সচল কনফু-তিথির ঢাকা ভ্রমণ উপলক্ষে হঠাৎ করেই আজ একটা অনানুষ্ঠানিক সচলাড্ডা হয়ে গেল। আড্ডা এখোনও চলছে। উপস্থিত আছেন- সুহান, নজু, নূপুর (ও নিধি), দুষ্টু বালিকা, পান্থ, বুনোহাঁস, উদ্ভ্রান্ত পথিক, নিবিড় ("দাবী করেন" যে উনি দলছুট), আমি নিজে (আমার বউ-বাচ্চা), নিঘাত (নির্ঘাত!) তিথি, কনফু, রেজওয়ান, আকাইন...
কিন্তু আড্ডার বিষয়বস্তুর কোন আগা-মাথা পাওয়া যাচ্ছেনা...
আগের পর্বগুলো:
চতুর্থ পর্বে আমরা জেনেছি পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় কয়েক মিলিয়ন ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। আমরা জেনেছি যে উৎসস্থলের গভীরতার ভিত্তিতে টেকটোনিক কারণে সৃষ্ট ভূমিকম্পগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। চতুর্থ পর্বে আমরা ভূমিকম্প সনাক্তকরণে ব্যবহৃত সাইজমোগ্রাফ বা ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্রের মূলনীতি এবং ভূকম্পলেখ (সাইজমোগ্রাম) থেকে P ও S তরঙ্গের আগমনী সময়ের পার্থক্য থেকে কীভাবে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় সে সম্পর্কে জেনেছি।
এ পর্বে আমার ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণয়ের পদ্ধতি ও ভূমিকম্প পরিমাপক স্কেলগুলো সম্পর্কে জানবো।
পর্ব ৭
[b][center]প্রসাধনী আয়না
মিটিয়ে তো দিতে পারে
কারো কারো বায়না।
কারণ, not taking a risk now can be the most risky decision you have ever made.
প্রিন্সটনে এসে শুরু থেকেই শেখার কোনো সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। নিয়মিত ল্যাবের কাজের বাইরে নানান সেমিনার আর কর্মশালায় হাজির হতে চেষ্টা করি। পিএইচডি এবং পোস্টডকদের জন্য আয়োজিত সেরকমই একটা কর্মশালায় গিয়ে উপরের ঐ কথাটি শুনে একটু চমকে উঠলাম। এভাবে ভাবা হয়নি কখনো।