হয়তো আপনারা একমত, দ্বিমত কিংবা বহুমত পোষন করতে পারেন। যাইহোক, মাতালদের কথা উঠলেই আমার যেই জোকসটা মনে পরে, সেটা হল –
মদ খেয়ে অনেক রাতে বাসায় ফিরত বলে প্রতি রাতেই বউয়ের ঝাড়ি খেতে হত এক ভদ্রলোককে। এক ...
শিরোনাম দেইখাই সবাই নিশ্চয় ভাইবা নিসেন এইটা আঁতেলিয় পোষ্ট।ভিতরে ঢুইকা দেখেন এইটা কি?
Exam শুনলেই আমি ভয় পাই।জীবনে এই শব্দটারে সব থাইকা বেশি ডরাইছি।কিন্তু নেটে ঘুরতে ঘুরতে যখন এই নামের মুভি দেখলাম তখন মুভিটা দেখার শখ জাগলো।আজাইরা কথা বাদ দিয়া রিভিউতে যাই
Exam নাম শুনেই মনে হওয়া স্বাভাবিক মুভির প্রধান বিষয় পরীক্ষা।আসলেই তাই।একটি জবের লিখিত পরীক্ষাকে কেন্দ ...
[বেশ কিছুদিন আগে প্রথম কিস্তি দিয়েছিলাম। দ্রুতই শেষ হলো বলে কেউ কেউ মন্তব্য করেছিলেন। এবার তাই বাকি অংশ দেয়া গেল। যার প্রথম অংশ পড়েননি তার পড়ুন এখানে।]
জহিরুল ইসলাম নাদিম
পাশ্চাত্যে বাদুড় অন্ধদের জন্য আর্শীবাদ হিসেবে এসেছে বলা যায়। বাদুড়ের অনুপ্রেরণায় বিজ্ঞানীরা ইকোলোকেশন নামক একটি ডিভাইস আবিষ্কার করেছেন। একটি বিশেষ চশমা আর কিছু ইলেকট্রনিক্স এর সমন ...
বন্টু-মিন্টুর আড্ডায় সবাইকে স্বাগতম! আড্ডার নির্ধারিত সময় ৩.৩০ মিনিট হলেও দুপুর আড়াইটার পর থেকেই অনেকে আসতে শুরু করেন। আয়োজকরা অবশ্য এর আগেই চলে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর সি মজুমদার মিলনায়তনে। আড্ডার দৃশ্যগুলো সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে এখানে।
Video chat rooms at Ustream
এছাড়া এখান থেকেও দেখতে পারেন আড্ডায় লাইভ স্ট্রিমিং। আড্ডার পাশাপাশি লাইভ ব্লগিং-ও করা হবে সচলায়তনে।
বিকেল ৩.৩০ মি ...
১.
খুব গ্লানি নিয়েই বলছি, কিছুদিন আগে পর্যন্ত মরিচঝাঁপির নামটা পর্যন্ত জানতাম না। ধর্মের কারণে দেশভাগ, নির্যাতন, তারপর লাখে লাখে বাঙালির দেশত্যাগ, পশ্চিমবাংলায় উদ্বাস্তু জীবন... এগুলো জানতাম। যারা অবস্থাপন্ন, তারা বাড়ি বদল করেছেন। কিন্তু দেশভাগের বলি হওয়া সিংহভাগই তো নিচু[!]জাতের, তারা আবার মানুষ নাকি[!]? তারা তো নমশূদ্র...
তাই পশ্চিমবঙ্গের পথে ঘাটে, রেল স্টেশনে শুরু হয় তাদের উদ ...
আজকে ব্লগরব্লগরেচ্ছা হইতেছে। কাজেকর্মে কূল না পাইয়া ছাইড়া দিছি, যা চইড়া খা। পরে আবার নাহয় ধইরা আনমু।
এদিগে সচল খুইলা দেখি সব লাল হইয়া গেছে গা! চিঠির বাকসো খুইলা দেখি ভাইয়ের একখান চিঠি, কুরুক্ষেত্রের গল্প। নাকি সকলেই সর্বদাই যুদ্ধে ব্যস্ত, "ধর্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে সমবেতা যুযুৎসব:"।
আমি নাকি বিড়ালতপস্বী টাইপ সমব্যথী। কোথায় আমি ভালো রে বইলা ফোন কইরা প্রায়ই মিনি মাম খুকু খেলন ...
স্বপন গাঙ্গুলি। আমাদের অফিসের পিয়ন। এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করছে অনেক বছর ধরে। পত্রিকা অফিসে সম্পাদক থেকে শুরু করে সবার আচরণই বন্ধুসুলভ। কিন্তু গাঙ্গুলি যেন এই পত্রিকা অফিসে বস। সবার সাথে চলে তার ধমকাধমকি। তাকে কোনো কাজের কথা বললেই ধমক! তবু তার আচরণে কেউ কিছু মনে করে না। তার মাথায় সামান্য দোষ আছে, এটা সবাই জানে।
খুদা তা'য়ালার অসীম করুণা যে এই দ্যাশে জন্মাইছি। নাইলে এতো বিনুদন আর কই পাইতাম? যেদিকেই তাকাই খালি বস্তা ভর্তি বিনুদন আর বিনুদন। মাইনষে মুখ খিচ্চা, চক্ষু গুল গুল কইরা, হাতে সুঁই, বাঁশ, লাডি লয়া সারাক্ষণ কি জানি খুঁজে! আরেব্বাই ঘটনা কি? বুজেন নাই ... হে হে হে ... আমি কই হুনেন - এইসব দিয়া আরেকজনরে পোঙ্গাইবো। যে যেমনে পারতাছে আরেকজনরে কেইন্নাইতাছে, পিডাইতাছে, লৌড়াইতাছে, হুতাইতাছে ... কুনু থামা-থামি নাই। আর আমরা আশে-পাশে থাইকা এইসব কিচ্ছা দেইখা বিয়াপক বিনুদন লাভ করতাছি।