পথে যেতে যেতে মনে হল রাইট ব্রাদার্স রা নিশ্চয়ই প্রেমে পড়েছিল। না হলে উড়ার কায়দা আবিষ্কার করেছিল কিভাবে? আমি ও উড়ছিলাম। জিজ্ঞেস করলাম কোন ক্লাসে পড়? “নাইন”। সে ত হবেই। ক্লাস নাইনের চেয়ে জীবনে মধুর কিছু হতে পারে?
“পড়াবি?”
বাল্যবন্ধু সুমনের পাল্লায় পড়ে ‘মহাকবি’ বনে যাবার উপক্রম হয়েছিল কিছুদিন আগে। এরপর থেকে টিউশনি নিবার আগে যোগ-বিয়োগ করি অনেক।
“ছাত্র না ছাত্রী?”
“ছাত্রী।”
“কস্মিন কালেও না!”
“মানে? আরে ব্যাটা ক্লাস ওয়ানের ‘শিশু’, লজ্জা পাওয়ার কিছু নাই।”
নেপালের বই এর দোকানের সুখ্যাতি শুনেছিলাম ওখানে যাবার আগে। পৌঁছে শোনা কথার সত্যতা স্বীকার করতে হোলো।
পোখারায় হিমালয়ের ছায়া আকাশে আকাশে, তাই ফেরার সময় হিমালয় অভিযানের গল্পই ব্যাগ-বন্দি করে নিলাম। বইয়ের নাম ‘ব্রেকিং ট্রেইল – আ ক্লাইম্বিং লাইফ’, লেখিকা- আরলিন ব্লুম।
যেকোনো ম্যাৎকার বিরক্তিকর। কিন্তু ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার ম্যাৎকার তুলনাহীন।
ক. নেপোবাবুর প্রত্যাবর্তন
সরকারের দায়িত্বসম্পাদনায় নাগরিক অসন্তুষ্ট। সরকারকে গালি দেয়ার তার অধিকারটি মৌলিক। নাগরিক গালি দিচ্ছে। গালিতে কাজ যে খুব কাজ হচ্ছে তা না। কিন্তু তারও চেয়ে বেশি আপত্তিকর, সরকার তার কাজকর্মের কোনো ব্যাখ্যা দেয়ার প্রয়োজন বোধ করছে না। এগুলো জানা সমস্যা। বিরাট এইসব সমস্যার পাশে, একটা আপাতদৃষ্টিতে ছোট মুশকিল দেখতে পাই। কিছুদিন হল, এই দুর্যোগের সুযোগে, দৈনিক প্রথম আলো, বাংলাদেশের নেপোসমাজের মুখপত্র, তার আস্তিনের নিচের ছুরিকাটি আবার বের করতে শুরু করেছে। সামরিক শাসন কায়েমের মাধ্যমে নেপোতন্ত্র বাস্তাবায়নের স্বপ্ন ভেস্তে যাওয়ায় ছুরিকাটি আস্তিনের নিচে চালান করে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিত অনুকূল হতে শুরু করেছে।
একটি দেশের পররাষ্ট্রনীতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ তাদের সেনাবাহিনীর পরিচালনা কৌশল। আর সেই দেশটি যদি পাকিস্তান হয়, তবে সেখানে সেনাবাহিনীর পরিচালনা কৌশলই আদতে দেশটির পররাষ্ট্রনীতি। এটা ৪৭, ৬৫, ৭১ এ যেমন সত্য ছিল, এখনো আছে। এবছরের নভেম্বরের ২৬ তারিখের ঘটনা ও তারপরের বহুল প্রচারিত কেচ্ছাকাহিনিতে সেটাই দেখা গেছে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
ঠাকুরবাড়ির জমিদারি শুরু------------------
প্রথম দিন একসাথে ছয় জায়গায় ঘুরতে অনেক ভাল লাগছিল কিন্তু ব্যাপারটা ছিল অনেক সুস্বাদু খাবার খেয়ে বদ হজম হওয়ার মতো, পায়ের এতো খারাপ অবস্থা হলো যে মনে হচ্ছিল এখনি অস্ত্রপাচার করতে হবে।যাই হোক পা টা কে অনেক মালিশ টালিশ করে আমরা দ্বিতীয় দিনের সফরে বের হলাম।গন্তব্য Musee de Louvre(লুভর যাদুঘর)।
[sup]দেশে ফেরার পর বেশ কিছুদিন কোন কাজ করিনি, এমনকি লেখালেখি ও না। শুধু ঘরে সময় দেয়া, আর মাঝেমাঝে ঘুরাঘুরি। তরুনদের ঘুরাঘুরিরএকটা দলের সাথে মিশে গিয়ে উত্তর সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো দেখা হলো, এই অঞ্চলের মানুষ হয়ে ও এর আগে এমন করে দেখা হয়নি। পারিবারিক ঝুটঝামেলা শেষে গত আগষ্ট থেকে নতুন করে যখন কাজ শুরু করলাম, ঘটনাক্রমে সেই উত্তর সিলেটই হয়ে গেলো আমার কাজের প্রধান একটা অংশ। উত্তর সিলেটে পর্যটন
আজ যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে ঢাকা সময় ২রা ডিসেম্বর ভোর ৫ টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ ঘন্টার মতো সার্ভার অকেজো হয় পড়ে। এ সময়ে সচলায়তন এক্সেস করা সম্ভব হয়নি। এ কারনে উদ্ভুত সমস্যার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।