এই সিরিজে কোন সতর্কতা নেই। কারণ এইখানে কোন সংবেদনশীল বিষয় নেই। সেগুলো নাহয় অন্য পর্বের জন্যেই তোলা থাক।
তবে একটা বিষয় আজ আবার নতুন করে উপলব্ধি হলো কোন এক কার্য-কারণ সম্পর্ক খুঁজতে গিয়ে, যা আজই ফেসবুক স্ট্যাটাসে গেঁথে রেখেছি নব্য উৎবচন হিসেবে : ছাগল হওয়ার বিশাল সুবিধা হলো, ছাগলামি করতে আগে থেকে কোন প্রমাণপত্র পেশ করতে হয় না।
তবে এই সিরিজের সাথে ছাগলের কোন সম্পর্ক নেই !
স্কুলে অথবা কলেজ়ে পড়ার সময় কোন ক্লাসে যেন অন্নদাশঙ্কর রায় এর লেখা প্রবন্ধ পড়ে প্যারিস এর প্রতি একটা টান জন্মে গিয়েছিল।এত সুন্দর বর্ণনা ছিল যে মনে হচ্ছিল চোখের সামনে সব দেখতে পাচ্ছি।চিন্তা করতাম কবে যাব সেখানে,রাস্তা ধরে ঘুরে বেড়াব, ক্যাফেটেরিয়াতে বসে আড্ডা দিব!
মুহম্মদ বিন তুঘলক নির্বোধ ছিলেন না। ভারতবর্ষে নির্বোধ সুলতানের পক্ষে ছাব্বিশ বছর দিল্লির সুলতানাত শাসন করা সম্ভব কোনো কালেই ছিলো না। তর্কশাস্ত্রে সুপণ্ডিত বহুভাষী এই শিল্পী সুলতান যুদ্ধের ময়দানেও কুশলী ছিলেন। সাম্রাজ্য চালাতে আর বাড়াতে গেলে যে নৃশংসতার প্রয়োজন হয়, তা-ও তাঁর ছিলো। কিন্তু মুহম্মদ বিন তুঘলকের গুণের কথা বাঙালির মুখে মুখে ফেরে না, ফেরে তাঁর প্রশাসনিক খামখেয়ালের গল্পই, বাগধারায় যাকে আমরা বলি তুঘলকি কাণ্ড।
[justify]সক্কালবেলায় এসেই আমার ল্যাব-মেট আমাকে বলে বসলো, ‘কি ব্যাপার তুমি কি মুসলিম হয়ে গেলা হঠাৎ করে’। আমি তো ওর কথা শুনে যারপরনাই আকাশ থেকে পড়লাম। তারপর নিজের পরিধেয় বস্ত্রের দিকে তাকিয়ে আমার হুশ হোল, মনে মনে বললাম ও আচ্ছা। কথা বলবো কি বলবোনা এই দ্বিধা কাটিয়ে উঠে একটু ভয়ে ভয়েই খোনা গলায় সকালের প্রথম বাক্যটা বলে ফেললাম। আমার এহেন কণ্ঠ শুনে ইউং বেচারি যারপরনাই চমকে উঠে লাফ দিতে বা
এ দেশটাকে ফুলের দেশ বললে তা মোটেও বাড়িয়ে বলা হবে না। যদিও আয়তনের দিক থেকে ঢাকার সাত ভাগের এক ভাগের চেয়েও কম তারপরেও আপনি প্রায় সব বাড়ির সামনেই বেশ জায়গা নিয়ে করা বাগান দেখতে পাবেন। শুধু বাসা বাড়ির সামনেই নয় পার্কে, বনে-বাদাড়ে দেখা মিলবে হাজারো ফুলের মেলা। বোধকরি ফুলের প্রতি এই ভালবাসাই এ দেশের অধিবাসীদের করেছে কোমল মনের আর সদাহাস্যময়।