ফররুখ ভাইকে প্রথমটায় চিনতেই পারিনি। কামরুলকে তাই নির্বিকার চিত্তে যা-তা বলে গালাগালি করেই যাচ্ছিলাম। কামরুল নিরীহ ভালোমানুষ, এক একটা গালি খায় আর প্রতিবাদ করে। শেষমেশ যখন পরিচারিকারমণের অভিযোগ অস্বীকার করে সে ডুকরে উঠলো, তখন দূরে এক জোড়া কোঁচকানো ভুরু দেখে ফররুখ ভাইকে চিনতে পারলাম।
কিন্তু, কিমাশ্চর্যম, ফররুখ ভাইয়ের এই হাল কেন?
জনৈক অতিথির মন্তব্য থেকে আজ জানতে পারি সচলায়তনের প্রথম পাতায় যে মাত্র ১০টা সাম্প্রতিক লেখা দেখা যায় সেটা নাকি বিরাট লজ্জার ব্যাপার। এটা কিভাবে লজ্জার ব্যাপার হতে পারে, তা অবশ্য মাথায় আসেনি কিন্তু লজ্জাবতী গাছের মতন কেউ যদি নিজে থেকে লজ্জা পেয়ে যায় তাহলে তো আর আমার করার কিছু থাকেনা। নীড়পাতায় চাইলেই যতখুশী লেখা দেখানোর ব্যবস্থা অবশ্যই করা যায়, কিন্তু তাহলে সার্ভারের উপরে যেমন চাপ পড়ে, তেমন
আসুন বিশ বছর পর কোনো এক সন্ধ্যায় ঢাকা শহরের বুকে চোখ রাখি। সারি সারি গাড়ি দৌড়চ্ছে,প্রচণ্ড ব্যস্ত মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এস সি চত্বরে চোখে পড়ছে না ছাত্র-শিক্ষকদের আড্ডা,ভাবতেই অবাক লাগছে মাত্র দু দশক আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পদচারনায় মুখর থাকত এই জায়গাটুকু! কেউ কারো দিকে তাকাচ্ছে না, সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,একে অন্যকে ঠেলেঠুলে জায়গা করে নিচ্ছে নিজের জন্য!
পুরাণের প্রাজ্ঞ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, স্বর্গরাজ্যের যিনি রাজা বা পালক হতেন তাঁকে বলা হত ইন্দ্র।
এই স্বর্গের দেবতাদের সঙ্গে অসুরদের যুদ্ধবিগ্রহ লেগেই থাকতো। অথচ পরিচয়ের দিক দিয়ে দেবতা আর অসুরগণ ছিলেন বৈমাত্রেয় ভাই।
নায়াগ্রার অসাধারন নয়ানিভরাম সৌন্দর্য যুগে যুগে অগনিত ভ্রমনবিলাসী মানুষকে কাছে ডেকেছে বার বার, করেছে মুগ্ধ। নায়াগ্রা জলপ্রপাত ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা আমার বহুদিনের। উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে কানাডা আসা হল ২০১০ এ এবং দীর্ঘ এক বছর অপেক্ষার পর নায়াগ্রা জলপ্রপাত ঘুরে এলাম গত সেপ্টম্বর ২০১১ ।
ছবিতে নায়াগ্রার অসাধারন সৌন্দর্য তুলে ধরার একটা ব্যর্থ প্রয়াস।
এসেছিলাম পাত্রী দেখতে। তিন বোন সামসুন্নাহার, নুরুন্নাহার আর নাজমুন্নাহার। সবাই মিলে আমাকে বলে, বেছে নাও।
ছোটভাই বলে,
- ASL Plz
তিনজনেই লাজুক হেসে বলে, এইট্টিন এফ মালিবাগ চৌধুরীপাড়া
দুলাভাই অ্যাসট্রেতে পানের পিক ফেলতে গিয়েও শেষ মুহূর্তে কুত করে গিলে ফেলে বলে,
-মেয়ে কি গান জানে?
তুমি আমায় ডেকে ছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে-১
৬।
“তুমি কবিতা শুনেছো কখনো?” জিজ্ঞেস করে রিশান।
“শুনেছি। তবে খুব কম।" বলে মৌ।
“তোমাকে আমার একটা প্রিয় কবিতা শোনাই?” জিজ্ঞেস করে রিশান
“শোনাতে পারো তবে আমি কবিতা বেশী ভালো বুঝি না। গান এমন করে শোনাতে চাইলে বেশী ভালো হতো।" মিটমিট করে হাসতে হাসতে বলে মৌ।
[justify]৯.
প্রিয় অতিথি লেখক ও পাঠক,
সচলায়তনে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক লেখা জমা পড়ে, যার মধ্য থেকে সচলের মডারেটররা কিছু পোস্ট প্রকাশ করেন। দুঃখজনক হলেও সত্য, অধিকাংশ পোস্ট মডারেটরদের বিবেচনায় সচলে প্রকাশের অনুপযোগী থেকে যায়।
বড় বিচিত্র এই দেশ ! মানুষের লালসা কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকলে মনুষ্যত্বের সাথে এমন নির্লজ্জ আপোষ করা যায় তা আমাদের জানা নেই । ট্যানারী শিল্পের উচ্ছিষ্ট বর্জ্য আমরা প্রক্রিয়াজাত করে খাওয়াচ্ছি মুরগী কিংবা মাছকে! সম্মানিত পাঠকদের কেউ কেউ হয়তো ভাবছেন, ‘তাতে আমাদের কি আসে যায়’। যারা জানেন না, তাদের জন্যেই এই লেখা।