Archive - অক্টো 16, 2011 - ব্লগ

সৌদি প্রবাসী বাংলাদেশীদের চরম দুর্দিনঃ কিছু জাতীয় ভ্রান্তির অনিবার্য্য পরিণাম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/১০/২০১১ - ১১:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভদ্রলোকের বাসাটা নীচ তলায়। মহল্লার রাস্তার সাথে লাগোয়া এ বাসাতে তিনি থাকেন সপরিবারে দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর ধরে। চার তলা বিল্ডিংটার বাইরের গেইটটা খোলাই থাকে সাধারনত। সকাল তখন সাড়ে আটটা। অফিসের উদ্দেশে বের হচ্ছেন। বাসার মেইন দরজা খুলে বাইরে পা দিতেই ৩ জন লোক তাকে ঘিরে ধরল। ছোরা হাতে ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক তাকে বাসার ভেতরে নিয়ে গিয়ে দরজাটা লক করে দিল। তাদের সাথে ধস্তাধস্তির কারনে ভদ্রলোক কিছুটা আহ


নামহীন - তিন

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৬/১০/২০১১ - ১১:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
দেখেছি পাখীর ডানা আসলে ততটা কোমল নয়
আসলে ততটা কোমল নয় জলবতি নদী
কিংবা একটি রজনীগন্ধার আদ্যোপান্ত শরীর;
আমাদের অনুভূতির মত কোমল আর কোন কিছু নেই!
------------- ১৫.১০.২০১১ বরিশাল

২.
সব কথা যায়না বলা, এমনকি সব অনুভূতিও প্রকাশ করা যায়না!
বন্ধু, এতদূর শুনে ফেলো আর এত গভীরে দেখো বলে
তোমার শূণ্যতার সাথে পাল্লা দিয়ে যায় -
অসহ্য বিলাস!


পদ্মা সেতু

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/১০/২০১১ - ৯:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদ্মা সেতু
তারেক মাহমুদ

হবে-হল-হচ্ছে বলে
তিন বছর কাটলো
নতুন করে আবুলটাও
ফন্দি যে আঁটলো।

সততার সার্টিফিকেট
কথায় কথায় আনে
তদন্তের দলে এখন
বিএনপিকেও টানে।

তদন্ত দল হলেই
গাইবে তারা সাফাই
বস্তা ভর্তি টাকা হাতে
আবুলটা যে লাফায়।

স্বপ্ন আসে স্বপ্ন ভাসে
স্বপ্ন পদ্মার জলে
পদ্মা সেতুর স্বপ্ন বুঝি
গেল রসাতলে।

দোহাই লাগে শেখ হাসিনা
করেন একটা হেতু


ডানপিটেমির ছেলেবেলা

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ১৬/১০/২০১১ - ৩:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হবার পর গ্রামে বেড়াতে যাবার রেওয়াজটা আজকাল উঠে গেছে কিনা জানি না। আমাদের সময় ওটাই ছিল বছরের সেরা রিক্রিয়েশান। প্রাইমারী পেরিয়ে হাইস্কুলে ওঠার পর গ্রামে গেলে মজা করা হতো খুব। শহরে আমার ভাবগুরু ছিল বড় মামার ছেলে তমাল। ক্লাসে আমার এক বছরের বড় হলেও গ্রামে গেলে আমরা বন্ধু। বড় মামা শহরে থাকতেন, মেঝমামা গ্রামে।


কথা অমৃত সমান - ১: তরুণ স্যানালের সাথে

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: রবি, ১৬/১০/২০১১ - ১০:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০৯। গ্রীষ্মের ছাঁতিফাটা গরমে হাসফাঁস করছে কলকাতা। আমরা আধো অন্ধকার আলোর মধ্যে ঘরময় বইয়ের স্তুপের ভেতরে বসে আছি। আমার চোখ কবি ও প্রাবন্ধিক তরুণ স্যানালের মুখের উপর স্থির। দু'কান - প্রাণভরে তার কথা শুনছে। কথা বলতে বলতেই- মাঝে মাঝে তার দৃষ্টি চলে যাচ্ছে জানালার পাশে বেড়ে ওঠা রক্তজবা গাছটির পাতার ফাঁক গিলে আকাশের দিকে। ঝাকড়া চুলের মত বেড়ে ওঠা এই রক্তজবার চারাটি তিনি বয়ে এনেছিলেন সেই সূদুর পাবনা থ


প্রেমপত্র: একটি মুখবন্ধ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/১০/২০১১ - ১:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিনগুলো অসহ্য মনে হচ্ছে অলির। বেশ অনেকদিন হোল মেয়েটির সাথে সরাসরি কথা বলতে চাচ্ছে, কিছুতেই সম্ভব হচ্ছে না। কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতে মুড়ে তার বাসা-কলেজ, কলেজ-বাসা, বাসা-কোচিং, কোচিং-বাসায় যাতায়াত। এই ব্যূহ ভেদ করে কলির কাছে যাওয়া কিছুতেই সম্ভব হচ্ছে না। মনের ভাব অবশ্য এতো বাঁধা বিপত্তি মানতে বাধ্য নয়। একটু চোখাচোখি, ঠোঁটে হাল্কা হাসির রেখা, লজ্জায় রাঙ্গা অবনত মুখ, অনেক আগেই বার্তা পৌঁছে দিয়েছিল অপর প্রান্তে।