সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার জন্য ভিস্যাটের উপর নির্ভর করত। ভিস্যাটের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অনেক ধীরগতির এবং অনির্ভরযোগ্য। তাই প্রয়োজন ছিলো দ্রুততর ফিজিক্যাল মাধ্যমে বহির্বিশ্বে যুক্ত হওয়া। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অবিশ্বাস্য রকমের দ্রুতগতির, তাই একটা বহুজাতিক কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমুদ্রের নীচ দিয়ে বয়ে যাওয়া অপটিক্যাল ফাইবারের সংয
মাঠের মধ্যে চৌকোনা একটা বড় জায়গায় খানিকটা মাটি তুলে ফেলে সাদা বালি দিয়ে ভরাট করা, সেই বালিটুকুর একটু আগে চুন দিয়ে একটা সাদা মোটা দাগ দিলেন সুচরিতাদি, উনি ছিলেন আমাদের স্পোর্টসের দিদিমণি। বললেন, ঐ দূর থেকে দৌড়ে এসে এই দাগের আগে থেকে লাফ দিয়ে উঠে উড়ে গিয়ে পড়তে হবে ঐ বালিতে।
ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।
ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও'
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42052
ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও' এর বাকি অংশ
১.
আমার সবচেয়ে প্রিয় গল্পটির নাম আত্মজা ও একটি করবী গাছ। প্রিয় গল্পকার হাসান আজিজুল হক। এই রকম গল্প একদিনে লেখা যায় না। একা লেখা যায় না। বংশপরম্পরায় লিখতে হয়। একটি জনপদের সবাই মিলেই লেখেন।
নভেম্বর ১৯, ২০১১
[এ লেখাটা যাঁর জন্য তাঁর মন আজকে অসম্ভব খারাপ। মন খারাপ কখনো কখনো ব্যাখ্যাহীনরকম সংক্রামক। মন তাই আমাদেরও খারাপ। হাস্যোজ্জ্বল এই মানুষটি আবারও হাস্যোজ্জ্বল হয়ে উঠুন, কায়মনোবাক্যে তাঁর জন্য এই শুভকামনা।
...তুমি নির্মল কর মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে....। মঙ্গল হোক সবার।]
এমনি করেই বিদায় যদি হয়,
হয় কি তবে থাকার কোন মানে?
নাই যদি কেউ বুঝলো কিছু কথা,
মূল্য কি আর রইল কোন খানে?
আগের পর্ব
পর্ব ৫
দূর থেকেই অর্ণব দেখল রহিম কাকা বারান্দায় উন্মুখ হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন! বাড়িতে রহিম কাকা আর ও ছাড়া আপাততঃ কেউ নেই। এই লোকটা সেই ছোট বেলা থেকে অর্ণবকে আগলে রেখেছেন। কখন থেকে তিনি এ বাড়িতে অর্ণব ঠিক বলতে পারবে না। কিন্তু হুঁশ হবার পর থেকে রহিম কাকাকে তার সাথী হিসেবে পেয়ে এসেছে ও। তাই অর্ণবকে সবার চেয়ে তিনি বোঝেনও বেশি। বাবা-মা তাকে কখনোই রাত-বিরেতে বাইরে থাকতে দিতেন না! রহিম কাকাও চাননি তবে অর্ণব তাকে ম্যানেজ করে ফেলেছে ঠিক। ‘কাউকে না জানিয়ে সারারাত বাড়ির বাইরে থাকা কি ভালো?’ একটা কাকুতি যেন ঝরে পড়ল রহিম কাকার কন্ঠ থেকে। উত্তরে মিষ্টি করে একটু হাসল ও শুধু। অর্ণব জানে এই হাসির বদৌলতে সাত খুনও মাফ হয়ে যেতে পারে!
চৌর্যবৃত্তি আর নানা ব্যবসায় অনেক অযাচিত ঝামেলায় পড়ার পর মাইনকা চোরা সিদ্ধান্ত নিল এইবার সে ভালো হয়ে যাবে। ভাবনাটাতেই অনেক শান্তি শান্তি লাগতে লাগলো। দিন দশেক আগে পাশের পাড়ার সন্ত'র বাড়ী থেকে হাপিস করে দেয়া বইগুলো'র দিকে তাকিয়ে আপসোস হলো তার - এখনও বিক্রী করা যায়নাই। অন্য তেমন কিছু নাপেয়ে বইগুলোই জেদ করে নিয়ে এসেছিলো। পুরনো বই থেকে লাভ হয়না। ওজন বেশী, সাইজে বড় কিন্তু দাম কম। ব্যাটা সন্ত'র বাড়ীতে এক