সচলায়তনের জনপ্রিয়তার তুলনায় এর ওয়েবসাইটের স্পিড খুবই বেহাল অবস্থায় ছিলো। বিভিন্ন কারনে একটা ২ গিগাবাইট মেমোরির শেয়ার্ড সার্ভারে সচলায়তন চলছিলো। এই সমস্যা সমাধানে একটা সম্মানজনক ফান্ডিংয়ের উপর ভিত্তি করে ১৬ গিগা মেমোরি, কোয়াড কোর প্রসেসরের একটি ডেডিকেটেড সার্ভারে সচলায়তন হোস্ট করা হয়েছে।
ধ্যাড়ধেড়ে একঘেঁয়ে জীবনটায় আর রসকষ বলে কিচ্ছু অবশিষ্ট নেই। সব পেয়ে বসা রস ছাড়া এই কষটে জীবনে একটু আনন্দের খোরাক যোগায় এমন ঘটনাও বিরল। টিভির মেগা সিরিয়ালের মত মিঠেহীন চুইংগাম চিবানোর মতই দিন-রাত পার করতে করতে ত্যাক্ত হয়ে অবশেষে ঘর ছাড়ার স্বিদ্ধান্ত নেয় শান্ত। বাবা-মা ব্যাস্ত শত কাজে। তাকে সময় দেবার সময় তাদের নেই। প্রয়োজনও বোধ করেনা হয়তো ছেলে বড় হয়ে গেছে ভেবে। ভাল রেজাল্ট করা নামি-দামী বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলের তো বন্ধুর অভাব হবার কথা নয়!
ফররুখ ভাইকে প্রথমটায় চিনতেই পারিনি। কামরুলকে তাই নির্বিকার চিত্তে যা-তা বলে গালাগালি করেই যাচ্ছিলাম। কামরুল নিরীহ ভালোমানুষ, এক একটা গালি খায় আর প্রতিবাদ করে। শেষমেশ যখন পরিচারিকারমণের অভিযোগ অস্বীকার করে সে ডুকরে উঠলো, তখন দূরে এক জোড়া কোঁচকানো ভুরু দেখে ফররুখ ভাইকে চিনতে পারলাম।
কিন্তু, কিমাশ্চর্যম, ফররুখ ভাইয়ের এই হাল কেন?
জনৈক অতিথির মন্তব্য থেকে আজ জানতে পারি সচলায়তনের প্রথম পাতায় যে মাত্র ১০টা সাম্প্রতিক লেখা দেখা যায় সেটা নাকি বিরাট লজ্জার ব্যাপার। এটা কিভাবে লজ্জার ব্যাপার হতে পারে, তা অবশ্য মাথায় আসেনি কিন্তু লজ্জাবতী গাছের মতন কেউ যদি নিজে থেকে লজ্জা পেয়ে যায় তাহলে তো আর আমার করার কিছু থাকেনা। নীড়পাতায় চাইলেই যতখুশী লেখা দেখানোর ব্যবস্থা অবশ্যই করা যায়, কিন্তু তাহলে সার্ভারের উপরে যেমন চাপ পড়ে, তেমন
আসুন বিশ বছর পর কোনো এক সন্ধ্যায় ঢাকা শহরের বুকে চোখ রাখি। সারি সারি গাড়ি দৌড়চ্ছে,প্রচণ্ড ব্যস্ত মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এস সি চত্বরে চোখে পড়ছে না ছাত্র-শিক্ষকদের আড্ডা,ভাবতেই অবাক লাগছে মাত্র দু দশক আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পদচারনায় মুখর থাকত এই জায়গাটুকু! কেউ কারো দিকে তাকাচ্ছে না, সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,একে অন্যকে ঠেলেঠুলে জায়গা করে নিচ্ছে নিজের জন্য!
পুরাণের প্রাজ্ঞ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, স্বর্গরাজ্যের যিনি রাজা বা পালক হতেন তাঁকে বলা হত ইন্দ্র।
এই স্বর্গের দেবতাদের সঙ্গে অসুরদের যুদ্ধবিগ্রহ লেগেই থাকতো। অথচ পরিচয়ের দিক দিয়ে দেবতা আর অসুরগণ ছিলেন বৈমাত্রেয় ভাই।
নায়াগ্রার অসাধারন নয়ানিভরাম সৌন্দর্য যুগে যুগে অগনিত ভ্রমনবিলাসী মানুষকে কাছে ডেকেছে বার বার, করেছে মুগ্ধ। নায়াগ্রা জলপ্রপাত ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা আমার বহুদিনের। উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে কানাডা আসা হল ২০১০ এ এবং দীর্ঘ এক বছর অপেক্ষার পর নায়াগ্রা জলপ্রপাত ঘুরে এলাম গত সেপ্টম্বর ২০১১ ।
ছবিতে নায়াগ্রার অসাধারন সৌন্দর্য তুলে ধরার একটা ব্যর্থ প্রয়াস।
এসেছিলাম পাত্রী দেখতে। তিন বোন সামসুন্নাহার, নুরুন্নাহার আর নাজমুন্নাহার। সবাই মিলে আমাকে বলে, বেছে নাও।
ছোটভাই বলে,
- ASL Plz
তিনজনেই লাজুক হেসে বলে, এইট্টিন এফ মালিবাগ চৌধুরীপাড়া
দুলাভাই অ্যাসট্রেতে পানের পিক ফেলতে গিয়েও শেষ মুহূর্তে কুত করে গিলে ফেলে বলে,
-মেয়ে কি গান জানে?