'অকুপাই ওয়ালস্ট্রিট' আন্দোলনে সোচ্চার হয়ে উঠেছে 'আমরাই ৯৯%' এর ব্যানার। হাজার হাজার মানুষ ওয়ালস্ট্রিটে অবস্থান নিয়েছে কর্পোরেট তন্ত্রের প্রতিবাদে। আজ শনিবার ঢাকায় টিএসসিতে সেই আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে একত্রিত হয়েছিলেন কয়েকশ উচ্চকন্ঠ মানুষ। তাঁদের অনেকেই বামপন্থী আন্দোলনের সাথে যুক্ত। কিন্তু অবশ্যই সবাই নন। আমি তাদেরই একজন, যারা বাম ধারার সাথে কোনওভাবে যুক্ত না থেকেও এই সংহতি আন্দোলন 'অকুপাই বাং
আগের পর্বগুলো:
গত দুই পর্বে আমরা টেকটোনিক প্লেটগুলোর সৃষ্টি প্রক্রিয়া ও সরণের কারণ, সীমানার ধরন ইত্যাদি সম্পর্কে জেনেছি। আমরা আরও জেনেছি টেকটোনিক প্লেটের সরণের কারণে ভূপৃষ্ঠে ভূমিকম্প হয়। দ্বিতীয় পর্বে আমরা জেনেছি দুটো টেকটোনিক প্লেট যখন পরস্পরের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তখন তাকে অভিসারী সংঘর্ষ বলে। দুটো প্লেটের মধ্যে অভিসারী সংঘর্ষের ফলে স্থানভেদে সুউচ্চ পর্বতশ্রেণী ও আগ্নেয়গিরির সারি সৃষ্টি হয়। দুটো মহাসাগরীয় প্লেটের অপসারী সীমান্তে ম্যান্টল থেকে ম্যাগমা উঠে এসে শীতল হয়ে জমে সমুদ্র–মধ্য পর্বতশ্রেণী বা মিড–ওশান রিজ তৈরি করে।
রঙধনু রঙের মগ্ন আনন্দে মশগুল পৃথিবী বাইরে পড়ে থাকে। দমবন্ধ ঘরের বদ্ধ বাতাসে শ্বাস নিতে নিতে মৃত্যূকেও বড্ড বদ্ধ মনে হয়। বাঁচতে ইচ্ছে করে না। মরাও হয়ে ওঠে না। জটপাকানো রোদ আর অন্ধকার বুকের পাঁজরে একটু পরপর টোকা দিয়ে যায়।
লাস্টবেঞ্চি আবার মাথার ভেতর ঘুরপাক খায়।
“যখন অনিচ্ছাসত্ত্বেও মৃত্যু ঘটে নিশ্চয়ই তোমার উপর মৃত্যু জয়লাভ করে।
ঊষাকালে নন্দন কানন নিঝুম নিস্তব্ধ থাকে। কাকপক্ষীও তখন নীড়ে কুণ্ডলী পাকাইয়া নিদ্রামগ্ন থাকে। আদম এই সময়েই প্রাতকৃত্য সারিতে গাড়ু হস্তে বাহির হয়। আশেপাশে নন্দন কাননের অপূর্ব সব বৃক্ষ ও ঝোপঝাড়, তারই কোন এক গহীন কন্দরে ঢুকিয়া সে কর্মসাধন করিয়া আসে। বেলা চড়িলে লোকজনের সমাগম বাড়ে, এবং তাহাদের ভিড়ে দুই-চারিটি পরিবেশবাদী সর্বদাই থাকিবে, যাহারা ঝোপেঝাড়ে বাগানক্রিয়া সারিতে দেখিলে হল্লাচিল্লা করে। একবার তো ত
ঠাণ্ডা বেশ জাঁকিয়ে বসেছে। বরফ পড়া এখনো শুরু হয়নি যদিও, কিন্তু উইন্ডচিল আসলে বরফের চেয়েও খারাপ। বাতাস না থাকলে এখানে মাইনাস পাঁচ-দশেও দিব্যি একটা জ্যাকেট পরে চালিয়ে দেয়া যায়। আর বাংলাদেশের কাঁঠাল-পাকা শীতেও বাতাস আর কুয়াশার জন্যে মাফলার ছাড়া বের হওয়া যায় না। মানুষ যতটা ভাবে এখানে আসার আগে, ব্যাপারটা আসলে অতটা খারাপ না। শীতে একদিকে যেমন কষ্ট আরেকদিকে তেমন আরাম, যদি কাজকর্ম না থাকে আরকি। প্রফেসর এক সপ্তাহের জন্যে আম্রিকা গেছে, কি জানি কনফারেন্সে। সেই সুযোগের প্রথম দিন আজকে, সকালে ইচ্ছে করেই ঘড়ি আর মোবাইলে অ্যালার্ম দিয়ে রাখা যাতে ঘুমটা ভেঙ্গে যায়। শীতের সকালে লেপ কাঁথা মুড়ি দিয়ে জাগা-জাগা ঘুম ঘুমাতে হয়। মরার মত ঘুমালে শীতের ঘুম আসলে পুরাই মাটি।
‘জীবনটা এইভাবে কাইটা গেলে মন্দ হইত না’ ভাবতে ভাবতে আবার জাগা জাগা ঘুমে তলিয়ে যায়। দু-একটা মনোরম আধা-উষ্ণ স্বপ্নও বোধহয় দেখা শুরু করে। প্রচণ্ড উইন্ডচিলের মধ্যেও স্বপ্নের বালিকারা বেশ খোলামেলা, বাতাস তাদের কাপড় উড়িয়ে নিয়ে যায় যায়, শীতে কাঁপতে কাঁপতে বালিকারা লেপের নীচে আশ্রয় নিতে চাইছে বোধহয়, স্বপ্নটা কেবল জমে উঠছে, এমন সময় বেরসিকের মত চুতমারানি মোবাইলটা বেজে ওঠে। ‘থাক ধইরা কাম নাই, এত সক্কালে কোন বালছাল ফোন দিছে!’, কেটে দেয় গালি দিতে দিতে। একটু পরে আবার বেজে ওঠে, ধরে না, কিন্তু আবার বাজে। বেশ কয়েকবার। মেজাজ খারাপ করে ফোন ধরে অবশেষে,
কলেজে পড়াকালিন ছুটিছাটাতে প্রায়ই আমি গ্রামের বাড়িতে যেতাম। যদিও আমরা তখন মফস্বল শহরেই থাকতাম তথাপিও গ্রাম আমাকে প্রচন্ডভাবেই আকৃষ্ট করত।
গ্রামে আমাদের বাড়ির সামনেই বিশাল একটি বাওড় আছে। চাঁদনিরাতে আমরা নৌকায় চড়ে বাওড়ে ঘুরতে বেরোতাম। সাথে থাকতো কোঁচড়ভর্তি মুড়ি আর পাটালি। জোছনারাতে নৌকায় করে বাওড়ে ঘুরতে কী ভাল যে লাগত!
একফোঁটা দিয়েছিলাম শিরোনাম শেষে অবারিত বিষ - একফোঁটা নিয়েছিলাম শ্বাস - একফোঁটা ইতিহাস, অস্ফুট পাপ! আজ এসো ঝাড়বাতি সরিয়ে ফিরিয়ে আনি - ফিরিয়ে আনি লন্ঠনে লন্ঠনে জাগা বেহুতাশ চলে যাওয়া অভিমানী-ছায়াময়-স্থিরতা - সনাতন নাম তার সনাতন ---
[justify]ছেলেদের বড় বড় পটলচেরা চোখ দেখলেই আমার ভীষণ দুঃখ হয়, চোখের কি অপব্যবহার, কি অপচয়। মানুষগুলা এই পটলচেরা চোখ নিয়ে সারাক্ষণ কি বিপদেই না থাকে। না পারে কাজল, আইলাইনার, মাশকারা আর আইশ্যাডো দিয়ে চোখগুলাকে সাজাতে, কেবল সারাক্ষণই সেই গরুর মত চোখ নিয়ে ইতস্তত ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকে। আমার প্রায়ই-স ইচ্ছে করে এই ধরনের মানুষ-গুলারে ধরে চোখে একটু কাজল পরিয়ে সাজিয়ে-গুছিয়ে দেই। আগে তাই কর
তারেক অণুর মত কিছু লোক থাকে যাদের পায়ের তলে সর্ষে থাকে। সাধারণ সর্ষে নয়, বেশ বড় বড় দানার বিলেতি সর্ষে। তাইতেই তারা সরসরিয়ে গড়গড়িয়ে উত্তর মেরু দক্ষিন মেরু করে বেড়ায়। আমি সে জাত নই। আমার ভুগোল জ্ঞান একেতো 'ম্রাত্মক খ্রাপ', তায় আবার পায়ের নিচে রয়েছে চুইংগাম। এমনি চুইংগাম নয়, 'বিগ বাবুল' টাইপ বিগ সাইজ চুইংগাম। তাই আমি যেখানেই যাই ধেবড়ে বস