বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে মনের মধ্যে বেশ কিছু অতি সাধারণ প্রশ্নের উদয় হয়, যা কোনভাবেই রাজনৈতিক চিন্তা-ধারণা প্রসূত নয় বরং একজন বাংলাদেশী হিসেবে কিছু মৌলিক চিন্তা মাত্র| এই প্রশ্নগুলোর উত্তর স্বাধীনতার এতো বছর পরেও পাওয়া যায়না বরং এতো বছর পরেও এই প্রশ্নগুলো করতে হয় দেখে কিছুটা অবাক হই| বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাথে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বর্তমানে চলাক
ইউএসবি আর ফ্রি ডাউনলোডের যুগে টাকা দিয়ে সিডি কিনে গান শোনাকে অনেকে পাগলামো বলবেন,বা আদিখ্যেতাও বলতে পারেন! কিন্তু আমি এই পাগলামি বলেন,বা আদিখ্যেতা,এই কাজটা করে বেশ মজা পাই! কয়েকদিন আগে যেমন কিনে আনলাম জয় শাহরিয়ারের নতুন অ্যালবাম "এখনই..."।গত কোরবানির ঈদে অ্যালবামটি বাজারে আসার খবর শুনেই বেশ আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম। বাজারে আসার কয়েকদিন পরেই কিনে ফেললাম...।
রাতে পড়তে এসে টেবিলে বসে বসে ভাবছি আর করিমের সাথে মাঝে মাঝে নিচুস্বরে কথা বলছি। বলে নেয়া ভাল আব্দুল করিম আমার খালাতো ভাই। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাসায় থেকে পড়াশোনা করতো। আমরা একই ক্লাসে পড়তাম। গাট্রাগোট্রা ধরনের ছেলে। পড়ার টেবিলের এক পাশে বসতাম আমি এবং অপর পাশে ও বসতো। আমাদের কোয়ার্টারে ছিল দুটি রুম সাথে একটি ছোট আকারের রুম, তার মধ্যে একটিতে আমরা দুজন এবং অপরটিতে বাকি সবাই থাকতো। পড়তে বসেই করিম কিছুক্ষন খুব উৎসাহের সাথে পড়তো, আধাঘন্টার মতো এবং তার পরেই মাথা ঢুলতে ঢুলতে বইয়ের উপর পড়ে যেত। আম্মা পাশের রুম থেকে হঠাৎ বলতো “তোরা পড়তাছস নাকি?” আমি আম্মার ভয়ে ওকে মাঝে মাঝে ধাক্কা দিতাম আর ও ধড়মড়িয়ে উঠে আবারো পূর্বের জায়গা থেকে পড়া শুরু করতো। মাঝে মাঝে আড়মোড়া ভেঙ্গে এমন ভাব করতো যেন কয় ঘন্টা যাবৎ পড়ছে! অথচ একমাত্র আমিই জানি সে কয়েকঘন্টা পড়েও বার বার একই জায়গায় ঘুরে ফিরে আসতো। কোন কিছু মনে রাখতে পারতনা।
বর্তমানে বাংলাদেশে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়টি হল 'বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি।'এ নিয়ে চলতি বছরেই তৃতীয় বারের মতো পাইকারি বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলো। প্রথম ধাপে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ২ টাকা ৮০ পয়সা থেকে ১৬.৭৯ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ টাকা ২৭ পয়সা এবং দ্বিতীয় ধাপে ৩ টাকা ২৭ পয়সা থেকে ১৪.৩৭ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ টাকা ৭৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ধাপে ১ ডিসেম্বর এবং দ্বিতীয় ধাপে আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে বর্ধিতমূল্য কা
[justify]আসলে সেখানে কোন অন্ধকার নেই, কোন জায়গা নেই। সিংগুলারিটির চারদিকে কোন কিছু বেষ্টন করে নেই। কোন স্থান নেই যেখানটা এটা দখল করে রয়েছে। কোন জমি এর জন্য বরাদ্দ নেই। এমনকি আমরা জিজ্ঞাসা করতে পারবো না যে কত সময় ধরে সেটা ওখানে ছিল, বা এটা কি কিছু সময় পার হবার পর হঠাৎ করে অস্তিত্ব লাভ করেছে, অথবা এটা কি সেখানে অনন্তকাল ধরে সঠিক সময়ের অপেক্ষায় ছিল। সময়ের অস্তিত্ব ছিল না। কোন অতীত ছিল না যেটা
জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যখন এক পা দু পা করে ধীরে ধীরে ইমিগ্রেশনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, খুব ইচ্ছা করছিল একবার পেছনে ফিরে দেখি স্বচ্ছ কাচের ওপাশ থেকে যারা আমার গমনপথের দিকে তাকিয়ে আছে তারা কে কি করছে। মিনিট খানেক আগে হাসিমুখে সবাইকে বিদায় দিয়ে তখনো আমার মনে হচ্ছিল এ বছরের অস্কার বিজয়ী অভিনেতাও মনে হয় আমার মত ভাল অভিনয় করতে পারে নাই। আমি বুঝতে পারছিলাম যে প্রতিটা পদক্ষেপে আমি আমার জীবনের সবচেয়ে
আগের পর্বে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় কৌশলের অনুসিদ্ধান্ত ও পরিকল্পনার পটভূমি নিয়ে কথা বলেছিলাম।
'তুমি ভাবোতো আকাশটা।
sky
blue
বিশাল
উদার
অসীম।
এই আকাশের বাইরে কয়টা আকাশ?
আমি আকাশের দিকে তাকাই। তারারা ঝিলমিল করছে। Glittering tears. কান্নার নদী। আকাশ জুড়ে এরকম অসংখ্য কান্নার নদী ছড়িয়ে ছিটিয়ে। ছায়াপথ। ছায়াপথগুলোকে নদী মনে হয়। এরকম একটা নদী ধরে ভেসে যাচ্ছি। Milky way. দুধনদী। দুধসাগর। পথই আমাদের কাছে নদী মনে হয় সাগর মনে হয়।
পৃথিবী নামের নৌকায় চেপে আমরা সাগর পাড়ি দিচ্ছি।'