কোরবানির গরু নিয়ে দবির ছবিরের প্রতিযোগিতা আজকে নতুন কিছু না। আপনারা গত বছর, তার আগের বছর, কিংবা তার আগের যুগেও দেখেছেন। এটাও সেই পুরোনো ঘটনার নতুন চর্বন। এই ঘটনার দুজনও আমার ব্যক্তিগত পরিচিত।
২০০৭ এর ঘটনা। বিকেলে ক্লাস শেষ করে মধুর ক্যান্টিনের সামনে আসতেই মাসুমের সাথে দেখা। মাসুম আমার রুমমেট, মার্কেটিং-এ পড়ে। ও খুব উত্তেজিত, হাতে ইয়া মোটা এক লাঠি। আমাকে দেখেই বললো, কই ছিলি তুই?
ক্লাসে। কিন্তু তোর এ অবস্থা কেন?
তুইতো দেখি কোন খবরই রাখস না! শাহবাগে এক ছাত্র অ্যক্সিডেন্ট করছে। তাই গেলাম, গাড়ি টাড়ি ভাইঙ্গা আসলাম।
দেখা যায় যে, কেউ কেউ কোরবানির দুই-তিনদিন পূর্বেই কন্যা-জামাতা ও আত্মীয়=বন্ধুদের দাওয়াত করেন এবং কোরবানির দিন সকাল হইতে আটা-ময়দা ও চাউলের গুঁড়া তৈয়ারে ব্যস্ত থাকেন। কোরবানির পশুর মাংস দিয়া মাংস-রুটির এক মহাভোজ হয়। হযরত ইব্রাহীম যখন ঈসমাইলকে কোরবানি করতে লয়া গিয়াছিলেন, তখন কি বিবি হাজেরাকে তিনি আটার রুটি তৈয়ার করিতে বলিয়া গিয়াছিলেন? - জীব হত্যায় পূণ্য কী?
একটি নামের পাশে আর একটি নাম লিখবার
কোনো তাড়া নেই
আচ্ছন্ন রাতের পাশে মুখর দিনের অসঙ্গতি
লিখে রাখবার কোনো তাড়া নেই
লেকশোরে সন্ধ্যায় বাদামী গাছের গায়ে ডুবে গেছে
জীবনপিয়াসী যেই চাঁদ
তার জন্যে দীর্ঘশ্বাস না রাখাই ভালো
নাম লিখবার হলে লিখে ফেল দোয়াতে কলমে,
কালো কিংবা লাল, কি আসে, কি যাবে-
নাম লেখ তালপাতা শ্লেটে পেন্সিলে।
মুখোশ লুকাতে কেন চাও
মুখোশ তো স্বস্তিকর আসল মুখের চেয়ে
পশ্চিম আফ্রিকার ছোট্ট দেশ গিনি। সে দেশেরই প্রখ্যাত নাট্যকার এবং কবি আহমেদ তিদ্জানি সিসে। ফরাসীতে লিখিত এখানে অনূদিত কবিতাটির নামMonsieur Robert, pollen et pleurs কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
রবার্ট সাহেব
প্রধানমন্ত্রীর অফিসে আজ বাংলাদেশের বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান আর রুশ আণবিক শক্তি কর্পোরশন রোসাটমের মহাপরিচালক সের্গেই কিরিয়েঙ্কো চুক্তি স্বাক্ষর করলেন [১]। চুক্তি মোতাবেক, পাবনার রূপপুরে দু'টি নিউক্লিয়ার শক্তিকেন্দ্র স্থাপনে কারিগরি সহায়তা করবে রোসাটম। শক্তিকেন্দ্র দু'টির ইনস্টল্ড ক্যাপাসিটি হবে প্রতিটি এক গিগাওয়াট। প্রকল্পটির আকার বোঝানোর জন্যে বলছি
[justify]
সীমান্তের সন্ধ্যা
তারা দুইজন বসে আছেন মুখোমুখি, একটা প্রায় শুকনো খালের উপরের কালভার্টে।
চারপাশ ঘন সবুজ। অশ্বথ আর পিপুল গাছের উঁচু বেষ্টনী চারপাশে, পশ্চিমাকাশের সূর্যের আলো সেটা ভেদ করে ঢুঁকতেও পারছে না ঠিকমত। অসহ্য গরম। এই তপ্ত আবহাওয়ায় ঘন ছায়ার মাঝে বসে থাকলে অবসন্ন লাগাটা স্বাভাবিক। আমীর-উল ইসলামের সেটি লাগছেও।
আমার ফটুকবাজি শুরু হয় ফিল্মি । যুগে। ছবি তোলার পর ফিলম শেষ হলে পরে ডেভেলপ করো, এই করো, সেই করো তারপর দেখতে পাব কি ছবি আসলো। ফিল্মের র ASA কমবেশি হলে পরে তার সাথে অ্যাপারচার, সাটার স্পীড মিলানোর নানা ঝামেলা। তাও কেন জানি ছত্রিশটা স্ন্যাপ নিতে যত মজা লাগত, তত মজা পাইনা ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তুলে। এখন শুধু ক্লিক ক্লিক তুলেই দেখ কেমন ছবি আসলো। একই ছবি দশটা তোল কি বারটা কোন সমস্যা নেই।