ব্রিগেডিয়ার স্যার জন হান্ট ও এডমন্ড হিলারী কর্ত্ক ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি'র নিকট প্রদত্ত এভারেস্ট বিজয়ের উপর তৈরি রিপোর্টঃ(পার্ট-০১)
কোন সাফল্যই হঠাৎ করে আসে না।এভারেস্ট বিজয়ের জন্যও আমাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে সুদীর্ঘ তেত্রিশটি বছর।১৯২১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মোটামুটি ১১টি বড়সড় অভিযান হয়েছে এভারেস্টকে জয় করার উদ্দেশ্যে।এর মধ্যে ৮টি অভিযান ই পরিচালিত হয়েছে ন্যাশনাল জি...
জাহিদুল ইসলাম রবি
০১
এক সময় ছাপানোর জন্য বাংলা বর্ণমালা নিয়ে বড় ধরনের জটিলতা ছিল। সমস্যা সমাধানকল্পে কেউ কেউ যুক্তাক্ষর ভেঙে লেখার মতো চেষ্টাও করেছিলেন তবে সেইসব চেষ্টা শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়। কিন্তু কম্পিউটারে বাংলা বর্ণ প্রক্রিয়াকরণের সুবিধা সৃষ্টির সাথে লিপি সংক্রান্ত অনেক জটিলতা খুব সহজেই সমাধান হয়ে গেছে। বানান সংক্রান্ত অসংহত এবং বিশৃঙ্খল অবস্থা নিরসনের ক্ষেত্রেও ...
গ্রামের বাড়িতে গেলে বাপ-চাচারা চিন্তায় পড়েন- লোডশেডিঙের কষ্ট সইতে পারবো কিনা! সন্ধ্যে ছয়টা থেকে রাত এগারটা পর্যন্ত বিদ্যুৎ তো থাকেই না, বরং গভীর রাতে শুরু হয় বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার মান-অভিমান খেলা। আমরা হেসে ফেলি- ‘কিচ্ছু হবে না। ওসবে আমাদের অভ্যাস আছে।‘ বাপ-চাচারা বিশ্বাস করতে চান না- ‘ঢাহায় আবার কারেন্ট যায় নাহি?’
বিদ্যুৎ বিভাগের কাছে মফস্বল শহরগুলোই প্রান্তিক; গ্রাম তো সেখান...
জহিরুল ইসলাম নাদিম
মিষ্টি শৈশব আর দুরন্ত কৈশোর পার হয়ে
যৌবনের দুর্বিনীত চোরাবালিতে পা রেখেছি অনেক কাল হলো।
ঠিক গন্তব্য ও লক্ষ্য জানা নেই
শুধু জানি সামনে যেতে হবে
পথ যত বন্ধুর আর কন্টকাকীর্ণ হোক না কেন
এ চলার শেষ নেই!
সুলতানের চিত্রকর্মের মতো কাদা-পানিতে আটকে যায়
জীবন গাড়ির চাকা;
তবু ইচ্ছের পেশী ফুলিয়ে
দাঁতে দাঁত চেপে
ঠেলে যেতে হয় ঠেলাগাড়ি জীবন!
কতো সাধের স্বেদ বিন্দু যে অ...
সারা পৃথিবীতেই আইফেল টাওয়ার বিক্রির জোচ্চুরিকলা সক্রিয়।ফ্রড এবং ফ্রয়েড হাত ধরাধরি করে স্ট্রবেরি বা আমজনতাকে বাকরা বা বোকা বানিয়ে চলেছে।ওশান বা ওয়ান ইলেভেনের হাইটেক জোচ্চুরি শিল্প আমাদের বিনোদনের অংশ।কতিপয় চালাক মানুষের আমজনতাকে কলা প্রজাতন্ত্রের অধরা কল্পনার আসক্তির মধ্যে ফেলে রাখার ইতিহাসই সম্ভবত সভ্যতার ইতিহাস।
চোখের সামনে লাদেন টুইন টাওয়ার গুঁড়িয়ে দেয়, বুশ বাগদা...
নাম বিভ্রাট!
আবু রেজা
প্রাক কথন
সুকুমার রায় লিখেছেন, ‘গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা।’ এর প্যারোডি হতে পারে এরকম, ‘নামের আমি নামের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা।’ কিন্তু সত্যি কি নাম দিয়ে চেনা যায়?
অশীতিপর বৃদ্ধ, তার নাম শিশু মিয়া, এরকম কারো নাম ছাও মিয়া। নাম শুনে কি বুঝতে পারা যায়, তার বয়স কত? আর ছাও মিয়া শুনলেই মানুষটাকে কেমন পাখির বাচ্চা পাখির বাচ্চা মনে হয়। আবার কালো কুচক...
সে-ও কি জানে— বাতাসের গতিবেগ ঠিক যেনো কত? সে কি জানে, মানব জন্মের আগেও বাতাস শব্দের ফেরিওয়ালা ছিল? না-হলে কেনো হবে নয়নগোচর করা শব্দকারিগর; শব্দধারা
পাথরদেবী, অধিক পিপাসায় কালো হও, লোভী হও… চিবুকে শব্দ দমাও। ইশারা জমাও ত্রিকালে; এই হলো রীতি; রপ্ত করো হৃদয়রহিত
নীরবতার আলাদা শব্দ থাকে তাই— চুড়ির শব্দ, কাচ ভাঙার শব্দ, কলঘরে জল পড়ার শব্দ, শুনতে ভালো লাগে, শুনি… কিন্তু শুষ্কহাত শব্দ বাজে...